হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদী রয়েছে উত্তাল। নদী বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের তুলনায় ৩-৪ ফুট উচ্চতায় জোয়ার বইছে। এতে পানি ঢুকে পড়েছে নিম্নাঞ্চলগুলোতে।
আজ বুধবার সকাল থেকে উপজেলা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হচ্ছে। সাগর উত্তাল থাকায় সকাল থেকে অস্বাভাবিক জোয়ারে হাতিয়ার নলচিরা ইউনিয়নের বেড়ির বাইরের অনেকগুলো বাড়ি-ঘর, দোকানে পানি ঢুকে গেছে।
নলচিরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. ইউনুছ বলেন, অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তুপানিয়া গ্রামের বেশির ভাগ অংশ। বেড়ি বাঁধের বাইরে হওয়ায় সহজে জোয়ারে পানিতে তলিয়ে যায় এই গ্রামটি। সকাল ১১টার সময় আসা জোয়ারের পানিতে নলচিরা ঘাট এলাকার অনেক দোকানে পানি ঢুকে গেছে। এতে ব্যবসায়ীরা মালামাল নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
একই অবস্থা নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে। নিঝুম দ্বীপের চারপাশে বেড়িবাঁধ না থাকায় নিচু এলাকার গ্রামগুলো সহজে প্লাবিত হয়। সকালে আসা জোয়ারে মদিনা, বন্দরটিলা, চেউয়াখালী গ্রাম ও ডুবার খাল এলাকার ৩-৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়।
নিঝুম দ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান দিনাজ উদ্দিন জানান, নিঝুম দ্বীপে প্রধান সড়কটি ছাড়া গ্রামীণ অধিকাংশ সড়ক পানিতে ডুবে গেছে। এতে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
এদিকে হাতিয়ার মূল ভূখণ্ড ছাড়াও অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে ঢালচর ও চরগাসিয়ার বেশির ভাগ এলাকা।
চরগাসিয়া জনতা বাজারের ব্যবসায়ী মাকসুদ জানান, বাজারের মাঠ ৩-৪ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে দোকানের ভিটি সমান পানি হলেও দোকানে এখনো পানি ওঠেনি। রাতের জোয়ারে দোকানঘরে পানি ওঠার আশঙ্কা আছে। এ ছাড়া চরে বিস্তীর্ণ এলাকা ৪-৫ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে চরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। মানুষ জরুরি প্রয়োজনে হাটবাজারে আসতে পারছেন না। সবাইকে নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করতে হচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কায়সার খসরু বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ার সংবাদ এসেছে। আমি ইউপি চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা বলেছি। মানুষজনের যেন ক্ষতি না হয় সে ব্যাপারে সজাগ থাকার জন্য বলা হয়েছে।’
লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদী রয়েছে উত্তাল। নদী বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের তুলনায় ৩-৪ ফুট উচ্চতায় জোয়ার বইছে। এতে পানি ঢুকে পড়েছে নিম্নাঞ্চলগুলোতে।
আজ বুধবার সকাল থেকে উপজেলা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হচ্ছে। সাগর উত্তাল থাকায় সকাল থেকে অস্বাভাবিক জোয়ারে হাতিয়ার নলচিরা ইউনিয়নের বেড়ির বাইরের অনেকগুলো বাড়ি-ঘর, দোকানে পানি ঢুকে গেছে।
নলচিরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. ইউনুছ বলেন, অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তুপানিয়া গ্রামের বেশির ভাগ অংশ। বেড়ি বাঁধের বাইরে হওয়ায় সহজে জোয়ারে পানিতে তলিয়ে যায় এই গ্রামটি। সকাল ১১টার সময় আসা জোয়ারের পানিতে নলচিরা ঘাট এলাকার অনেক দোকানে পানি ঢুকে গেছে। এতে ব্যবসায়ীরা মালামাল নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
একই অবস্থা নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে। নিঝুম দ্বীপের চারপাশে বেড়িবাঁধ না থাকায় নিচু এলাকার গ্রামগুলো সহজে প্লাবিত হয়। সকালে আসা জোয়ারে মদিনা, বন্দরটিলা, চেউয়াখালী গ্রাম ও ডুবার খাল এলাকার ৩-৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যায়।
নিঝুম দ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান দিনাজ উদ্দিন জানান, নিঝুম দ্বীপে প্রধান সড়কটি ছাড়া গ্রামীণ অধিকাংশ সড়ক পানিতে ডুবে গেছে। এতে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
এদিকে হাতিয়ার মূল ভূখণ্ড ছাড়াও অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে ঢালচর ও চরগাসিয়ার বেশির ভাগ এলাকা।
চরগাসিয়া জনতা বাজারের ব্যবসায়ী মাকসুদ জানান, বাজারের মাঠ ৩-৪ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে দোকানের ভিটি সমান পানি হলেও দোকানে এখনো পানি ওঠেনি। রাতের জোয়ারে দোকানঘরে পানি ওঠার আশঙ্কা আছে। এ ছাড়া চরে বিস্তীর্ণ এলাকা ৪-৫ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে চরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। মানুষ জরুরি প্রয়োজনে হাটবাজারে আসতে পারছেন না। সবাইকে নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করতে হচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কায়সার খসরু বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ার সংবাদ এসেছে। আমি ইউপি চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা বলেছি। মানুষজনের যেন ক্ষতি না হয় সে ব্যাপারে সজাগ থাকার জন্য বলা হয়েছে।’
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে