আয়নাল হোসেন, ঢাকা
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য রাশিয়া থেকে কেনা দুটি হেলিকপ্টারের সরবরাহ স্থগিত করা হয়েছে। হেলিকপ্টার দুটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর (জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টারস) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থাকায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হেলিকপ্টার সরবরাহ স্থগিত রাখার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ১৯ জানুয়ারি পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজি) চিঠি দিয়েছে। এই দুটি হেলিকপ্টারের মূল্যের বেশির ভাগ অর্থ ইতিমধ্যে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করা হয়েছে। এই দুটি হেলিকপ্টারের একটি তৈরি সম্পন্ন হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে আট কর্মকর্তা রাশিয়া গিয়ে পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন দেখে এসেছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইজিপিকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টারস কোম্পানির ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের নিষেধাজ্ঞা (সাংশন) রয়েছে। তাই পুলিশের জন্য সরকার টু সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে কেনা হেলিকপ্টারের সরবরাহ পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (ইকুইপমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট) রুহুল আমীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে হেলিকপ্টার সরবরাহের বিষয়টি স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি রাশিয়ার সংশ্লিষ্টদের ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, সেটি পরিপালন করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের জন্য জিটুজি পদ্ধতিতে ৪২৮ কোটি ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৩১৬ টাকায় রাশিয়া থেকে দুটি হেলিকপ্টার কেনার জন্য দুই দেশের মধ্যে ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রথম কিস্তিতে ২১৪ কোটি ৬ লাখ ২৪ হাজার ৬৫৮, দ্বিতীয় কিস্তিতে ৮৫ কোটি ৬২ লাখ ৪৯ হাজার ৮৬৩সহ সর্বমোট ২৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৭৪ হাজার ৫২১ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। অবশিষ্ট টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা হয়েছে।
এই দুটি হেলিকপ্টার পুলিশের এভিয়েশন উইংয়ে যুক্ত হওয়ার কথা। চারজন সহকারী পুলিশ সুপার পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। হেলিকপ্টার দুটি এমআই-১৭১ এ-২ মডেলের। এর একটি তৈরির পর পরীক্ষামূলক উড্ডয়নও হয়েছে। চলতি মাসেই এটি দেশে আসার কথা ছিল।
বাংলাদেশ পুলিশের জন্য রাশিয়া থেকে কেনা দুটি হেলিকপ্টারের সরবরাহ স্থগিত করা হয়েছে। হেলিকপ্টার দুটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর (জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টারস) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থাকায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হেলিকপ্টার সরবরাহ স্থগিত রাখার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ১৯ জানুয়ারি পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজি) চিঠি দিয়েছে। এই দুটি হেলিকপ্টারের মূল্যের বেশির ভাগ অর্থ ইতিমধ্যে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করা হয়েছে। এই দুটি হেলিকপ্টারের একটি তৈরি সম্পন্ন হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে আট কর্মকর্তা রাশিয়া গিয়ে পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন দেখে এসেছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইজিপিকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টারস কোম্পানির ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের নিষেধাজ্ঞা (সাংশন) রয়েছে। তাই পুলিশের জন্য সরকার টু সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে কেনা হেলিকপ্টারের সরবরাহ পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (ইকুইপমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট) রুহুল আমীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে হেলিকপ্টার সরবরাহের বিষয়টি স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি রাশিয়ার সংশ্লিষ্টদের ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, সেটি পরিপালন করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের জন্য জিটুজি পদ্ধতিতে ৪২৮ কোটি ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৩১৬ টাকায় রাশিয়া থেকে দুটি হেলিকপ্টার কেনার জন্য দুই দেশের মধ্যে ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রথম কিস্তিতে ২১৪ কোটি ৬ লাখ ২৪ হাজার ৬৫৮, দ্বিতীয় কিস্তিতে ৮৫ কোটি ৬২ লাখ ৪৯ হাজার ৮৬৩সহ সর্বমোট ২৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৭৪ হাজার ৫২১ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। অবশিষ্ট টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা হয়েছে।
এই দুটি হেলিকপ্টার পুলিশের এভিয়েশন উইংয়ে যুক্ত হওয়ার কথা। চারজন সহকারী পুলিশ সুপার পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। হেলিকপ্টার দুটি এমআই-১৭১ এ-২ মডেলের। এর একটি তৈরির পর পরীক্ষামূলক উড্ডয়নও হয়েছে। চলতি মাসেই এটি দেশে আসার কথা ছিল।
দেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সবখানে চেয়ার পরিবর্তনের ধারা চলছে তা থেকে বাদ পড়েনি ব্যবসায়ীদের এই সংগঠনটিও। রাজনৈতিক কারণে সদস্যদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে...
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরে ঢুকে পড়ে হাজারো মানুষ। এ সময় গুরুত্বপূর্ণ এই রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় লুটপাট চালায় সুযোগসন্ধানীরা। তারা অধিবেশনকক্ষের কনফারেন্স সিস্টেম (মাইক), লাইটসহ আসবাব লুট করে নিয়ে যায়। লুটপাট করে স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, চিফ হুইপ, হুইপদে
৩ ঘণ্টা আগেবেতন গ্রেড পরিবর্তন, যথাসময়ে পদোন্নতিসহ শিক্ষকদের অধিকাংশ দাবির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। গত রোববার সচিবালয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান। একই সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ
৩ ঘণ্টা আগেলেখক ও চিন্তাবিদ অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান বলেছেন, ‘আমাদের সংবিধান বাস্তবায়ন কমিটি যখন গঠন হল, তখন তারা সবাই গিয়ে ড. কামাল হোসেন সাহেবের সঙ্গে গিয়ে দেখা করতে গেলেন। ড. কামাল হোসেন সংবিধানের কি বোঝেন? বাংলাদেশে সংবিধানে লেখা হয়েছিল, সার্বভৌমত্ব হচ্ছে সংসদে। এটা হল সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সার্বভৌমত্ব হচ্ছে ম
১১ ঘণ্টা আগে