চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) গুলিভর্তি পিস্তলসহ (রিভলবার) দাওদ সালমান (২৭) নামে এক যুবককে আটক করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর কাছ থেকে এক শিক্ষার্থীর মার্কশিট উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান,আজ বেলা ৩টার দিকে এফ রহমান হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষ থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় গুলিভর্তি পিস্তলসহ ওই যুবককে আটক করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর কাছে সায়েদ ফুল মধু নামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থীর মার্কশিট ও কিছু কাগজপত্র পাওয়া যায়।
আটক যুবক নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী বলে পরিচয় দেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফেডারেশনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানান। পরে তাঁকে সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আটক হওয়া ওই যুবক আমাদের চবির সমন্বয়ক ইব্রাহিম রনি ভাইকে সার্টিফিকেট ও মার্কশিট নেওয়ার কথা বলে হলে প্রবেশ করার জন্য আমকে ফোন দেয়। তাকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বললে, সে কথা না শুনে হলের গার্ডকে ধাক্কা দিয়ে জোর করে প্রবেশ করে। এরপর সে যখন তার জিনিসপত্র নিয়ে বের হয়, ততক্ষণে আমরা হলের সামনে চলে আসি। তার কাছে থাকা জিনিসপত্র চেক করার সময় আমরা গুলিভর্তি পিস্তলসহ কিছু গাঁজা পেয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে আটক করার সময় সে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করেছে। আমাদের সব সমন্বয়কের জীবন এখন হুমকির মুখে। ভিসি, প্রোভিসির ছত্রচ্ছায়ায় ক্যাম্পাসে এসব হচ্ছে। কারণ, আমরা অনেক দিন ধরে ভিসি ও প্রোভিসির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করছি।’
রাসেল আহমেদ আরও বলেন, ‘আমরা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেব না। আমরা পিস্তলসহ তাকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) গুলিভর্তি পিস্তলসহ (রিভলবার) দাওদ সালমান (২৭) নামে এক যুবককে আটক করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর কাছ থেকে এক শিক্ষার্থীর মার্কশিট উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান,আজ বেলা ৩টার দিকে এফ রহমান হলের ৪১৫ নম্বর কক্ষ থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় গুলিভর্তি পিস্তলসহ ওই যুবককে আটক করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর কাছে সায়েদ ফুল মধু নামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থীর মার্কশিট ও কিছু কাগজপত্র পাওয়া যায়।
আটক যুবক নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী বলে পরিচয় দেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফেডারেশনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানান। পরে তাঁকে সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আটক হওয়া ওই যুবক আমাদের চবির সমন্বয়ক ইব্রাহিম রনি ভাইকে সার্টিফিকেট ও মার্কশিট নেওয়ার কথা বলে হলে প্রবেশ করার জন্য আমকে ফোন দেয়। তাকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বললে, সে কথা না শুনে হলের গার্ডকে ধাক্কা দিয়ে জোর করে প্রবেশ করে। এরপর সে যখন তার জিনিসপত্র নিয়ে বের হয়, ততক্ষণে আমরা হলের সামনে চলে আসি। তার কাছে থাকা জিনিসপত্র চেক করার সময় আমরা গুলিভর্তি পিস্তলসহ কিছু গাঁজা পেয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে আটক করার সময় সে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করেছে। আমাদের সব সমন্বয়কের জীবন এখন হুমকির মুখে। ভিসি, প্রোভিসির ছত্রচ্ছায়ায় ক্যাম্পাসে এসব হচ্ছে। কারণ, আমরা অনেক দিন ধরে ভিসি ও প্রোভিসির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করছি।’
রাসেল আহমেদ আরও বলেন, ‘আমরা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেব না। আমরা পিস্তলসহ তাকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছি।’
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
২ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
৩ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে