সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই ও আরও মজবুত করতে হলে চরাঞ্চল, উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি প্রতিকূল এলাকার জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। কোনো জমি অনাবাদি রাখা যাবে না। পতিত জমি চাষের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। পতিত জমিতে যারা চাষ করবে তাদেরকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
আজ রোববার নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর জব্বারে ও বিএডিসি খামারে সয়াবিন, ভুট্টা ও সূর্যমুখীর মাঠ পরিদর্শন এবং কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএডিসির চুক্তিবদ্ধ চাষিদের সয়াবিন বীজ ফসলের মাঠ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী চরাঞ্চলে অবস্থিত অনাবাদি পতিত জমিতে তেল জাতীয় ফসল সয়াবিন, সূর্যমুখী ও সরিষার আবাদ বাড়ানোর জন্য পরামর্শ প্রদান করেন। মন্ত্রী বলেন, ‘তেল জাতীয় ফসল আবাদে উৎপাদন খরচ কম এবং লাভ বেশি। এ বিষয়ে কৃষিবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বীজ, সার, প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রদানসহ সকল প্রকার সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
কৃষির উৎপাদন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলাম। আমরা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করব। দারিদ্রতা কমিয়ে নিয়ে আসব। আজকে বাংলাদেশ দানা জাতীয় খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শাক সবজি, ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছি। কিন্তু তেলের উৎপাদন তেমন বৃদ্ধি করতে পারিনি। তবে আমাদের কাছে প্রযুক্তি এসেছে।’
চাষিদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘নোয়াখালীর অনাবাদি পতিত জমিগুলোকে আবাদের আওতায় আনতে আউশ ধানের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছে আমাদের বিজ্ঞানীরা। আপনারা স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন অধিক ফলনশীল এ জাতগুলো রবি ফসল কর্তনের পরপরই আবাদ করবেন। চাষাবাদের প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দিতে বিএডিসি বীজ, সার ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। জাতগুলো কৃষকের কাছে সম্প্রসারণের জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘লবণাক্ততা উপকূলীয় এলাকার একটি অন্যতম সমস্যা। লবণাক্ত জমিতে চাষোপযোগী জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। লবণাক্ত এলাকায় লাউ, শিম, তরমুজ, সূর্যমুখী, মিষ্টি আলু ও সয়াবিন ফসলের ফলন ভালো হয়। এ ফসলগুলোর ক্রপিং প্যাটার্নে অন্তর্ভুক্ত করে চর এলাকার প্রত্যেকটি জমি আবাদের আওতায় আনতে হবে।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, আধুনিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ এর ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে।
এ ছাড়াও দুপুরে মন্ত্রী গ্লোব এগ্রো ফিশারিজ, সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কৃষি মাঠ পরিদর্শন করেন। বিকেলে মন্ত্রী বিএডিসির আয়োজনে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ সার ও বীজ এবং কৃষি যন্ত্র বিতরণ করেন।
কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই ও আরও মজবুত করতে হলে চরাঞ্চল, উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি প্রতিকূল এলাকার জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। কোনো জমি অনাবাদি রাখা যাবে না। পতিত জমি চাষের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। পতিত জমিতে যারা চাষ করবে তাদেরকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
আজ রোববার নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর জব্বারে ও বিএডিসি খামারে সয়াবিন, ভুট্টা ও সূর্যমুখীর মাঠ পরিদর্শন এবং কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএডিসির চুক্তিবদ্ধ চাষিদের সয়াবিন বীজ ফসলের মাঠ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী চরাঞ্চলে অবস্থিত অনাবাদি পতিত জমিতে তেল জাতীয় ফসল সয়াবিন, সূর্যমুখী ও সরিষার আবাদ বাড়ানোর জন্য পরামর্শ প্রদান করেন। মন্ত্রী বলেন, ‘তেল জাতীয় ফসল আবাদে উৎপাদন খরচ কম এবং লাভ বেশি। এ বিষয়ে কৃষিবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বীজ, সার, প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রদানসহ সকল প্রকার সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
কৃষির উৎপাদন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলাম। আমরা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করব। দারিদ্রতা কমিয়ে নিয়ে আসব। আজকে বাংলাদেশ দানা জাতীয় খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শাক সবজি, ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছি। কিন্তু তেলের উৎপাদন তেমন বৃদ্ধি করতে পারিনি। তবে আমাদের কাছে প্রযুক্তি এসেছে।’
চাষিদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘নোয়াখালীর অনাবাদি পতিত জমিগুলোকে আবাদের আওতায় আনতে আউশ ধানের উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছে আমাদের বিজ্ঞানীরা। আপনারা স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন অধিক ফলনশীল এ জাতগুলো রবি ফসল কর্তনের পরপরই আবাদ করবেন। চাষাবাদের প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দিতে বিএডিসি বীজ, সার ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। জাতগুলো কৃষকের কাছে সম্প্রসারণের জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘লবণাক্ততা উপকূলীয় এলাকার একটি অন্যতম সমস্যা। লবণাক্ত জমিতে চাষোপযোগী জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। লবণাক্ত এলাকায় লাউ, শিম, তরমুজ, সূর্যমুখী, মিষ্টি আলু ও সয়াবিন ফসলের ফলন ভালো হয়। এ ফসলগুলোর ক্রপিং প্যাটার্নে অন্তর্ভুক্ত করে চর এলাকার প্রত্যেকটি জমি আবাদের আওতায় আনতে হবে।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, আধুনিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ এর ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে।
এ ছাড়াও দুপুরে মন্ত্রী গ্লোব এগ্রো ফিশারিজ, সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কৃষি মাঠ পরিদর্শন করেন। বিকেলে মন্ত্রী বিএডিসির আয়োজনে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ সার ও বীজ এবং কৃষি যন্ত্র বিতরণ করেন।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে