আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আবহাওয়া খানিকটা বিরূপ থাকলেও পার্বত্য তিন জেলায় গতকাল শনিবার ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। সকাল থেকে কেন্দ্রগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে টিকাপ্রত্যাশীরা ভিড় করেন। ভোগান্তি ছাড়া টিকা নিতে পেরে খুশি তাঁরা। প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মীদের পাশাপাশি যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সদস্যরা সেবা দিয়েছেন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর–
খাগড়াছড়ি: জেলার ৯ উপজেলার ৩৮ ইউনিয়ন ও ৩ পৌরসভায় একযোগে এ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথম পর্যায়ে জেলায় ২৪ হাজার ৮০০ ডোজ টিকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রগুলোতে সকাল থেকে দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে রেজিস্ট্রেশন ও টিকা গ্রহণ করতে দেখা গেছে প্রত্যাশীদের। কেন্দ্রভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত টিকাপ্রত্যাশী থাকায় অনেকে না পেয়ে ফিরে গেছেন। প্রতিটি কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই ছিল না।
সিভিল সার্জন নুপুর কান্তি দাশ জানান, দুর্গম এলাকার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে হেলিকপ্টারে টিকা পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানান তিনি।
লক্ষ্মীছড়ি: উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে ৬০০ করে মোট ১ হাজার ৮০০ টিকা দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কাজী সাইফুল আলম জানান, একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে এই কার্যক্রম পৌঁছানোর কারণে টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যাও বেড়েছে।
দীঘিনালা: উপজেলার পাঁচটি ইউপিতে ১৫টি বুথের মধ্যে টিকা দেওয়া হয়। আগের দিন শুক্রবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. তনয় তালুকদার সাংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিলেন, উপজেলায় ৩ হাজার লোককে টিকা দেওয়া হবে।
মাটিরাঙ্গা: উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের সাতটি কেন্দ্রের ২১টি বুথে ৪ হাজার ২০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়। ইউপি চেয়ারম্যান ও তদারক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এদিন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হেদায়েত উল্লা টিকাকেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন।
মহালছড়ি: উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ১০টি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ধনিষ্ঠা চাকমা বলেন, প্রতি ইউনিয়নে ৬০০ করে মোট ৩ হাজার জনকে টিকা প্রদান করার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ক্যায়াংঘাট ইউনিয়ন দুর্গম হওয়ায় লোকজন আসতে না পারায় ৬০০ জনকে টিকা প্রয়োগ সম্ভব হবে না।
পানছড়ি: উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের পাঁচ কেন্দ্রে সকালে টিকাদান শুরু হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনাবিষয়ক কর্মকর্তা ডাক্তার অনুতোষ চাকমা জানান, দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় প্রচুর বৃষ্টির কারণে কয়েকটি কেন্দ্রে লোকজন আসতে পারেনি।
মানিকছড়ি: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ পাঁচটি কেন্দ্রে সকাল থেকে টিকা–গ্রহীতার ভিড়ে দেখা গেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রতন খীসা জানান, ইউপির চার কেন্দ্রে টিকা নিয়েছেন ২ হাজার ৪০০ জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়েছেন ৩৪২ জন।
রামগড়: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আওতায় রামগড়ের দুটি ইউনিয়ন ও পার্শ্ববর্তী গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নে টিকা দেওয়া হয়। তিনটি কেন্দ্রে ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করার কথা জানিয়েছিল রামগড় উপজেলা প্রশাসন।
বিলাইছড়িতে করোনার টিকা কার্যক্রম শুরু।
গুইমারা: উপজেলার জালিয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে টিকাদান উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তুষার আহমেদ। এদিন তিনটি ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে বলে জানায় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি): উপজেলার পৌরসভা ও ইউনিয়নের আটটি কেন্দ্রে সকাল থেকে টিকা দেওয়া হয়। প্রথম দিন বাঘাইছড়িতে টিকার ৪ হাজার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিশলয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম। এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইফতেখার আহম্মেদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কাপ্তাই: উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে ৬০০ জন করে সর্বমোট ৩ হাজার ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করছেন বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের করোনার ফোকাল পারসন ডা. ওমর ফারুক রনি। সকালে কেআরসি উচ্চ বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন করেন ইউএনও মুনতাসির জাহান ও উপজেলা চেয়ারম্যান মফিজুল হক।
বরকল: উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে টিকা দেওয়া হয়েছে। সকালে পাঁচ কেন্দ্রে ৩ হাজার ব্যক্তিকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। অপরদিকে বরকল উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২৬০ জনকে ডোজ প্রদান করেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মংক্যছিং সাগর কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বলে জানান।
বিলাইছড়ি: উপজেলার সদর ইউপি প্রাঙ্গণে তিনটি বুথে টিকা প্রদান করে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ছাড়া কেংড়াছড়ি ও ফারুয়া ইউনিয়নে এ টিকা দেওয়া হয়। মোট ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকার দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে দুর্গম হওয়ায় বড়থলি ইউনিয়নে টিকা কর্মসূচি নেওয়া হয়নি।
রাজস্থলী: উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের তিনটি কেন্দ্রে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রুইহ্লা অং মারমা জানান, প্রতি ইউনিয়নে ৬০০ জন করে তিনটি ইউনিয়নে সর্বমোট ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়।
লংগদু: উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের সিতটি কেন্দ্রে টিকা প্রদান করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. অরবিন্দ চাকমা জানান, প্রথম দিনে লংগদুতে ৪ হাজার ২০০ টিকার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সাতটি কেন্দ্রে ১৮ স্বাস্থ্য সহকারীসহ রেড ক্রিসেন্ট সদস্যরা কাজ করেন।
থানচি (বান্দরবান) : উপজেলার ছয়টি কেন্দ্রে ১৮টি বুথে সকাল থেকে টিকা দেওয়া হয়। এদিন ১ হাজার ২০০ ডোজ টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সদর ইউনিয়নের সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে বুথ উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইহ্লামং মারমা।
নাইক্ষ্যংছড়ি: সীমান্ত জনপদ নাইক্ষ্যংছড়ির পাঁচ ইউনিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে তিনটি করে বুথ ছিল। প্রতিটি বুথে ২০০ টিকা দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ইউএনও সালমা ফেরদৌস ও উপজেলা হাসপাতালের প্রধান (টিএইচ) ডা. এ জেট এম ছলিম।
আলীকদম: উপজেলার চিরটি ইউনিয়নের ২ হাজার ৪০০ ব্যক্তিকে করোনা টিকার প্রথম ডোজ প্রদান করা হয়েছে। এ সময় টিকাকেন্দ্রগুলোতে বিশৃঙ্খলা দেখা গেছে। সকালে আলীকদম আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে যান ইউএনও মো. সায়েদ ইকবাল।
আবহাওয়া খানিকটা বিরূপ থাকলেও পার্বত্য তিন জেলায় গতকাল শনিবার ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। সকাল থেকে কেন্দ্রগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে টিকাপ্রত্যাশীরা ভিড় করেন। ভোগান্তি ছাড়া টিকা নিতে পেরে খুশি তাঁরা। প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মীদের পাশাপাশি যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সদস্যরা সেবা দিয়েছেন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর–
খাগড়াছড়ি: জেলার ৯ উপজেলার ৩৮ ইউনিয়ন ও ৩ পৌরসভায় একযোগে এ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথম পর্যায়ে জেলায় ২৪ হাজার ৮০০ ডোজ টিকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রগুলোতে সকাল থেকে দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে রেজিস্ট্রেশন ও টিকা গ্রহণ করতে দেখা গেছে প্রত্যাশীদের। কেন্দ্রভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত টিকাপ্রত্যাশী থাকায় অনেকে না পেয়ে ফিরে গেছেন। প্রতিটি কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই ছিল না।
সিভিল সার্জন নুপুর কান্তি দাশ জানান, দুর্গম এলাকার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে হেলিকপ্টারে টিকা পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানান তিনি।
লক্ষ্মীছড়ি: উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে ৬০০ করে মোট ১ হাজার ৮০০ টিকা দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কাজী সাইফুল আলম জানান, একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে এই কার্যক্রম পৌঁছানোর কারণে টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যাও বেড়েছে।
দীঘিনালা: উপজেলার পাঁচটি ইউপিতে ১৫টি বুথের মধ্যে টিকা দেওয়া হয়। আগের দিন শুক্রবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. তনয় তালুকদার সাংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিলেন, উপজেলায় ৩ হাজার লোককে টিকা দেওয়া হবে।
মাটিরাঙ্গা: উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের সাতটি কেন্দ্রের ২১টি বুথে ৪ হাজার ২০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়। ইউপি চেয়ারম্যান ও তদারক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এদিন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হেদায়েত উল্লা টিকাকেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন।
মহালছড়ি: উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে ১০টি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ধনিষ্ঠা চাকমা বলেন, প্রতি ইউনিয়নে ৬০০ করে মোট ৩ হাজার জনকে টিকা প্রদান করার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ক্যায়াংঘাট ইউনিয়ন দুর্গম হওয়ায় লোকজন আসতে না পারায় ৬০০ জনকে টিকা প্রয়োগ সম্ভব হবে না।
পানছড়ি: উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের পাঁচ কেন্দ্রে সকালে টিকাদান শুরু হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনাবিষয়ক কর্মকর্তা ডাক্তার অনুতোষ চাকমা জানান, দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় প্রচুর বৃষ্টির কারণে কয়েকটি কেন্দ্রে লোকজন আসতে পারেনি।
মানিকছড়ি: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ পাঁচটি কেন্দ্রে সকাল থেকে টিকা–গ্রহীতার ভিড়ে দেখা গেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রতন খীসা জানান, ইউপির চার কেন্দ্রে টিকা নিয়েছেন ২ হাজার ৪০০ জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়েছেন ৩৪২ জন।
রামগড়: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আওতায় রামগড়ের দুটি ইউনিয়ন ও পার্শ্ববর্তী গুইমারা উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নে টিকা দেওয়া হয়। তিনটি কেন্দ্রে ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করার কথা জানিয়েছিল রামগড় উপজেলা প্রশাসন।
বিলাইছড়িতে করোনার টিকা কার্যক্রম শুরু।
গুইমারা: উপজেলার জালিয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে টিকাদান উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তুষার আহমেদ। এদিন তিনটি ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে বলে জানায় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি): উপজেলার পৌরসভা ও ইউনিয়নের আটটি কেন্দ্রে সকাল থেকে টিকা দেওয়া হয়। প্রথম দিন বাঘাইছড়িতে টিকার ৪ হাজার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিশলয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম। এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইফতেখার আহম্মেদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কাপ্তাই: উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে ৬০০ জন করে সর্বমোট ৩ হাজার ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করছেন বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের করোনার ফোকাল পারসন ডা. ওমর ফারুক রনি। সকালে কেআরসি উচ্চ বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন করেন ইউএনও মুনতাসির জাহান ও উপজেলা চেয়ারম্যান মফিজুল হক।
বরকল: উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে টিকা দেওয়া হয়েছে। সকালে পাঁচ কেন্দ্রে ৩ হাজার ব্যক্তিকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। অপরদিকে বরকল উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২৬০ জনকে ডোজ প্রদান করেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মংক্যছিং সাগর কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বলে জানান।
বিলাইছড়ি: উপজেলার সদর ইউপি প্রাঙ্গণে তিনটি বুথে টিকা প্রদান করে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ছাড়া কেংড়াছড়ি ও ফারুয়া ইউনিয়নে এ টিকা দেওয়া হয়। মোট ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকার দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে দুর্গম হওয়ায় বড়থলি ইউনিয়নে টিকা কর্মসূচি নেওয়া হয়নি।
রাজস্থলী: উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের তিনটি কেন্দ্রে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রুইহ্লা অং মারমা জানান, প্রতি ইউনিয়নে ৬০০ জন করে তিনটি ইউনিয়নে সর্বমোট ১ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়।
লংগদু: উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের সিতটি কেন্দ্রে টিকা প্রদান করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. অরবিন্দ চাকমা জানান, প্রথম দিনে লংগদুতে ৪ হাজার ২০০ টিকার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সাতটি কেন্দ্রে ১৮ স্বাস্থ্য সহকারীসহ রেড ক্রিসেন্ট সদস্যরা কাজ করেন।
থানচি (বান্দরবান) : উপজেলার ছয়টি কেন্দ্রে ১৮টি বুথে সকাল থেকে টিকা দেওয়া হয়। এদিন ১ হাজার ২০০ ডোজ টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সদর ইউনিয়নের সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে বুথ উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইহ্লামং মারমা।
নাইক্ষ্যংছড়ি: সীমান্ত জনপদ নাইক্ষ্যংছড়ির পাঁচ ইউনিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে তিনটি করে বুথ ছিল। প্রতিটি বুথে ২০০ টিকা দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ইউএনও সালমা ফেরদৌস ও উপজেলা হাসপাতালের প্রধান (টিএইচ) ডা. এ জেট এম ছলিম।
আলীকদম: উপজেলার চিরটি ইউনিয়নের ২ হাজার ৪০০ ব্যক্তিকে করোনা টিকার প্রথম ডোজ প্রদান করা হয়েছে। এ সময় টিকাকেন্দ্রগুলোতে বিশৃঙ্খলা দেখা গেছে। সকালে আলীকদম আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে যান ইউএনও মো. সায়েদ ইকবাল।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১৭ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে