নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কোটাবিরোধী আন্দোলনে সহিংসতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ও দুর্ধর্ষ শিবির ক্যাডার সরোয়ার হোসেন বাবলাকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (২৭ জুলাই) রাতে নগরীর বায়েজিদ থানার চালতাতলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১৮ জুলাই কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে বহদ্দারহাট এলাকায় হত্যাকাণ্ড এবং পুলিশ বক্স জ্বালানো, থানায় হামলাসহ নাশকতার ঘটনায় অস্ত্র সরবরাহকারী ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে তাঁর সম্পৃক্ততা পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরো বলেন, ‘স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, কোটা আন্দোলনে ঘিরে সহিসংতার ঘটনায় তিনি ১০০/১৫০ লোক সরবরাহ করেছিলেন। ঘটনায় তাঁর সম্পৃক্ততার বিষয়ে সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিও, কিছু স্থির ছবি ও বিভিন্ন সোর্সের তথ্যের ভিত্তিতে নিশ্চিত হই। সরোয়ার একজন আর্মস ক্যাডার সবাই জানে। সেই অস্ত্র সরবরাহ করেছিল। তা নাহলে সহিংসতার সময় এতগুলো গুলি কিভাবে এলো? আমি নিজেও পায়ে গুলি খেয়েছি। সমস্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে পরে আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করি।’
তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যা মামলাসহ ১৭টি মামলা রয়েছে। ১৮ জুলাইয়ের ঘটনায় দায়ের হওয়া আরও দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে রোববার আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান তিনি। সাড়ে ৩টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সরোয়ার থানা পুলিশ হেফাজতে ছিল।
তবে সরোয়ারের ছোট ভাই মো. আজিজ দাবি করেন, তাঁর ভাইকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেড় বছর আগে সরোয়ার জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কোনো অভিযোগ নেই। এরপরও পুলিশসহ একটি চক্র তাঁকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। তাঁকে ভালোভাবে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না।
তাঁর অভিযোগ, শিবির ক্যাডার সাজ্জাদই মূলত তাঁর অনুগত লোকদের দিয়ে এসব করাচ্ছে। সাজ্জাদের সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের পূর্ব শত্রুতা রয়েছে বলে তাঁর দাবি।
আজিজ বলেন, জেলে থাকাবস্থায় সরোয়ারকে মেরে ফেলারও হুমকি দিয়েছিল সাজ্জাদ। তাঁরা বিভিন্নভাবে চেষ্টাও করেছে। দুয়েকবার বাড়িতে এসে গুলিও করেছিল। এগুলো ভিডিও ফুটেজ আছে। এভাবে নানা কায়দায় তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। ৩/৪ দিন আগেও ডিবি পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, কোটা আন্দোলনের একটি ছবিতে নাকি তাঁকে দেখা গিয়েছিল। পরে ছবির ওই চেহারার সঙ্গে তাঁর মিল না পাওয়ায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য মতে, সরওয়ার হোসেন নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার কালা মুন্সির বাড়ির খোন্দকারপাড়ার আব্দুল কাদেরের ছেলে। আর্থিক অনটনের কারণে বায়েজিদে চালিতাতলী হাই স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পারেন।
চট্টগ্রামে বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রমে প্রায় দেড় দশক আগে আলোচনায় আসে সরোয়ার ও তাঁর বন্ধু ম্যাক্সনের নাম। সে সময় তারা পরিচিত ছিলেন শিবির ‘ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেন খানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে। সাজ্জাদ চট্টগ্রামের আট খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে বর্তমানে ভারতের কারাগারে বন্দি।
২০১১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি নগরীর প্রবর্তক মোড়ে একটি রোগ নির্ণয়কেন্দ্র থেকে ১১ লাখ টাকা লুটের ঘটনায় আলোচনায় আসেন সরওয়ার। একই বছরের ৬ জুলাই বায়েজিদ এলাকা থেকে তাকে একে–৪৭ রাইফেল, পিস্তুল, এলজি ও গুলিসহ আটক করে পুলিশ।
পরে জেলে থাকাবস্থায় সরোয়ারের সঙ্গে সাজ্জাদের সম্পর্কের অবনতি হয়। জেল থেকে বেরিয়ে সাজ্জাদের অনুপস্থিতে বায়েজিদসহ আশপাশ বিভিন্ন এলাকায় নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ উঠে সরোয়ার ও ম্যাক্সনের বিরুদ্ধে। অস্ত্র মামলায় জামিনে বের হয়ে ২০১৭ সালে ৩১ আগস্ট কাতারে চলে যান সরোয়ার। পরে সরোয়ারের বিরুদ্ধে বিদেশে বসে সাজ্জাদের নামে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার অভিযোগ উঠে।
২০২০ সালে ৮ ফেব্রুয়ারীতে কাতার থেকে দেশে ফিরলে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ইমিগ্রেশন পুলিশ পরদিন তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নগরের বায়েজিদ খানাধীন খোন্দকারপাড়া এলাকা থেকে একে-২২, এলজি ও বিপুল পরিমাণের গুলি উদ্ধার করা হয়। গত বছর মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন সরোয়ার হোসেন বাবলা।
সরোয়ারের পরিবারের দাবি, বায়েজিদ চালিতাতলী এলাকাটি শিবির অধ্যুষিত এলাকা হওয়ায় সেসময় মুহিম নামে একজন বড় ভাইয়ের সঙ্গে চলাফেরা করতেন। মহিম শিবির ক্যাডার ও আট খুনের মামলার আসামি শিবির ক্যাডার সাজ্জাদের হয়ে কাজ করতেন। মহিমের সাথে চলাফেরা করায় তাঁকে শিবির বলা শুরু করে। সরোয়ার শিবিরের কোনো পদে ছিলেন না।
চট্টগ্রামে কোটাবিরোধী আন্দোলনে সহিংসতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ও দুর্ধর্ষ শিবির ক্যাডার সরোয়ার হোসেন বাবলাকে (৪৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (২৭ জুলাই) রাতে নগরীর বায়েজিদ থানার চালতাতলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১৮ জুলাই কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে বহদ্দারহাট এলাকায় হত্যাকাণ্ড এবং পুলিশ বক্স জ্বালানো, থানায় হামলাসহ নাশকতার ঘটনায় অস্ত্র সরবরাহকারী ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে তাঁর সম্পৃক্ততা পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরো বলেন, ‘স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, কোটা আন্দোলনে ঘিরে সহিসংতার ঘটনায় তিনি ১০০/১৫০ লোক সরবরাহ করেছিলেন। ঘটনায় তাঁর সম্পৃক্ততার বিষয়ে সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিও, কিছু স্থির ছবি ও বিভিন্ন সোর্সের তথ্যের ভিত্তিতে নিশ্চিত হই। সরোয়ার একজন আর্মস ক্যাডার সবাই জানে। সেই অস্ত্র সরবরাহ করেছিল। তা নাহলে সহিংসতার সময় এতগুলো গুলি কিভাবে এলো? আমি নিজেও পায়ে গুলি খেয়েছি। সমস্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে পরে আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করি।’
তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যা মামলাসহ ১৭টি মামলা রয়েছে। ১৮ জুলাইয়ের ঘটনায় দায়ের হওয়া আরও দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে রোববার আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান তিনি। সাড়ে ৩টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সরোয়ার থানা পুলিশ হেফাজতে ছিল।
তবে সরোয়ারের ছোট ভাই মো. আজিজ দাবি করেন, তাঁর ভাইকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেড় বছর আগে সরোয়ার জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কোনো অভিযোগ নেই। এরপরও পুলিশসহ একটি চক্র তাঁকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। তাঁকে ভালোভাবে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না।
তাঁর অভিযোগ, শিবির ক্যাডার সাজ্জাদই মূলত তাঁর অনুগত লোকদের দিয়ে এসব করাচ্ছে। সাজ্জাদের সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের পূর্ব শত্রুতা রয়েছে বলে তাঁর দাবি।
আজিজ বলেন, জেলে থাকাবস্থায় সরোয়ারকে মেরে ফেলারও হুমকি দিয়েছিল সাজ্জাদ। তাঁরা বিভিন্নভাবে চেষ্টাও করেছে। দুয়েকবার বাড়িতে এসে গুলিও করেছিল। এগুলো ভিডিও ফুটেজ আছে। এভাবে নানা কায়দায় তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। ৩/৪ দিন আগেও ডিবি পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, কোটা আন্দোলনের একটি ছবিতে নাকি তাঁকে দেখা গিয়েছিল। পরে ছবির ওই চেহারার সঙ্গে তাঁর মিল না পাওয়ায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য মতে, সরওয়ার হোসেন নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার কালা মুন্সির বাড়ির খোন্দকারপাড়ার আব্দুল কাদেরের ছেলে। আর্থিক অনটনের কারণে বায়েজিদে চালিতাতলী হাই স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পারেন।
চট্টগ্রামে বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রমে প্রায় দেড় দশক আগে আলোচনায় আসে সরোয়ার ও তাঁর বন্ধু ম্যাক্সনের নাম। সে সময় তারা পরিচিত ছিলেন শিবির ‘ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেন খানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে। সাজ্জাদ চট্টগ্রামের আট খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে বর্তমানে ভারতের কারাগারে বন্দি।
২০১১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি নগরীর প্রবর্তক মোড়ে একটি রোগ নির্ণয়কেন্দ্র থেকে ১১ লাখ টাকা লুটের ঘটনায় আলোচনায় আসেন সরওয়ার। একই বছরের ৬ জুলাই বায়েজিদ এলাকা থেকে তাকে একে–৪৭ রাইফেল, পিস্তুল, এলজি ও গুলিসহ আটক করে পুলিশ।
পরে জেলে থাকাবস্থায় সরোয়ারের সঙ্গে সাজ্জাদের সম্পর্কের অবনতি হয়। জেল থেকে বেরিয়ে সাজ্জাদের অনুপস্থিতে বায়েজিদসহ আশপাশ বিভিন্ন এলাকায় নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ উঠে সরোয়ার ও ম্যাক্সনের বিরুদ্ধে। অস্ত্র মামলায় জামিনে বের হয়ে ২০১৭ সালে ৩১ আগস্ট কাতারে চলে যান সরোয়ার। পরে সরোয়ারের বিরুদ্ধে বিদেশে বসে সাজ্জাদের নামে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার অভিযোগ উঠে।
২০২০ সালে ৮ ফেব্রুয়ারীতে কাতার থেকে দেশে ফিরলে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ইমিগ্রেশন পুলিশ পরদিন তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নগরের বায়েজিদ খানাধীন খোন্দকারপাড়া এলাকা থেকে একে-২২, এলজি ও বিপুল পরিমাণের গুলি উদ্ধার করা হয়। গত বছর মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন সরোয়ার হোসেন বাবলা।
সরোয়ারের পরিবারের দাবি, বায়েজিদ চালিতাতলী এলাকাটি শিবির অধ্যুষিত এলাকা হওয়ায় সেসময় মুহিম নামে একজন বড় ভাইয়ের সঙ্গে চলাফেরা করতেন। মহিম শিবির ক্যাডার ও আট খুনের মামলার আসামি শিবির ক্যাডার সাজ্জাদের হয়ে কাজ করতেন। মহিমের সাথে চলাফেরা করায় তাঁকে শিবির বলা শুরু করে। সরোয়ার শিবিরের কোনো পদে ছিলেন না।
যশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
২৬ মিনিট আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে দর্শন বিভাগের পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত কনসার্টে ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে সরকারি আজিজুল হক কলেজ (নতুন ভবন) ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে