দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দাউদকান্দি এক প্রতিবন্ধী তরুণীকে চাকরির ব্যবস্থা করেছেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। গতকাল মঙ্গলবার জুরানপুর করিমুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে তার চাকরির ব্যবস্থা করে হয়। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে ওই চেয়ারম্যান।
চাকরি পাওয়া ওই তরুণীর অনিতা। তিনি উপজেলার ১ নম্বর সদর উত্তর ইউনিয়নের ভাজরা গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, বিগত ১ বছর আগে ওই তরুণীকে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন। অবশেষে সেই কথার বাস্তবায়ন করলেন চেয়ারম্যান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা-১ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সহধর্মিণী বেগম মাহমুদ ভূঁইয়া।
এ বিষয়ে বেগম মাহমুদ ভূঁইয়া বলেন, ছোটবেলায় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অনিতা শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যান। তবে জীবনযুদ্ধে দমে যাননি। নিজেকে সমাজের বোঝা হিসেবে না দেখে অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করে নিজেকে যোগ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আজ তাঁর মতো একজন জীবনযুদ্ধে হার না মানা নারীর যোদ্ধাকে স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে চাকরি দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমরা ভূঁইয়া পরিবার গর্বিত এবং নিজেদের ধন্য মনে করছি।
এ বিষয়ে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন জানান, ‘গত এক বছর অনিতাকে প্রথম দেখতে পাই। নানা সংকীর্ণতায় একজন নারী নিজেকে সমাজের বোঝা হিসেবে না রেখে আর দশজন স্বাভাবিক মানুষের মতো নিজেকে সুশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আমি তখন কথা দিয়েছিলাম যে এমন একজন যোদ্ধা নারীকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ করে দিতে চাকরির ব্যবস্থা করে দেব। মহান আল্লাহ তালার কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি যে অবশেষে তাঁকে সামাজিক মর্যাদা এবং নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্য একটি চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পেরেছি।’
তিনি আরও বলেন, পরবর্তী প্রজন্ম এই অনিতাকে দেখে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে যে একজন মানুষের যদি শারীরিক অক্ষমতা থাকে, তা শর্তেও কীভাবে নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা যায়।
কুমিল্লার দাউদকান্দি এক প্রতিবন্ধী তরুণীকে চাকরির ব্যবস্থা করেছেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। গতকাল মঙ্গলবার জুরানপুর করিমুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে তার চাকরির ব্যবস্থা করে হয়। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে ওই চেয়ারম্যান।
চাকরি পাওয়া ওই তরুণীর অনিতা। তিনি উপজেলার ১ নম্বর সদর উত্তর ইউনিয়নের ভাজরা গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, বিগত ১ বছর আগে ওই তরুণীকে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন। অবশেষে সেই কথার বাস্তবায়ন করলেন চেয়ারম্যান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা-১ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সহধর্মিণী বেগম মাহমুদ ভূঁইয়া।
এ বিষয়ে বেগম মাহমুদ ভূঁইয়া বলেন, ছোটবেলায় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অনিতা শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যান। তবে জীবনযুদ্ধে দমে যাননি। নিজেকে সমাজের বোঝা হিসেবে না দেখে অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করে নিজেকে যোগ্য এবং শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আজ তাঁর মতো একজন জীবনযুদ্ধে হার না মানা নারীর যোদ্ধাকে স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে চাকরি দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমরা ভূঁইয়া পরিবার গর্বিত এবং নিজেদের ধন্য মনে করছি।
এ বিষয়ে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন জানান, ‘গত এক বছর অনিতাকে প্রথম দেখতে পাই। নানা সংকীর্ণতায় একজন নারী নিজেকে সমাজের বোঝা হিসেবে না রেখে আর দশজন স্বাভাবিক মানুষের মতো নিজেকে সুশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলেছেন। আমি তখন কথা দিয়েছিলাম যে এমন একজন যোদ্ধা নারীকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ করে দিতে চাকরির ব্যবস্থা করে দেব। মহান আল্লাহ তালার কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি যে অবশেষে তাঁকে সামাজিক মর্যাদা এবং নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্য একটি চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পেরেছি।’
তিনি আরও বলেন, পরবর্তী প্রজন্ম এই অনিতাকে দেখে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে যে একজন মানুষের যদি শারীরিক অক্ষমতা থাকে, তা শর্তেও কীভাবে নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা যায়।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে