রাঙামাটি প্রতিনিধি
গতকাল মঙ্গলবার রাঙামাটির রাজস্থলীতে তিনজন নিহতের ঘটনায় মরদেহ উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। এ ছাড়া কোথায় এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে তাও নির্ধারণ করতে পারেনি পুলিশ। আজ বুধবার এসব তথ্য জানান রাঙামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদদাছছের হোসেন।
পুলিশ সুপার বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ এলাকায় গিয়ে তল্লাশি করেছে কিন্তু কোনো কিছু পায়নি। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ফিরে এসেছে। গণমাধ্যমে যে লাশের ছবি এসেছে এগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মীর মোদদাছছের আরও বলেন, ‘আমরা কিছু ভিডিও ফুটেজও দেখেছি। দেখে মনে হচ্ছে এগুলো পার্বত্য এলাকার কোথাও সংঘটিত হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয় সূত্রগুলোর তথ্য মতে এলাকাটি দুর্গম হওয়ার কারণে পুলিশ প্রকৃত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
এ বিষয়ে রাজস্থলী গাইন্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা বলেন, ‘ঘটনাটি এমন স্থানে ঘটেছে যে এলাকাটি রাঙামাটি-বান্দরবান জেলার তিনটি ইউনিয়নের মাঝখানে। একেবারে সীমান্ত এলাকা। এটি আমার এলাকায় পড়েনি বলে আমি নিশ্চিত হয়েছি। এটি রাঙামাটি জেলার রাজস্থলীর গাইন্দা ইউনিয়ন, বান্দরবান জেলার কুহালং ও রাজভিলা ইউনিয়নের মাঝে এ ঘটনা ঘটেছে। যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেটি পাহাড়ি পথ। এ পথটি দুই জেলাকে ভাগ করেছে। রাস্তার উত্তর পাশ রাঙামাটি জেলা দক্ষিণ পাশে বান্দরবান জেলা। এর আশপাশে কোনো জনবসতি নেই। সকালে গোলাগুলির খবর পেয়ে পাহাড়ে কাজ করতে যাওয়া লোকেরা কাজ ফেলে বাড়িতে চলে গেছে। এ ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্গম। একমাত্র সেনাবাহিনী ছাড়া অন্য কোনো বাহিনীর সেখানে যাওয়া সম্ভব নয়।’
উল্লেখ্য, স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজস্থলীর গাইন্দা ইউনিয়নের বান্দরবান জেলার সীমান্তবর্তী কেচিং পাড়া এলাকায় আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে মগ লিবারেশন আর্মির একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী বান্দরবান থেকে রাঙামাটিতে প্রবেশ করে। এ সময় কেচিং পাড়ারের গভীর অরণ্যে উঁচু পাহাড় থেকে পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অপর একটি আঞ্চলিক গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ব্রাশ ফায়ার শুরু করে। উভয় পক্ষ গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়। এতে তিনজন নিহত ও দুই সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় একাধিক সূত্র।
গতকাল মঙ্গলবার রাঙামাটির রাজস্থলীতে তিনজন নিহতের ঘটনায় মরদেহ উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। এ ছাড়া কোথায় এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে তাও নির্ধারণ করতে পারেনি পুলিশ। আজ বুধবার এসব তথ্য জানান রাঙামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদদাছছের হোসেন।
পুলিশ সুপার বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ এলাকায় গিয়ে তল্লাশি করেছে কিন্তু কোনো কিছু পায়নি। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ফিরে এসেছে। গণমাধ্যমে যে লাশের ছবি এসেছে এগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মীর মোদদাছছের আরও বলেন, ‘আমরা কিছু ভিডিও ফুটেজও দেখেছি। দেখে মনে হচ্ছে এগুলো পার্বত্য এলাকার কোথাও সংঘটিত হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয় সূত্রগুলোর তথ্য মতে এলাকাটি দুর্গম হওয়ার কারণে পুলিশ প্রকৃত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
এ বিষয়ে রাজস্থলী গাইন্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা বলেন, ‘ঘটনাটি এমন স্থানে ঘটেছে যে এলাকাটি রাঙামাটি-বান্দরবান জেলার তিনটি ইউনিয়নের মাঝখানে। একেবারে সীমান্ত এলাকা। এটি আমার এলাকায় পড়েনি বলে আমি নিশ্চিত হয়েছি। এটি রাঙামাটি জেলার রাজস্থলীর গাইন্দা ইউনিয়ন, বান্দরবান জেলার কুহালং ও রাজভিলা ইউনিয়নের মাঝে এ ঘটনা ঘটেছে। যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেটি পাহাড়ি পথ। এ পথটি দুই জেলাকে ভাগ করেছে। রাস্তার উত্তর পাশ রাঙামাটি জেলা দক্ষিণ পাশে বান্দরবান জেলা। এর আশপাশে কোনো জনবসতি নেই। সকালে গোলাগুলির খবর পেয়ে পাহাড়ে কাজ করতে যাওয়া লোকেরা কাজ ফেলে বাড়িতে চলে গেছে। এ ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্গম। একমাত্র সেনাবাহিনী ছাড়া অন্য কোনো বাহিনীর সেখানে যাওয়া সম্ভব নয়।’
উল্লেখ্য, স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজস্থলীর গাইন্দা ইউনিয়নের বান্দরবান জেলার সীমান্তবর্তী কেচিং পাড়া এলাকায় আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে মগ লিবারেশন আর্মির একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী বান্দরবান থেকে রাঙামাটিতে প্রবেশ করে। এ সময় কেচিং পাড়ারের গভীর অরণ্যে উঁচু পাহাড় থেকে পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অপর একটি আঞ্চলিক গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ব্রাশ ফায়ার শুরু করে। উভয় পক্ষ গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়। এতে তিনজন নিহত ও দুই সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় একাধিক সূত্র।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে