চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পরিকল্পনা কমিটির সভার অনুমোদন ছাড়াই কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ আইনের লঙ্ঘন উল্লেখ করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছেন সিএসই বিভাগের চার শিক্ষক। গতকাল বুধবার তাঁদের সই করা চিঠি উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়। তবে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম।
চিঠিতে সই করা সেই শিক্ষকেরা হলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অছিয়র রহমান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রাশেদ মোস্তফা ও সহকারী অধ্যাপক এ এইচ এম সাজেদুল হক।
চিঠিতে তাঁরা লেখেন, গত ২৩ জানুয়ারি বিভাগের স্থায়ী প্রভাষক পদের জন্য দুইজন নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে বিভাগে ১৯ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন এবং দুজন শিক্ষা ছুটিতে আছেন। সব শিক্ষক আন্ডারলোডে থাকায় বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব নাকচ হয়ে যায়। এর পরও নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন পরিপন্থী। এভাবে বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত ছাড়া নতুন শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে প্রশ্নের সম্মুখীন করবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ও উপাচার্যকে চিঠি দেওয়া চার শিক্ষকের একজন অধ্যাপক ড. রাশেদ মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন শিক্ষক নিতে হলে বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় অনুমোদন হতে হয়। গত মাসে আমাদের বিভাগে দুই জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, যা আগেই বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় নাকচ করা হয়েছিল। তাই আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছি।’
এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিটি বিভাগে শিক্ষকের প্রয়োজন নেই বলার পরও শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের শাসনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করার শামিল। এটা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টের লঙ্ঘন। সরকার যেখানে ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বন করছে, সেখানে অপ্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে অর্থের অপচয়ও অপরাধ। প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও অ্যাক্ট লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগের পেছনে বিশেষ স্বার্থ রয়েছে বলে মনে হয়।’
এ নিয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘এ নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ হাছান মিয়া বলেন, ‘সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তেই ওই বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। তাই কোনো মন্তব্য করতে পারব না।’
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কল করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারকে। কিন্তু ব্যক্তিগত সহকারী ফোন রিসিভ করে জানান, তিনি ব্যস্ত আছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পরিকল্পনা কমিটির সভার অনুমোদন ছাড়াই কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ আইনের লঙ্ঘন উল্লেখ করে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছেন সিএসই বিভাগের চার শিক্ষক। গতকাল বুধবার তাঁদের সই করা চিঠি উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়। তবে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম।
চিঠিতে সই করা সেই শিক্ষকেরা হলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অছিয়র রহমান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রাশেদ মোস্তফা ও সহকারী অধ্যাপক এ এইচ এম সাজেদুল হক।
চিঠিতে তাঁরা লেখেন, গত ২৩ জানুয়ারি বিভাগের স্থায়ী প্রভাষক পদের জন্য দুইজন নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে বিভাগে ১৯ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন এবং দুজন শিক্ষা ছুটিতে আছেন। সব শিক্ষক আন্ডারলোডে থাকায় বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব নাকচ হয়ে যায়। এর পরও নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন পরিপন্থী। এভাবে বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত ছাড়া নতুন শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে প্রশ্নের সম্মুখীন করবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ও উপাচার্যকে চিঠি দেওয়া চার শিক্ষকের একজন অধ্যাপক ড. রাশেদ মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন শিক্ষক নিতে হলে বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় অনুমোদন হতে হয়। গত মাসে আমাদের বিভাগে দুই জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, যা আগেই বিভাগীয় পরিকল্পনা কমিটির সভায় নাকচ করা হয়েছিল। তাই আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছি।’
এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিটি বিভাগে শিক্ষকের প্রয়োজন নেই বলার পরও শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের শাসনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করার শামিল। এটা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টের লঙ্ঘন। সরকার যেখানে ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বন করছে, সেখানে অপ্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে অর্থের অপচয়ও অপরাধ। প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও অ্যাক্ট লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগের পেছনে বিশেষ স্বার্থ রয়েছে বলে মনে হয়।’
এ নিয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘এ নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ হাছান মিয়া বলেন, ‘সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তেই ওই বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। তাই কোনো মন্তব্য করতে পারব না।’
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কল করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারকে। কিন্তু ব্যক্তিগত সহকারী ফোন রিসিভ করে জানান, তিনি ব্যস্ত আছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৪ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে