নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ৭৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে স্ত্রীসহ সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার দুদক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করেন দুদকের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-২ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুসাব্বির আহমেদ।
আসামিরা হলেন শিল্প পুলিশের (চট্টগ্রাম) অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল হাশেম (৬১) ও তাঁর স্ত্রী তাহেরিনা বেগম (৫১)। এর মধ্যে তাহেরিনা বেগমের আয়ের উৎস হিসেবে বুটিকের ব্যবসা দেখানো হলেও দুদককে সেই ব্যবসার কোনো লাইসেন্স দেখাতে পারেননি তাঁরা।
দুদক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-২ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুসাব্বির আহমেদ এই তথ্য জানান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, দুদক আইনের উল্লিখিত ধারায় সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে।
মো. আবুল হাশেম চট্টগ্রামের রাউজান থানার গশ্চি গ্রামের গুরা মিয়া সেক্রেটারি বাড়ির বাসিন্দা। এই দম্পতি নগরীর খুলশী থানার পলিটেকনিক্যাল কলেজ রোডের রূপসী হাউজিংয়ে বসবাস করেন।
দুদকে করা এজাহার অনুযায়ী, মো. আবুল হাশেমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৬২ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৮ লাখ ৬০ হাজার ২৯৪ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখার তথ্য উঠে এসেছে। এ কারণে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
অপর মামলার এজাহারে তাহেরিনা বেগমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৬৬ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করা এবং জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৫৬ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখার তথ্য পাওয়া গেছে। এ কারণে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় তিনি অপরাধ করেছেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
একইভাবে মো. আবুল হাশেম পুলিশে চাকরিরত অবস্থায় অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে পারস্পরিক যোগসাজশে স্ত্রী তাহেরিনা বেগমের নামে সম্পদ অর্জন ও সম্পদ স্ত্রীর ভোগ দখলে রাখতে সহযোগিতা করার দায়ে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় হাশেম ও তাহেরিনার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলার তদন্তকালে অন্য কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তা আমলে নেওয়া হবে বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
দুদক থেকে পাওয়া তথ্যমতে, হটলাইনে ২০১৭ সালের শুরুতে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের এই দম্পতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর আবুল হাশেম ও তাঁর স্ত্রী তাহেরিনাকে সম্পদের বিবরণ দাখিলের জন্য নোটিশ দেয় দুদক। একই বছরের ২৭ নভেম্বর সম্পদের বিবরণ দাখিল করেন তাঁরা। ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর আবুল হাশেম চাকরি থেকে অবসর নেন।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ৭৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে স্ত্রীসহ সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার দুদক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করেন দুদকের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-২ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুসাব্বির আহমেদ।
আসামিরা হলেন শিল্প পুলিশের (চট্টগ্রাম) অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল হাশেম (৬১) ও তাঁর স্ত্রী তাহেরিনা বেগম (৫১)। এর মধ্যে তাহেরিনা বেগমের আয়ের উৎস হিসেবে বুটিকের ব্যবসা দেখানো হলেও দুদককে সেই ব্যবসার কোনো লাইসেন্স দেখাতে পারেননি তাঁরা।
দুদক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত-২ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুসাব্বির আহমেদ এই তথ্য জানান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, দুদক আইনের উল্লিখিত ধারায় সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে।
মো. আবুল হাশেম চট্টগ্রামের রাউজান থানার গশ্চি গ্রামের গুরা মিয়া সেক্রেটারি বাড়ির বাসিন্দা। এই দম্পতি নগরীর খুলশী থানার পলিটেকনিক্যাল কলেজ রোডের রূপসী হাউজিংয়ে বসবাস করেন।
দুদকে করা এজাহার অনুযায়ী, মো. আবুল হাশেমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৬২ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৮ লাখ ৬০ হাজার ২৯৪ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখার তথ্য উঠে এসেছে। এ কারণে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
অপর মামলার এজাহারে তাহেরিনা বেগমের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৬৬ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করা এবং জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৫৬ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগ দখলে রাখার তথ্য পাওয়া গেছে। এ কারণে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় তিনি অপরাধ করেছেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
একইভাবে মো. আবুল হাশেম পুলিশে চাকরিরত অবস্থায় অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে পারস্পরিক যোগসাজশে স্ত্রী তাহেরিনা বেগমের নামে সম্পদ অর্জন ও সম্পদ স্ত্রীর ভোগ দখলে রাখতে সহযোগিতা করার দায়ে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় হাশেম ও তাহেরিনার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলার তদন্তকালে অন্য কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তা আমলে নেওয়া হবে বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
দুদক থেকে পাওয়া তথ্যমতে, হটলাইনে ২০১৭ সালের শুরুতে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের এই দম্পতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর আবুল হাশেম ও তাঁর স্ত্রী তাহেরিনাকে সম্পদের বিবরণ দাখিলের জন্য নোটিশ দেয় দুদক। একই বছরের ২৭ নভেম্বর সম্পদের বিবরণ দাখিল করেন তাঁরা। ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর আবুল হাশেম চাকরি থেকে অবসর নেন।
সিলেটে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার চোরাই পণ্য আটক করেছে বিজিবি। গতকাল বৃহস্পতি ও আজ শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব আটক করা হয়।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরে আত্মীয়ের বাসা থেকে সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর মনছুরাবাদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডাবলমুরিং থানা-পুলিশ।
১২ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
২৫ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগে