ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে দুই শিশু হত্যা মামলায় বাদল মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত দায়রা ও জেলা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্দুল হান্নান এই রায় দেন। রায়ে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বাদল মিয়া কুমিল্লার হোমনা উপজেলার খোদে-দাউদপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রবের ছেলে। তিনি নিহত দুই শিশুর মামা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, বাহরাইন প্রবাসী বাদল মিয়া ২০২০ সালের মার্চ মাসে দেশে ফেরেন। গ্রামে গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের একটি মামলায় আসামি হলে বাঞ্ছারামপুরের ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামে তাঁর বোন হাসিনা আক্তারের বাড়িতে আশ্রয় নেন তিনি। প্রবাসে থাকাকালে দোকান করার জন্য ভগ্নিপতি কামাল উদ্দিনের কাছ থেকে ১৩ লাখ টাকা ধার নেন বাদল। এর মধ্যে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন। বাকি ১০ লাখ টাকার জন্য কামালের সঙ্গে মনোমালিন্য চলছিল তাঁর। এর জেরে সপ্তাহখানেক আগে বাদলকে থাপ্পড় মারেন কামাল।
এ ঘটনায় প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করেন বাদল। একই বছরের ২৪ আগস্ট ভাগনে মেহেদী হাসান কামরুল (১০) তাঁর রুমে যায়। বাদল তখন রুমে উচ্চ স্বরে গান বাজাচ্ছিলেন। এ সময় কামরুলের হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করে লাশ খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন বাদল। ভাগনি শিফা আক্তার (১৪) রুম ঝাড়ু দিতে গিয়ে দেখে ফেললে তাকেও গলা কেটে লাশ অন্য রুমের খাটের নিচে রেখে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় নিহত দুজনের বাবা কামাল হোসেন বাদী হয়ে বাদলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর বাদল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৮ জানুয়ারি পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। যুক্তিতর্ক ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় দেওয়ার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে দুই শিশু হত্যা মামলায় বাদল মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত দায়রা ও জেলা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্দুল হান্নান এই রায় দেন। রায়ে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বাদল মিয়া কুমিল্লার হোমনা উপজেলার খোদে-দাউদপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রবের ছেলে। তিনি নিহত দুই শিশুর মামা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, বাহরাইন প্রবাসী বাদল মিয়া ২০২০ সালের মার্চ মাসে দেশে ফেরেন। গ্রামে গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বের একটি মামলায় আসামি হলে বাঞ্ছারামপুরের ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামে তাঁর বোন হাসিনা আক্তারের বাড়িতে আশ্রয় নেন তিনি। প্রবাসে থাকাকালে দোকান করার জন্য ভগ্নিপতি কামাল উদ্দিনের কাছ থেকে ১৩ লাখ টাকা ধার নেন বাদল। এর মধ্যে ৩ লাখ টাকা ফেরত দেন। বাকি ১০ লাখ টাকার জন্য কামালের সঙ্গে মনোমালিন্য চলছিল তাঁর। এর জেরে সপ্তাহখানেক আগে বাদলকে থাপ্পড় মারেন কামাল।
এ ঘটনায় প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করেন বাদল। একই বছরের ২৪ আগস্ট ভাগনে মেহেদী হাসান কামরুল (১০) তাঁর রুমে যায়। বাদল তখন রুমে উচ্চ স্বরে গান বাজাচ্ছিলেন। এ সময় কামরুলের হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করে লাশ খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন বাদল। ভাগনি শিফা আক্তার (১৪) রুম ঝাড়ু দিতে গিয়ে দেখে ফেললে তাকেও গলা কেটে লাশ অন্য রুমের খাটের নিচে রেখে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় নিহত দুজনের বাবা কামাল হোসেন বাদী হয়ে বাদলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর বাদল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৮ জানুয়ারি পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। যুক্তিতর্ক ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় দেওয়ার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৬ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৩১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে