টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো রোহিঙ্গাদের তালিকা আজ বুধবার প্রথম দিনের মতো যাচাই-বাছাইয়ে শেষ করেছেন মিয়ানমারের ১৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এ কার্যক্রম আবার শুরু হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকে প্রায় ২০ পরিবারের লোকজনের সাক্ষাৎকার নিয়েছে প্রতিনিধি দলটি। সেখানে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের প্রতিনিধিসহ সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে স্পিড বোটে মিয়ানমারের টেকনিক্যাল টিমের ১৭ সদস্যর প্রতিনিধি দল টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটি ঘাটে আসেন। বেলা ১১টার দিকে টেকনাফের স্থল বন্দরের রেস্ট হাউজে পৌঁছান তাঁরা। পরে টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে আসা রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নেন।
সাক্ষাৎকার দিয়ে ফেরা সৈয়দ হোসাইন, মাস্টার ছৈয়দ উল্লাহসহ অনেক রোহিঙ্গা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের কোন এলাকায় ছিলেন, থানা, জেলা ও পাশের এলাকাসহ নানা বিষয় জানার চেষ্টা করছে প্রতিনিধি দলটি। ফেরা না ফেরার বিষয়ে কোনো কিছু জানতে চাওয়া হয়নি বলেও জানান তাঁরা।
শরণার্থী ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সকালে এসব রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার মাধ্যমে বাসে করে লেদা-নয়াপাড়া ক্যাম্পের বসবাসকারী ২০ পরিবারের ৭০ জন রোহিঙ্গাকে টেকনাফ স্থল বন্দরের ভেতরে রেস্টহাউসের প্যান্ডেলে নিয়ে আসা হয়। মূলত এসব রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। তবে এদের সংখ্যা কম বেশি হতে পারে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান জানান সকালের দিকে মিয়ানমারের ১৭ সদস্যদের একটি প্রতিনিধি দল টেকনাফ বন্দরের রেস্ট হাউজে পৌঁছান। সেখানে পাঠানো তালিকার অংশ হিসেবে যাচাই-বাছাই করবেন। সেখানে বেশ কিছু রোহিঙ্গাকে আনা হয়েছে।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার সামছুদ্দৌজা নয়ন সাংবাদিকদের জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন জোরদার করতে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো তালিকা যাচাই-বাছাই করার জন্য রোহিঙ্গা পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। প্রতিনিধি দল কয়েক দিন বাংলাদেশে অবস্থান করবে। তারা কয়েকটি তালিকা দিয়েছে। এ দেশে জন্ম নিয়েছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাঁদের যাচাই-বাছাই করছে।
সামছুদ্দৌজা নয়ন আরও জানান, যাচাই-বাছাইয়ে পরিবারের সংখ্যা বাড়তে বা কমতে পারে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। পরিবারের সংখ্যা যাচাই-বাছাই শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষরা জানাবেন। এটি এখন বলা যাচ্ছে না।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, মূলত ২০১৮ সালে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে ৮ লাখ ৮২ হাজার রোহিঙ্গাদের একটি তালিকা দেয়। এরপর মিয়ানমারের ৬৮ হাজার রোহিঙ্গা ফিরতি তালিকা পাঠায়। সেখানে অনেকের পরিবারের মধ্য সদস্য বাদ পরে। এ বিষয়টি তাদের (মিয়ানমারকে) অবহিত করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁরা (মিয়ানমার) আগ্রহ প্রকাশ করছে, বাদপড়া রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলবেন, কেন বাদ পড়েছেন এবং তাদের দলিলপত্র দেখবেন। তারই অংশে মিয়ানমার প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে আসা।
প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো রোহিঙ্গাদের তালিকা আজ বুধবার প্রথম দিনের মতো যাচাই-বাছাইয়ে শেষ করেছেন মিয়ানমারের ১৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এ কার্যক্রম আবার শুরু হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকে প্রায় ২০ পরিবারের লোকজনের সাক্ষাৎকার নিয়েছে প্রতিনিধি দলটি। সেখানে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের প্রতিনিধিসহ সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে স্পিড বোটে মিয়ানমারের টেকনিক্যাল টিমের ১৭ সদস্যর প্রতিনিধি দল টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটি ঘাটে আসেন। বেলা ১১টার দিকে টেকনাফের স্থল বন্দরের রেস্ট হাউজে পৌঁছান তাঁরা। পরে টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে আসা রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নেন।
সাক্ষাৎকার দিয়ে ফেরা সৈয়দ হোসাইন, মাস্টার ছৈয়দ উল্লাহসহ অনেক রোহিঙ্গা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের কোন এলাকায় ছিলেন, থানা, জেলা ও পাশের এলাকাসহ নানা বিষয় জানার চেষ্টা করছে প্রতিনিধি দলটি। ফেরা না ফেরার বিষয়ে কোনো কিছু জানতে চাওয়া হয়নি বলেও জানান তাঁরা।
শরণার্থী ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সকালে এসব রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার মাধ্যমে বাসে করে লেদা-নয়াপাড়া ক্যাম্পের বসবাসকারী ২০ পরিবারের ৭০ জন রোহিঙ্গাকে টেকনাফ স্থল বন্দরের ভেতরে রেস্টহাউসের প্যান্ডেলে নিয়ে আসা হয়। মূলত এসব রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। তবে এদের সংখ্যা কম বেশি হতে পারে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান জানান সকালের দিকে মিয়ানমারের ১৭ সদস্যদের একটি প্রতিনিধি দল টেকনাফ বন্দরের রেস্ট হাউজে পৌঁছান। সেখানে পাঠানো তালিকার অংশ হিসেবে যাচাই-বাছাই করবেন। সেখানে বেশ কিছু রোহিঙ্গাকে আনা হয়েছে।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার সামছুদ্দৌজা নয়ন সাংবাদিকদের জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন জোরদার করতে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো তালিকা যাচাই-বাছাই করার জন্য রোহিঙ্গা পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। প্রতিনিধি দল কয়েক দিন বাংলাদেশে অবস্থান করবে। তারা কয়েকটি তালিকা দিয়েছে। এ দেশে জন্ম নিয়েছে বা আত্মীয়স্বজন রয়েছে তাঁদের যাচাই-বাছাই করছে।
সামছুদ্দৌজা নয়ন আরও জানান, যাচাই-বাছাইয়ে পরিবারের সংখ্যা বাড়তে বা কমতে পারে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। পরিবারের সংখ্যা যাচাই-বাছাই শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষরা জানাবেন। এটি এখন বলা যাচ্ছে না।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, মূলত ২০১৮ সালে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে ৮ লাখ ৮২ হাজার রোহিঙ্গাদের একটি তালিকা দেয়। এরপর মিয়ানমারের ৬৮ হাজার রোহিঙ্গা ফিরতি তালিকা পাঠায়। সেখানে অনেকের পরিবারের মধ্য সদস্য বাদ পরে। এ বিষয়টি তাদের (মিয়ানমারকে) অবহিত করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁরা (মিয়ানমার) আগ্রহ প্রকাশ করছে, বাদপড়া রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলবেন, কেন বাদ পড়েছেন এবং তাদের দলিলপত্র দেখবেন। তারই অংশে মিয়ানমার প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে আসা।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১৫ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৪৪ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে