কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রামুতে দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এ সময় চারজন অস্ত্র তৈরির কারিগরকেও আটক করা করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার ভোররাতে উপজেলার ঈদগড় ইউনিয়নের ছগিরাকাটা তুলাতলী পাহাড়ে ওই অস্ত্রের কারখানাটির সন্ধান মিলেছে বলে র্যাব জানিয়েছে। র্যাবের দাবি, অভিযানের বিষয় টের পেয়ে কারখানার মালিক ও অস্ত্র তৈরির প্রধান কারিগর মনিউল হক পালিয়ে যান।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সাহাব উদ্দিন (৪০), জাফর আলম (৪১), লাল মিয়া (৫৮) ও মাঈন উদ্দিন (৪৩)। তারাঁ ঈদগড় ইউনিয়নের বাসিন্দা।
এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, রামু উপজেলার ঈদগড়ের গহিন পাহাড়ে সংঘবদ্ধ একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কারখানা গড়ে তুলে অস্ত্র তৈরি করে আসছিল। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অস্ত্রের কারখানার সন্ধানে র্যাবের একটি দল অভিযান শুরু করে। একপর্যায়ে আজ ভোররাত ৫টার দিকে ঈদগড় ইউনিয়নের ছগিরাকাটা তুলাতলী এলাকার পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানাটির সন্ধান পায় র্যাব। এ সময় কারখানায় থাকা দুই কারিগরকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যমতে, আরও দুই কারিগরকে তাঁদের বাড়ি থেকে আটক করা হয়।
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, কারখানা থেকে দেশীয় তৈরি ১০টি বন্দুক, ১০টি রাইফেলের গুলি, ১২টি কার্তুজ এবং অস্ত্র তৈরির বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। আটক ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ে কারখানা গড়ে তুলে অস্ত্র তৈরি করে বিভিন্ন জায়গার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করেছেন।
র্যাবের এ অধিনায়ক বলেন, দুর্গম পাহাড়ি এলাকার এই কারখানাটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারির বাইরে ছিল। আটক ব্যক্তিরা আরও কয়েকজনের বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন। সেখানে আরও কয়েকটি অস্ত্র তৈরির কারখানা থাকার তথ্যও পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সাজ্জাদ হোসেন।
তিনি জানান, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে রামু থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।
কক্সবাজারের রামুতে দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এ সময় চারজন অস্ত্র তৈরির কারিগরকেও আটক করা করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার ভোররাতে উপজেলার ঈদগড় ইউনিয়নের ছগিরাকাটা তুলাতলী পাহাড়ে ওই অস্ত্রের কারখানাটির সন্ধান মিলেছে বলে র্যাব জানিয়েছে। র্যাবের দাবি, অভিযানের বিষয় টের পেয়ে কারখানার মালিক ও অস্ত্র তৈরির প্রধান কারিগর মনিউল হক পালিয়ে যান।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সাহাব উদ্দিন (৪০), জাফর আলম (৪১), লাল মিয়া (৫৮) ও মাঈন উদ্দিন (৪৩)। তারাঁ ঈদগড় ইউনিয়নের বাসিন্দা।
এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, রামু উপজেলার ঈদগড়ের গহিন পাহাড়ে সংঘবদ্ধ একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কারখানা গড়ে তুলে অস্ত্র তৈরি করে আসছিল। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অস্ত্রের কারখানার সন্ধানে র্যাবের একটি দল অভিযান শুরু করে। একপর্যায়ে আজ ভোররাত ৫টার দিকে ঈদগড় ইউনিয়নের ছগিরাকাটা তুলাতলী এলাকার পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানাটির সন্ধান পায় র্যাব। এ সময় কারখানায় থাকা দুই কারিগরকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যমতে, আরও দুই কারিগরকে তাঁদের বাড়ি থেকে আটক করা হয়।
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, কারখানা থেকে দেশীয় তৈরি ১০টি বন্দুক, ১০টি রাইফেলের গুলি, ১২টি কার্তুজ এবং অস্ত্র তৈরির বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। আটক ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ে কারখানা গড়ে তুলে অস্ত্র তৈরি করে বিভিন্ন জায়গার অপরাধীদের কাছে সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করেছেন।
র্যাবের এ অধিনায়ক বলেন, দুর্গম পাহাড়ি এলাকার এই কারখানাটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারির বাইরে ছিল। আটক ব্যক্তিরা আরও কয়েকজনের বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন। সেখানে আরও কয়েকটি অস্ত্র তৈরির কারখানা থাকার তথ্যও পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন সাজ্জাদ হোসেন।
তিনি জানান, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে রামু থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে