মাইনউদ্দিন হাসান শাহেদ, কক্সবাজার
কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট আগামীকাল শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)। আগামী ডিসেম্বর মাসে এই ইউনিট থেকে বাণিজ্যিকভাবে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা রয়েছে।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ।
এর আগে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন শুরু হয়েছিল চলতি বছরের ২৯ জুলাই। প্রথম দিনে দেড় শ মেগাওয়াট পর্যন্ত উৎপাদন হয়। ডিজেল দিয়ে প্ল্যান্টের প্রথম ইউনিটটি চালানো হয়। পাওয়ার প্ল্যান্টের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে প্ল্যান্টটি পুরো মাত্রায় উৎপাদনে যাওয়ার কথা রয়েছে।
স্থানীয় মহেশখালী-কুতুবদিয়ার সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম মাতারবাড়ীর এই তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প। শনিবার প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন দেশের অন্যতম সম্পদ। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ কয়েকটি বড় প্রকল্প মহেশখালীতে করায় আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল শনিবার মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট উদ্বোধন করবেন। প্রতিটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ৬০০ মেগাওয়াট। যা থেকে বার্ষিক প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে মাতারবাড়ীর ১ হাজার ৬০০ একরের পরিত্যক্ত লবণ মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে দেশের বৃহৎ ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ধারণক্ষমতার এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ৫১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা।
এর মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (জাইকা) দিচ্ছে প্রায় ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ও সিপিজিসিবিএল-এর নিজস্ব তহবিল থেকে অবশিষ্ট ৭ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা দেওয়া হবে।
২০১৪ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকার মধ্যে একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পে আমদানি করা কয়লা লোড-আনলোড জেটি, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, টাউনশিপ, স্থানীয় এলাকার বিদ্যুতায়ন, বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ ও বিদ্যুৎ কেন্দ্র সংযোগ সড়ক নির্মাণের মতো অত্যাধুনিক বৈশিষ্ট্য থাকবে।
কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট আগামীকাল শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)। আগামী ডিসেম্বর মাসে এই ইউনিট থেকে বাণিজ্যিকভাবে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা রয়েছে।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ।
এর আগে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন শুরু হয়েছিল চলতি বছরের ২৯ জুলাই। প্রথম দিনে দেড় শ মেগাওয়াট পর্যন্ত উৎপাদন হয়। ডিজেল দিয়ে প্ল্যান্টের প্রথম ইউনিটটি চালানো হয়। পাওয়ার প্ল্যান্টের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে প্ল্যান্টটি পুরো মাত্রায় উৎপাদনে যাওয়ার কথা রয়েছে।
স্থানীয় মহেশখালী-কুতুবদিয়ার সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম মাতারবাড়ীর এই তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প। শনিবার প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন দেশের অন্যতম সম্পদ। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ কয়েকটি বড় প্রকল্প মহেশখালীতে করায় আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল শনিবার মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট উদ্বোধন করবেন। প্রতিটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ৬০০ মেগাওয়াট। যা থেকে বার্ষিক প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে মাতারবাড়ীর ১ হাজার ৬০০ একরের পরিত্যক্ত লবণ মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে দেশের বৃহৎ ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ধারণক্ষমতার এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ৫১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা।
এর মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (জাইকা) দিচ্ছে প্রায় ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ও সিপিজিসিবিএল-এর নিজস্ব তহবিল থেকে অবশিষ্ট ৭ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা দেওয়া হবে।
২০১৪ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকার মধ্যে একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পে আমদানি করা কয়লা লোড-আনলোড জেটি, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, টাউনশিপ, স্থানীয় এলাকার বিদ্যুতায়ন, বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ ও বিদ্যুৎ কেন্দ্র সংযোগ সড়ক নির্মাণের মতো অত্যাধুনিক বৈশিষ্ট্য থাকবে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১০ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১২ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৩২ মিনিট আগে