ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি (টপ সয়েল) কাটার যেন রীতিমতো হিড়িক পড়েছে। এসব মাটি যাচ্ছে ইটভাটা এবং ঘরবাড়ি তৈরির কাজে। মাটি কাটতে ব্যবহার করা হচ্ছে খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর)। ট্রাক বা ট্রাক্টরে এসব মাটি বহন করায় আশপাশের জমি এবং সড়কও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এদিকে খনিজ ও জৈব উপাদান বিশেষ করে হিউমাসসমৃদ্ধ (জৈব কণা) টপ সয়েল কেটে ফেলার কারণে কমে যাচ্ছে ফসলি জমির উর্বরতা শক্তি। কৃষিবিদেরা বলছেন, টপ সয়েল কাটার কারণে বেশ কয়েক বছর ওই সব জমিতে কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদন হবে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের গাব্দেরগাঁও, পাড়া গাব্দেরগাঁও গ্রাম, পাইকপাড়া ইউনিয়নের শাহাপুর, ইছাপুরা, দায়চারা, কড়ৈতলী চৌরাস্তা, ভাওয়াল গ্রামে, চরদুঃখিয়া পূর্ব ইউনিয়নের গুপ্তের বিল, আলোনিয়া গ্রাম, গুপ্টি ইউনিয়নের গল্লাক, খাজুরিয়া গ্রাম, সুবিদপুর ইউনিয়নের কামতা, সুবিদপুর গ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে। একশ্রেণির ট্রাকমালিক ও চালক কৃষকদের প্রলোভন দেখিয়ে মাটি কিনে নিচ্ছেন। প্রতি ট্রাক মাটি তাঁরা বিক্রি করছেন ১ হাজার ৪০০ থেকে দুই হাজার টাকায়।
গুপ্তের বিল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, কৃষিজমিতে দুই থেকে আড়াই ফুট গভীর করে খননযন্ত্র ব্যবহার করে মাটি কাটা হচ্ছে। বোরোর আবাদ শুরু না হওয়ায় ট্রাকগুলো জমির মাঝখান দিয়ে চলাচল করছে। বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, প্রায় সব কটি জমি থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক ও মাটি কাটার সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকেরা বলছেন, বসতভিটা ভরাট ও বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের জন্য মাটি কাটা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে মাটি কাটার কাজে এক্সকাভেটর (খননযন্ত্র) ব্যবহার করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কৃষিজমির মাটি কেনা-বেচায় যুক্ত রয়েছে প্রভাবশালী চক্র। ফলে নির্বিকার সাধারণ কৃষকেরা। এ নিয়ে স্থানীয়রা কথা বলতেও ভয় পান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, ‘বিভিন্ন সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ের প্রশাসনের লোকজন এলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। তাঁদের কি অপরাধীরা মানছে না, নাকি ম্যানেজ হচ্ছে—বিষয়টি আমাদের বুঝে আসছে না।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্লোল কিশোর সরকার বলেন, কৃষিজমি থেকে মাটি কাটার কারণে আগামীতে কৃষি আবাদ হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিয়া সুলতানা বলেন, সঠিক তথ্য পেলে এসবের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি (টপ সয়েল) কাটার যেন রীতিমতো হিড়িক পড়েছে। এসব মাটি যাচ্ছে ইটভাটা এবং ঘরবাড়ি তৈরির কাজে। মাটি কাটতে ব্যবহার করা হচ্ছে খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর)। ট্রাক বা ট্রাক্টরে এসব মাটি বহন করায় আশপাশের জমি এবং সড়কও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এদিকে খনিজ ও জৈব উপাদান বিশেষ করে হিউমাসসমৃদ্ধ (জৈব কণা) টপ সয়েল কেটে ফেলার কারণে কমে যাচ্ছে ফসলি জমির উর্বরতা শক্তি। কৃষিবিদেরা বলছেন, টপ সয়েল কাটার কারণে বেশ কয়েক বছর ওই সব জমিতে কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদন হবে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের গাব্দেরগাঁও, পাড়া গাব্দেরগাঁও গ্রাম, পাইকপাড়া ইউনিয়নের শাহাপুর, ইছাপুরা, দায়চারা, কড়ৈতলী চৌরাস্তা, ভাওয়াল গ্রামে, চরদুঃখিয়া পূর্ব ইউনিয়নের গুপ্তের বিল, আলোনিয়া গ্রাম, গুপ্টি ইউনিয়নের গল্লাক, খাজুরিয়া গ্রাম, সুবিদপুর ইউনিয়নের কামতা, সুবিদপুর গ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে। একশ্রেণির ট্রাকমালিক ও চালক কৃষকদের প্রলোভন দেখিয়ে মাটি কিনে নিচ্ছেন। প্রতি ট্রাক মাটি তাঁরা বিক্রি করছেন ১ হাজার ৪০০ থেকে দুই হাজার টাকায়।
গুপ্তের বিল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, কৃষিজমিতে দুই থেকে আড়াই ফুট গভীর করে খননযন্ত্র ব্যবহার করে মাটি কাটা হচ্ছে। বোরোর আবাদ শুরু না হওয়ায় ট্রাকগুলো জমির মাঝখান দিয়ে চলাচল করছে। বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, প্রায় সব কটি জমি থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক ও মাটি কাটার সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকেরা বলছেন, বসতভিটা ভরাট ও বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের জন্য মাটি কাটা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে মাটি কাটার কাজে এক্সকাভেটর (খননযন্ত্র) ব্যবহার করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কৃষিজমির মাটি কেনা-বেচায় যুক্ত রয়েছে প্রভাবশালী চক্র। ফলে নির্বিকার সাধারণ কৃষকেরা। এ নিয়ে স্থানীয়রা কথা বলতেও ভয় পান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, ‘বিভিন্ন সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ের প্রশাসনের লোকজন এলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। তাঁদের কি অপরাধীরা মানছে না, নাকি ম্যানেজ হচ্ছে—বিষয়টি আমাদের বুঝে আসছে না।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্লোল কিশোর সরকার বলেন, কৃষিজমি থেকে মাটি কাটার কারণে আগামীতে কৃষি আবাদ হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিয়া সুলতানা বলেন, সঠিক তথ্য পেলে এসবের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গাইবান্ধার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছাবিউল ইসলামকে ৩৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকাসহ আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের চলনবিল গেট এলাকায় তল্লাশি চৌকিতে ছাবিউল ইসলামের প্রাইভেটকার তল্লাশি করে এসব টাকা পাওয়া যা।
৪ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের ছোনকা এলাকায় ট্রাকচাপায় শাহজাদা খান (৫৫) নামের এক পথচারী নিহত হয়েছেন। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর গ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে এবং নাবিল হোটেলের প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মধুখালীতে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে মো. আলি হোসেন (৩২) নামের এক ট্রাকচালকের সহকারী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে উপজেলার মাঝকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার দক্ষিণ দিগং গ্রামের মো. মজিবুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীর এ ব্লক থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে দেলোয়ার হোসেন সৌরভ (৩১) নামে এক মোটরসাইকেল চালককে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে