বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে পর্যটক টানতে বিভিন্ন খাতে ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে জেলা শহরের একটি হোটেলে পর্যটক স্পটসমূহ উন্মুক্তকরণ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন আবাসিক হোটেল রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন। এ সময় তিনি বলেন, পর্যটকেরা বান্দরবানে আবাসিক হোটেলে ৩৫%; রিসোর্টে কক্ষ বুকিংয়ে ২৫%; খাবার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে ১০%; জিপ কার মাইক্রোবাস, সিএনজি, মাহিন্দ্রা গাড়িতে ২০% ছাড় পাবেন। তিনি বলেন, জেলায় হোটেল-রিসোর্ট আছে ৯৪টি। পর্যটকের ধারণক্ষমতা সাড়ে ৮ হাজার।
এ সময় হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, সবাই পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল। যে স্পটগুলোতে পর্যটকদের আগ্রহ আছে, বিশেষ করে মূল স্পটগুলো এখনো খুলে দেওয়া হয়নি। নভেম্বর মাসের শেষদিকে যেন বন্ধ পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়। এ মৌসুমে যেন সবাই ব্যবসা করতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বান্দরবান জেলা পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো. নাছিরুল আলম, সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, ন্যাচারাল পার্কের মালিক অধ্যাপক মো. ওসমান গনি, আবাসিক হোটেল রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন মাস্টার প্রমুখ।
এর আগে গতকাল বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক (ডিসি) শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ভ্রমণে বিরত থাকার বিষয়টি এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর থেকে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ির সঙ্গে নীলগিরি পর্যটনকেন্দ্র উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তবে অন্য তিনটি উপজেলা রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচিতে ভ্রমণের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত পর্যটকদের নিরুৎসাহী করা হবে।
সম্প্রতি পাহাড়ে সহিংস ঘটনার কারণে প্রশাসন ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমণে নিরুৎসাহী করেছিল। পরে তা বাড়িয়ে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়। অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে ভ্রমণ বন্ধ থাকায় বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীশূন্য হয়ে পড়ে।
বান্দরবানে পর্যটক টানতে বিভিন্ন খাতে ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে জেলা শহরের একটি হোটেলে পর্যটক স্পটসমূহ উন্মুক্তকরণ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন আবাসিক হোটেল রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন। এ সময় তিনি বলেন, পর্যটকেরা বান্দরবানে আবাসিক হোটেলে ৩৫%; রিসোর্টে কক্ষ বুকিংয়ে ২৫%; খাবার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে ১০%; জিপ কার মাইক্রোবাস, সিএনজি, মাহিন্দ্রা গাড়িতে ২০% ছাড় পাবেন। তিনি বলেন, জেলায় হোটেল-রিসোর্ট আছে ৯৪টি। পর্যটকের ধারণক্ষমতা সাড়ে ৮ হাজার।
এ সময় হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, সবাই পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল। যে স্পটগুলোতে পর্যটকদের আগ্রহ আছে, বিশেষ করে মূল স্পটগুলো এখনো খুলে দেওয়া হয়নি। নভেম্বর মাসের শেষদিকে যেন বন্ধ পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়। এ মৌসুমে যেন সবাই ব্যবসা করতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বান্দরবান জেলা পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো. নাছিরুল আলম, সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, ন্যাচারাল পার্কের মালিক অধ্যাপক মো. ওসমান গনি, আবাসিক হোটেল রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন মাস্টার প্রমুখ।
এর আগে গতকাল বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক (ডিসি) শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ভ্রমণে বিরত থাকার বিষয়টি এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর থেকে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ির সঙ্গে নীলগিরি পর্যটনকেন্দ্র উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তবে অন্য তিনটি উপজেলা রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচিতে ভ্রমণের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত পর্যটকদের নিরুৎসাহী করা হবে।
সম্প্রতি পাহাড়ে সহিংস ঘটনার কারণে প্রশাসন ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমণে নিরুৎসাহী করেছিল। পরে তা বাড়িয়ে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়। অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে ভ্রমণ বন্ধ থাকায় বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীশূন্য হয়ে পড়ে।
রাঙামাটিতে সেনা অভিযানে বিদেশি রাইফেলসহ গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নের চিতারডাক এলাকা থেকে এসব উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেজাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অপশাসন-দুঃশাসনমুক্ত, বৈষম্যহীন, ইনসাফপূর্ণ, তারুণ্য সমৃদ্ধ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়তে দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, জামায়াত দেশ ও জাতির স্বার্থে সব সময় দায়িত্বশীল আচরণ করে।
১৫ মিনিট আগেতুহিনের বাবা আতিকুর রহমান কালু ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার। উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় পশুহাট রাজশাহীর সিটিহাট দীর্ঘদিন ধরেই ইজারা পেয়ে আসছেন কালু। আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় গত বছরের ১ আগস্ট কালুর বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তিনিও আত্মগো
১৮ মিনিট আগেরাজবাড়ীতে পদ্মা নদীতে মাছ ধরার সময় জেলের জালে আটকা পড়া একটি বাচ্চা কুমিরকে পিটিয়ে হত্যা করেছে স্থানীয়রা। আজ বৃহস্পতিবার সদর উপজেলার অন্তর মোড় এলাকার পদ্মা পাড়ে এই ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগে