মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে সীমান্তচৌকির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কয়েক দিনের সংঘর্ষের আঁচ এখন শুধু বাংলাদেশের টেকনাফের পূর্ব ও দক্ষিণাংশের সীমান্তে। এ সীমান্তের নাফ নদীর ওপারে মংডু শহরের আশপাশের কয়েকটি সীমান্তচৌকি ঘিরে তুমুল সংঘর্ষ চলছে।
এ সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে এপারের কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপে। তবে পাঁচ দিন ধরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের হ্নীলা সীমান্তজুড়ে কোনো অস্থিরতা বা গোলাগুলির খবর পাওয়া যায়নি। সীমান্তের বাসিন্দারাও কয়েক দিনের যুদ্ধ পরিস্থিতি কাটিয়ে বাড়ি ফিরে কাজকর্মে ফিরছেন। সীমান্ত ঘেঁষা কিছু গ্রামে এখন আতঙ্ক রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত টেকনাফ সীমান্তের পরিবেশ শান্ত ছিল বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় কোনো গোলাগুলি ও বড় বিস্ফোরণের শব্দ শোনেননি তাঁরা। রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়েছেন।
সীমান্তের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, আজ সকাল সাড়ে ৮টা থেকে আবারও গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুরু হয়। এতে এপারও কেঁপে ওঠে। মুহুর্মুহু গোলাগুলি বেলা ২টা পর্যন্ত শোনা গেছে।
মংডু শহরের আশপাশের যে সীমান্তচৌকি নিয়ে দুই পক্ষের লড়াই চলছে, সেখান থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। দ্বীপের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ বলেন, গতকাল রাতে পরিবেশ শান্ত ছিল। আজ সকাল থেকে গুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম বলেন, ‘রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে এখন সংঘর্ষ মংডু শহরের আশপাশের মেগিচং, কাদিরবিল, নুরুল্লাহপাড়া, মাংগালা, নল বন্ন্যা, ফাদংচা ও হাসুরাতা এলাকায় হচ্ছে। এসব এলাকায় মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) কয়েকটি চৌকি রয়েছে।’
ইউপি সদস্য আবদুস সালাম বলেন, ‘গত রাতে সীমান্ত শান্ত থাকলেও আজ সকাল থেকে কিছুক্ষণ পরপর বিকট শব্দে মাটি কেঁপে ওঠে। ব্যাপক গোলাগুলির আওয়াজ শোনা গেছে। এতে সীমান্তে লোকজন আতঙ্কের মধ্যে আছেন।’
সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে গত শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) থেকে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। উখিয়ার ইনানী নৌবাহিনীর জেটি ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে তিনটি পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল করছে। তিন-চার দিন ধরে সেন্ট মার্টিনে গোলাগুলি এবং বিস্ফোরণ ও ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দে কানে আসায় পর্যটকেরাও ভীতির মধ্যে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে ২ বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে দুটি গ্রুপের মধ্যে থেমে থেমে কয়েক দিন ধরে টেকনাফ সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়েছেন সীমান্তে থাকা বিজিবির সদস্যরা। এ পরিস্থিতিতে বিজিবির সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।’
সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতে বসবাসরত মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে জানিয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ‘মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল বাড়ানোর হয়েছে।’
২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তুমব্রু রাইট ও লেফট ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। দু-তিন দিন তীব্র লড়াইয়ের পর তুমব্রু ও ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকি দখলে নেয় আরাকান আর্মি। সেখানে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে ৩৩০ জন বিজিপি, সেনা ও বেসামরিক নাগরিক পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাঁদের গত বৃহস্পতিবার সাগরপথে মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবি।
৫ ফেব্রুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে দুজন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী এবং অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া গোলাগুলিতে আহত হন আরও ৯ জন। অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এদিকে সংঘাতের সময় উখিয়া সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা ২৩ রোহিঙ্গার মধ্যে ১১ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গতকাল হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। উখিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাছির উদ্দিন মজুমদার জানান, তাঁদের তিন দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। গ্রেপ্তার ২৩ রোহিঙ্গা উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
অপর দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু ও কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতেরবিল, আনজুমানপাড়া এবং টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্ত দিয়ে রোহিঙ্গা ও কিছু চাকমা সম্প্রদায় অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে। মূলত মংডু শহরের আশপাশে রোহিঙ্গা বসতি বেশি। সেখানে লড়াই আরও তীব্র হলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করবেন। এরই মধ্যে বিজিবি ও কোস্টগার্ড বেশ কিছু রোহিঙ্গাকে পুশব্যাক করেছে।
বৃহস্পতিবার বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে বলেন, ‘সীমান্ত দিয়ে আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেওয়া হবে না। উদ্ভূত সীমান্ত পরিস্থিতিতে বিজিবির টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে সীমান্তচৌকির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কয়েক দিনের সংঘর্ষের আঁচ এখন শুধু বাংলাদেশের টেকনাফের পূর্ব ও দক্ষিণাংশের সীমান্তে। এ সীমান্তের নাফ নদীর ওপারে মংডু শহরের আশপাশের কয়েকটি সীমান্তচৌকি ঘিরে তুমুল সংঘর্ষ চলছে।
এ সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে এপারের কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপে। তবে পাঁচ দিন ধরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের হ্নীলা সীমান্তজুড়ে কোনো অস্থিরতা বা গোলাগুলির খবর পাওয়া যায়নি। সীমান্তের বাসিন্দারাও কয়েক দিনের যুদ্ধ পরিস্থিতি কাটিয়ে বাড়ি ফিরে কাজকর্মে ফিরছেন। সীমান্ত ঘেঁষা কিছু গ্রামে এখন আতঙ্ক রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত টেকনাফ সীমান্তের পরিবেশ শান্ত ছিল বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় কোনো গোলাগুলি ও বড় বিস্ফোরণের শব্দ শোনেননি তাঁরা। রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়েছেন।
সীমান্তের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, আজ সকাল সাড়ে ৮টা থেকে আবারও গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুরু হয়। এতে এপারও কেঁপে ওঠে। মুহুর্মুহু গোলাগুলি বেলা ২টা পর্যন্ত শোনা গেছে।
মংডু শহরের আশপাশের যে সীমান্তচৌকি নিয়ে দুই পক্ষের লড়াই চলছে, সেখান থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। দ্বীপের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ বলেন, গতকাল রাতে পরিবেশ শান্ত ছিল। আজ সকাল থেকে গুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম বলেন, ‘রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে এখন সংঘর্ষ মংডু শহরের আশপাশের মেগিচং, কাদিরবিল, নুরুল্লাহপাড়া, মাংগালা, নল বন্ন্যা, ফাদংচা ও হাসুরাতা এলাকায় হচ্ছে। এসব এলাকায় মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) কয়েকটি চৌকি রয়েছে।’
ইউপি সদস্য আবদুস সালাম বলেন, ‘গত রাতে সীমান্ত শান্ত থাকলেও আজ সকাল থেকে কিছুক্ষণ পরপর বিকট শব্দে মাটি কেঁপে ওঠে। ব্যাপক গোলাগুলির আওয়াজ শোনা গেছে। এতে সীমান্তে লোকজন আতঙ্কের মধ্যে আছেন।’
সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে গত শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) থেকে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। উখিয়ার ইনানী নৌবাহিনীর জেটি ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে তিনটি পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল করছে। তিন-চার দিন ধরে সেন্ট মার্টিনে গোলাগুলি এবং বিস্ফোরণ ও ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দে কানে আসায় পর্যটকেরাও ভীতির মধ্যে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে ২ বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে দুটি গ্রুপের মধ্যে থেমে থেমে কয়েক দিন ধরে টেকনাফ সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়েছেন সীমান্তে থাকা বিজিবির সদস্যরা। এ পরিস্থিতিতে বিজিবির সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।’
সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতে বসবাসরত মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে জানিয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ‘মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল বাড়ানোর হয়েছে।’
২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তুমব্রু রাইট ও লেফট ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। দু-তিন দিন তীব্র লড়াইয়ের পর তুমব্রু ও ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকি দখলে নেয় আরাকান আর্মি। সেখানে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে ৩৩০ জন বিজিপি, সেনা ও বেসামরিক নাগরিক পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাঁদের গত বৃহস্পতিবার সাগরপথে মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবি।
৫ ফেব্রুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে দুজন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী এবং অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া গোলাগুলিতে আহত হন আরও ৯ জন। অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এদিকে সংঘাতের সময় উখিয়া সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা ২৩ রোহিঙ্গার মধ্যে ১১ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গতকাল হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। উখিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাছির উদ্দিন মজুমদার জানান, তাঁদের তিন দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। গ্রেপ্তার ২৩ রোহিঙ্গা উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
অপর দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু ও কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতেরবিল, আনজুমানপাড়া এবং টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্ত দিয়ে রোহিঙ্গা ও কিছু চাকমা সম্প্রদায় অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে। মূলত মংডু শহরের আশপাশে রোহিঙ্গা বসতি বেশি। সেখানে লড়াই আরও তীব্র হলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করবেন। এরই মধ্যে বিজিবি ও কোস্টগার্ড বেশ কিছু রোহিঙ্গাকে পুশব্যাক করেছে।
বৃহস্পতিবার বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে বলেন, ‘সীমান্ত দিয়ে আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেওয়া হবে না। উদ্ভূত সীমান্ত পরিস্থিতিতে বিজিবির টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৮ ঘণ্টা আগে