অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশসহ ৩টি উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুইজারল্যান্ড সরকার। সুইস উন্নয়ন ও সহযোগিতা সংস্থার (এসডিসি) অধীনে পরিচালিত প্রকল্পসমূহে সহায়তা ২০২৮ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেবে দেশটি। সুইস পার্লামেন্টে এই সিদ্ধান্ত এক বিবৃতিতে জানিয়েছে সুইস ফেডারেল কাউন্সিল।
বিবৃতিতে বলা হয়, দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রে আলবেনিয়া, বাংলাদেশ ও জাম্বিয়ায় চলমান উন্নয়ন কর্মসূচি ২০২৮ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করবে এসডিসি। বাস্তব পরিস্থিতি, সুইজারল্যান্ডের দীর্ঘমেয়াদী স্বার্থ (কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক) ও অন্যান্য দেশের তুলনায় এসব দেশে সুইস আন্তর্জাতিক সহযোগিতার সামগ্রিক গুরুত্ব বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ডিসেম্বরে পার্লামেন্ট কর্তৃক বিদেশি সহায়তার বাজেট কমানোর পর উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সুইস পার্লামেন্ট ২০২৫ সালের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাজেট থেকে ১১০ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ ($১২১ মিলিয়ন) এবং ২০২৬-২০২৮ সালের জন্য নির্ধারিত আর্থিক পরিকল্পনা থেকে ৩২১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ কাটছাঁট করেছে।
এই বাজেট কাটছাঁটের ফলে দ্বিপক্ষীয়, অর্থনৈতিক ও বিষয়ভিত্তিক সহযোগিতা এবং বহুপক্ষীয় সংস্থাগুলোর অর্থায়ন প্রভাবিত হবে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
গতকাল বুধবার সুইজারল্যান্ডের নির্বাহী পরিষদ ফেডারেল কাউন্সিল এই বাজেট কমানোর বিষয়ে অবহিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে এসডিসি ২০২৮ সালের মধ্যে আলবেনিয়া, বাংলাদেশ ও জাম্বিয়ায় দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন কর্মসূচি পর্যায়ক্রমে বন্ধ করছে।
২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে নির্দিষ্ট দেশ ও বিষয়ভিত্তিক কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থার জন্য বরাদ্দও কমানো হবে। তবে মানবিক সহায়তা, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও ইউক্রেনের জন্য বরাদ্দকৃত তহবিল অপরিবর্তিত থাকবে।
বাংলাদেশসহ ৩টি উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুইজারল্যান্ড সরকার। সুইস উন্নয়ন ও সহযোগিতা সংস্থার (এসডিসি) অধীনে পরিচালিত প্রকল্পসমূহে সহায়তা ২০২৮ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেবে দেশটি। সুইস পার্লামেন্টে এই সিদ্ধান্ত এক বিবৃতিতে জানিয়েছে সুইস ফেডারেল কাউন্সিল।
বিবৃতিতে বলা হয়, দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রে আলবেনিয়া, বাংলাদেশ ও জাম্বিয়ায় চলমান উন্নয়ন কর্মসূচি ২০২৮ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করবে এসডিসি। বাস্তব পরিস্থিতি, সুইজারল্যান্ডের দীর্ঘমেয়াদী স্বার্থ (কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক) ও অন্যান্য দেশের তুলনায় এসব দেশে সুইস আন্তর্জাতিক সহযোগিতার সামগ্রিক গুরুত্ব বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ডিসেম্বরে পার্লামেন্ট কর্তৃক বিদেশি সহায়তার বাজেট কমানোর পর উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সুইস পার্লামেন্ট ২০২৫ সালের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাজেট থেকে ১১০ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ ($১২১ মিলিয়ন) এবং ২০২৬-২০২৮ সালের জন্য নির্ধারিত আর্থিক পরিকল্পনা থেকে ৩২১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ কাটছাঁট করেছে।
এই বাজেট কাটছাঁটের ফলে দ্বিপক্ষীয়, অর্থনৈতিক ও বিষয়ভিত্তিক সহযোগিতা এবং বহুপক্ষীয় সংস্থাগুলোর অর্থায়ন প্রভাবিত হবে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
গতকাল বুধবার সুইজারল্যান্ডের নির্বাহী পরিষদ ফেডারেল কাউন্সিল এই বাজেট কমানোর বিষয়ে অবহিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে এসডিসি ২০২৮ সালের মধ্যে আলবেনিয়া, বাংলাদেশ ও জাম্বিয়ায় দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন কর্মসূচি পর্যায়ক্রমে বন্ধ করছে।
২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে নির্দিষ্ট দেশ ও বিষয়ভিত্তিক কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থার জন্য বরাদ্দও কমানো হবে। তবে মানবিক সহায়তা, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও ইউক্রেনের জন্য বরাদ্দকৃত তহবিল অপরিবর্তিত থাকবে।
তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে বদলি করায় ‘সংক্ষুব্ধ হয়ে’ উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালক (এডি)। কর্মকর্তাদের অনেকেই বলছেন, সরকারি কর্মচারী হিসেবে এ রকম রিট কোনো ভালো নজির নয়। তবে একই সঙ্গে কর্মকর্তাদের কেউ কেউ তাঁর বদলির পেছনে বিশেষ উদ্দেশ্য...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অবস্থান করা বৈধ-অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার। বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বিদেশিদের তালিকা তৈরি করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশের মাধ্যমে বাড়ির মালিকদের কাছ থেকে বিদেশি নাগরিকদের তথ্য চাওয়া হবে। এরপর অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য...
২ ঘণ্টা আগেউচ্চ আদালতের রায়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরার পথ খুলেছে সম্প্রতি। এই অবস্থায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে, কীভাবে আয়োজন করা যায়, তা নিয়ে সরকারের মধ্যে আলোচনা চলছে। বর্তমান সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর করে নির্বাচন করা যায় কি না, এ নিয়েও চিন্তাভাবনা আছে বলে সংশ্লিষ্ট...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার সরকার পতনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক, নির্বাচনব্যবস্থার, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এরপর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। প্রথমে এই সরকারের প্রতি যে সমর্থন ছিল, তা কমে আসতে শুরু করেছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি...
২ ঘণ্টা আগে