বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে অশান্ত পরিস্থিতি পরিহার করে কেএনএফের সদস্যদের অন্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে এক বিবৃতিতে সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী স্থানীয় শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি এই আহ্বান জানায়।
আজ দুপুরে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির আহ্বায়ক, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা, কমিটির সদস্যসচিব লালজার লম বম স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার রাতে রুমায় সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সশস্ত্র হামলা, সোনালী ব্যাংকে হামলা করে ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের অস্ত্র লুট এবং ১৩ এপ্রিল উপজেলায় স্থানীয়দের জিম্মি করে গুলি ও দুটি ব্যাংকে লুটের ঘটনায় জাতি স্তম্ভিত ও মর্মাহত। কেএনএফ সমঝোতা চুক্তি লঙ্ঘন করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। অস্ত্রগুলো এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের ৯ জুন ১৮ সদস্যের শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠন করা হয়। পরে চারটি ভার্চুয়াল বৈঠক ও দুটি সশরীরে বৈঠক হয়। প্রথম বৈঠকে চারটি ও দ্বিতীয় বৈঠকে সাতটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে কেএনএফ সমঝোতা চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ ও শান্তি কমিটির সমন্বয়ে বম জাতি গোষ্ঠীর জন্য জেলার রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার ৯৬৮টি বম পরিবারের মাঝে ১৩৪ টন খাদ্যশস্য, নগদ অর্থ, শীতবস্ত্র, চিকিৎসা সহায়তা, কারাগারে থাকা দুজনের জামিনে মুক্তি লাভে সহায়তা ও কারাগারে থাকা অন্যদের আইনি প্রক্রিয়ায় মুক্তির ব্যাপারে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তাদের দাবিগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি ও আপামর জনগণ এ পরিস্থিতি কামনা করে না। অশান্ত পরিস্থিতি পরিহার, সম্পাদিত সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী কেএনএফ সদস্যরা শান্তি বজায় রাখবেন।
বিবৃতিতে কেএনএফ সদস্যদের অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।
বান্দরবানে অশান্ত পরিস্থিতি পরিহার করে কেএনএফের সদস্যদের অন্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে এক বিবৃতিতে সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী স্থানীয় শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি এই আহ্বান জানায়।
আজ দুপুরে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির আহ্বায়ক, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা, কমিটির সদস্যসচিব লালজার লম বম স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার রাতে রুমায় সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সশস্ত্র হামলা, সোনালী ব্যাংকে হামলা করে ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের অস্ত্র লুট এবং ১৩ এপ্রিল উপজেলায় স্থানীয়দের জিম্মি করে গুলি ও দুটি ব্যাংকে লুটের ঘটনায় জাতি স্তম্ভিত ও মর্মাহত। কেএনএফ সমঝোতা চুক্তি লঙ্ঘন করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। অস্ত্রগুলো এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের ৯ জুন ১৮ সদস্যের শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠন করা হয়। পরে চারটি ভার্চুয়াল বৈঠক ও দুটি সশরীরে বৈঠক হয়। প্রথম বৈঠকে চারটি ও দ্বিতীয় বৈঠকে সাতটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে কেএনএফ সমঝোতা চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ ও শান্তি কমিটির সমন্বয়ে বম জাতি গোষ্ঠীর জন্য জেলার রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার ৯৬৮টি বম পরিবারের মাঝে ১৩৪ টন খাদ্যশস্য, নগদ অর্থ, শীতবস্ত্র, চিকিৎসা সহায়তা, কারাগারে থাকা দুজনের জামিনে মুক্তি লাভে সহায়তা ও কারাগারে থাকা অন্যদের আইনি প্রক্রিয়ায় মুক্তির ব্যাপারে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তাদের দাবিগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি ও আপামর জনগণ এ পরিস্থিতি কামনা করে না। অশান্ত পরিস্থিতি পরিহার, সম্পাদিত সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী কেএনএফ সদস্যরা শান্তি বজায় রাখবেন।
বিবৃতিতে কেএনএফ সদস্যদের অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
৫ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
১৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৩৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগে