নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে ওষুধের বৃহত্তম পাইকারি বাজার হাজারী গলিতে অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাকসিন জব্দ করা হয়েছে। এ সময় তিন ফার্মেসিকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ শনিবার নগরের কোতোয়ালী থানাধীন ওই বাজারটিতে তিন দোকানে অভিযান চালিয়ে এসব মালামাল জব্দ করা হয়। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও পুলিশ এই অভিযানে অংশ নেয়।
অভিযানে নেতৃত্বে ছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে অভিযোগ ছিল নির্দিষ্ট কয়েকটি ফার্মেসির ইনসুলিন কাজ করে না। প্রকৃতপক্ষে এর ভেতর অধিকাংশ ইনসুলিন লাগেজে করে বিদেশ থেকে আসা। এগুলো অননুমোদিত। বাইরে থেকে আনার সময় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না, ফলে সেগুলোর কার্যকারিতা তখনই শেষ হয়ে গেছে।’
তিনি জানান, আজ শনিবার হাজারী গলির ছবিলা কমপ্লেক্সে অবস্থিত প্যাসিফিক ট্রেডার্স নামের একটি দোকান থেকে ৩ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়। সেখানে দেখা গেছে প্রতিটি ইনসুলিনের গায়ে ইনসুলিন ২–৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করার নির্দেশনা থাকলেও তা মানা হয়নি। এর ফলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা অনেক আগেই নষ্ট হয়ে গেছে।
এ সময় দোকান মালিক অভিযুক্ত পল্লব বিশ্বাসকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরপর একই অভিযোগে নিরুপমা ড্রাগ হাউস এবং রাজীব ড্রাগ হাউসে অভিযান চালানো হয়। সেখানেও আনুমানিক আরও ৬ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।
পাশাপাশি রাজীব ড্রাগ হাউসে প্রচুর পরিমাণ টিটিনাসের টিকা পাওয়া যায়, যেগুলোও ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা কথা ছিল, কিন্তু সেগুলো ফেলে রাখা হয়েছে সাধারণ তাপমাত্রায়। এ সময় দুই দোকান মালিককে ৩০ হাজার করে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
মূলত বেশি লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা সঠিক তাপমাত্রায় ইনসুলিনগুলো সংরক্ষণ না করে পাইকারি দরে বিক্রি করেন বলে জানান তিনি। অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী কমিশনার সুলতানুল আরেফীন এবং কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মেহেদী হাসান।
চট্টগ্রাম নগরীতে ওষুধের বৃহত্তম পাইকারি বাজার হাজারী গলিতে অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাকসিন জব্দ করা হয়েছে। এ সময় তিন ফার্মেসিকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ শনিবার নগরের কোতোয়ালী থানাধীন ওই বাজারটিতে তিন দোকানে অভিযান চালিয়ে এসব মালামাল জব্দ করা হয়। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও পুলিশ এই অভিযানে অংশ নেয়।
অভিযানে নেতৃত্বে ছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে অভিযোগ ছিল নির্দিষ্ট কয়েকটি ফার্মেসির ইনসুলিন কাজ করে না। প্রকৃতপক্ষে এর ভেতর অধিকাংশ ইনসুলিন লাগেজে করে বিদেশ থেকে আসা। এগুলো অননুমোদিত। বাইরে থেকে আনার সময় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না, ফলে সেগুলোর কার্যকারিতা তখনই শেষ হয়ে গেছে।’
তিনি জানান, আজ শনিবার হাজারী গলির ছবিলা কমপ্লেক্সে অবস্থিত প্যাসিফিক ট্রেডার্স নামের একটি দোকান থেকে ৩ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়। সেখানে দেখা গেছে প্রতিটি ইনসুলিনের গায়ে ইনসুলিন ২–৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করার নির্দেশনা থাকলেও তা মানা হয়নি। এর ফলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা অনেক আগেই নষ্ট হয়ে গেছে।
এ সময় দোকান মালিক অভিযুক্ত পল্লব বিশ্বাসকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরপর একই অভিযোগে নিরুপমা ড্রাগ হাউস এবং রাজীব ড্রাগ হাউসে অভিযান চালানো হয়। সেখানেও আনুমানিক আরও ৬ লাখ টাকার নষ্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।
পাশাপাশি রাজীব ড্রাগ হাউসে প্রচুর পরিমাণ টিটিনাসের টিকা পাওয়া যায়, যেগুলোও ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা কথা ছিল, কিন্তু সেগুলো ফেলে রাখা হয়েছে সাধারণ তাপমাত্রায়। এ সময় দুই দোকান মালিককে ৩০ হাজার করে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
মূলত বেশি লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা সঠিক তাপমাত্রায় ইনসুলিনগুলো সংরক্ষণ না করে পাইকারি দরে বিক্রি করেন বলে জানান তিনি। অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী কমিশনার সুলতানুল আরেফীন এবং কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মেহেদী হাসান।
সম্প্রতি রাজধানীর কাওরানবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল ও সমাজবিরোধী কিছু ব্যক্তির অসৌজন্যমূলক ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা পুলিশ বাহিনীর জন্য ‘মর্মান্তিক, চরম উদ্বেগজনক
৪ মিনিট আগেমোহন মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ উঠেছে সাবেক স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত যুবককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
৩ ঘণ্টা আগেমো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ফোন ও সংবাদপত্রসংক্রান্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।
৩ ঘণ্টা আগে