দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা
গেল দুদিনে কুমিল্লায় কোনো বৃষ্টিপাত না হলেও ভারত থেকে নেমে আসা পানির ঢলে বিপৎসীমার ৯২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে কুমিল্লা গোমতি নদীর পানি। গোমতির ভাঙনে পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ পৌঁছেছে চরমে। এর মধ্যে নৌকা সংকটে ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে না প্রত্যন্ত অঞ্চলে।
অন্যদিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার জেলার সীমানা ঘেঁষে যাওয়া সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকার এ বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে করে ১০ গ্রাম প্লাবিত হয়।
গেল বৃহস্পতিবার রাতে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বুড়বুড়িয়ায় গোমতী নদীর ভাঙনের পর ক্রমান্বয়ে প্লাবিত হচ্ছে বিভিন্ন গ্রাম। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ। বিদ্যুৎ না থাকা ও খাদ্য সংকটে চরম আকার ধারণ করেছে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ।
পানিবন্দী এসব মানুষের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি পর্যায়ে অনেকে এগিয়ে আসলেও নৌকা কিংবা স্পিডবোট না থাকায় বঞ্চিত হচ্ছেন অনেকেই। কেউ অনাহারে আবার কেউবা অর্ধাহারে রয়েছেন। বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ নিয়ে এলেও নৌকা না থাকায় পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না। আবার কিছু কিছু আশ্রয়কেন্দ্রেও পানি ওঠায় সেখান থেকেও স্বেচ্ছাসেবীরা উদ্ধার করছে মানুষদের।
এদিকে গত দুদিনে গোমতীর পানি বুড়িচং উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্লাবিত করলেও এবার নতুন করে জেলার উত্তরের সালদা নদীতে ভাঙনের ফলে দ্রুত প্লাবিত হচ্ছে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বিস্তৃত এলাকা। এ উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের নাগাইশ, গংগা নগর, মানরা, মলিকা দিঘি, কালেম কান্ধি, দেউস, চৌব্বাসসহ ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়।
একদিকে গোমতির পানি অন্যদিকে সালদা নদীর পানি দুদিক দিয়ে যেন ঘিরে ধরেছে বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলাকে। দুই নদীর পানিতে ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থাও। অনেকস্থানে নেই মোবাইল নেটওয়ার্ক। ফলে অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
এদিকে কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত সালদা নদীর পানিও বিপৎসীমার অনেক ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকিতে আছে নদী তীরবর্তী শতাধিক গ্রামের হাজার হাজার মানুষ।
এ ছাড়া প্লাবিত হয়েছে চৌদ্দগ্রাম, আদর্শ সদর, দেবিদ্বার, মুরাদনগর, হোমনা তিতাসসহ ১৭ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা। এতে পানি বন্ধী হয়ে পড়ে ১০ লাখ মানুষ। নষ্ট হয়ে বাড়িঘর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মসজিদ মন্দিরসহ ফসলি জমি।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বাগড়া এলাকার বাসিন্দা মুসলেম মিয়া বলেন, ‘আমাদের এলাকায় সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। সবাই বাঁধ ভাঙা দেখতে আসে, কোনো সহযোগিতা করে না। অসহায় অবস্থায় আছি।’
বুড়িচং উপজেলার বুড়বুড়িয়ার বাসিন্দা মতিন মিয়া বলেন, ‘পরিবার পরিজন নিয়ে সড়কের ওপরে আছি। ঘরবাড়ি সব শেষ। আমরা ত্রাণ পাচ্ছি। কিন্তু এলাকার ভেতরে আমার বোন ভাগনিরা আছে তাদের কাছে কেউই যায় না ত্রাণ দিতে।’
বুড়িচং উপজেলায় ত্রাণ দিতে আসা এপেক্স ক্লাব অব কুমিল্লার সদস্য মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘গ্রামের ভেতরে অনেক লোক আটকা আছে। নৌকা না থাকায় অনেকেই সেখানে যান না। আমরা চেষ্টা করছি সেখানে যাওয়ার। আমি সবাইকে অনুরোধ করব কষ্ট করে হলেও গ্রামের ভেতরের মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য।’
বুড়িচং উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক বাবু জানান, গোমতি নদী ও সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে বিপর্যস্ত পাশাপাশি দুই উপজেলা বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বুড়িচং উপজেলা। দিন দিন পানি বাড়তে থাকায় বুড়িচং উপজেলার প্রায় ২৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে পানি উঠেছে। অনেক আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ সরে যাচ্ছে। এ ছাড়া নৌকা বা বোর্ড না থাকায় ত্রাণ নিয়ে আসা মানুষ ভেতরে না গিয়ে সড়কের পাশে একই জায়গায় বারবার ত্রাণ দিয়ে চলে যাচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান বলেন, টানা বৃষ্টি ও ভারতীয় ঢলে পানি বেড়েছে কুমিল্লার গোমতি নদী ও খালগুলোতে। সর্বশেষ আজ শনিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত গোমতী নদীর পানি বিপৎসীমার ৯২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ১৭টি উপজেলার মধ্যে ১৪টি উপজেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ১২০ ইউনিয়ন। আমাদের সরকারি ত্রাণ কার্যক্রম চলমান আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক এনজিও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রাজনৈতিক দল তাদের ত্রাণ কার্যক্রম চালাচ্ছে। বুড়িচং উপজেলাটি এমনভাবে পরিবেষ্টিত যেখানে সহজে নৌকা আনা নেওয়া কঠিন। তারপরও আমরা নৌকা আনার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নৌকা ও স্পিডবোট এনে কাজ শুরু করেছে।’
এ ছাড়া পানিবন্দী অসহায়দের মধ্যে খাদ্যসহায়তা দিচ্ছে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন মাঠে কাজ করছেন।
গেল দুদিনে কুমিল্লায় কোনো বৃষ্টিপাত না হলেও ভারত থেকে নেমে আসা পানির ঢলে বিপৎসীমার ৯২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে কুমিল্লা গোমতি নদীর পানি। গোমতির ভাঙনে পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ পৌঁছেছে চরমে। এর মধ্যে নৌকা সংকটে ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে না প্রত্যন্ত অঞ্চলে।
অন্যদিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার জেলার সীমানা ঘেঁষে যাওয়া সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের দৌলতপুর এলাকার এ বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে করে ১০ গ্রাম প্লাবিত হয়।
গেল বৃহস্পতিবার রাতে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বুড়বুড়িয়ায় গোমতী নদীর ভাঙনের পর ক্রমান্বয়ে প্লাবিত হচ্ছে বিভিন্ন গ্রাম। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ। বিদ্যুৎ না থাকা ও খাদ্য সংকটে চরম আকার ধারণ করেছে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ।
পানিবন্দী এসব মানুষের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি পর্যায়ে অনেকে এগিয়ে আসলেও নৌকা কিংবা স্পিডবোট না থাকায় বঞ্চিত হচ্ছেন অনেকেই। কেউ অনাহারে আবার কেউবা অর্ধাহারে রয়েছেন। বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ নিয়ে এলেও নৌকা না থাকায় পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না। আবার কিছু কিছু আশ্রয়কেন্দ্রেও পানি ওঠায় সেখান থেকেও স্বেচ্ছাসেবীরা উদ্ধার করছে মানুষদের।
এদিকে গত দুদিনে গোমতীর পানি বুড়িচং উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্লাবিত করলেও এবার নতুন করে জেলার উত্তরের সালদা নদীতে ভাঙনের ফলে দ্রুত প্লাবিত হচ্ছে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বিস্তৃত এলাকা। এ উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের নাগাইশ, গংগা নগর, মানরা, মলিকা দিঘি, কালেম কান্ধি, দেউস, চৌব্বাসসহ ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়।
একদিকে গোমতির পানি অন্যদিকে সালদা নদীর পানি দুদিক দিয়ে যেন ঘিরে ধরেছে বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলাকে। দুই নদীর পানিতে ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থাও। অনেকস্থানে নেই মোবাইল নেটওয়ার্ক। ফলে অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
এদিকে কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত সালদা নদীর পানিও বিপৎসীমার অনেক ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকিতে আছে নদী তীরবর্তী শতাধিক গ্রামের হাজার হাজার মানুষ।
এ ছাড়া প্লাবিত হয়েছে চৌদ্দগ্রাম, আদর্শ সদর, দেবিদ্বার, মুরাদনগর, হোমনা তিতাসসহ ১৭ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা। এতে পানি বন্ধী হয়ে পড়ে ১০ লাখ মানুষ। নষ্ট হয়ে বাড়িঘর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মসজিদ মন্দিরসহ ফসলি জমি।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বাগড়া এলাকার বাসিন্দা মুসলেম মিয়া বলেন, ‘আমাদের এলাকায় সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। সবাই বাঁধ ভাঙা দেখতে আসে, কোনো সহযোগিতা করে না। অসহায় অবস্থায় আছি।’
বুড়িচং উপজেলার বুড়বুড়িয়ার বাসিন্দা মতিন মিয়া বলেন, ‘পরিবার পরিজন নিয়ে সড়কের ওপরে আছি। ঘরবাড়ি সব শেষ। আমরা ত্রাণ পাচ্ছি। কিন্তু এলাকার ভেতরে আমার বোন ভাগনিরা আছে তাদের কাছে কেউই যায় না ত্রাণ দিতে।’
বুড়িচং উপজেলায় ত্রাণ দিতে আসা এপেক্স ক্লাব অব কুমিল্লার সদস্য মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘গ্রামের ভেতরে অনেক লোক আটকা আছে। নৌকা না থাকায় অনেকেই সেখানে যান না। আমরা চেষ্টা করছি সেখানে যাওয়ার। আমি সবাইকে অনুরোধ করব কষ্ট করে হলেও গ্রামের ভেতরের মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য।’
বুড়িচং উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক বাবু জানান, গোমতি নদী ও সালদা নদীর বাঁধ ভেঙে বিপর্যস্ত পাশাপাশি দুই উপজেলা বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বুড়িচং উপজেলা। দিন দিন পানি বাড়তে থাকায় বুড়িচং উপজেলার প্রায় ২৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে পানি উঠেছে। অনেক আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ সরে যাচ্ছে। এ ছাড়া নৌকা বা বোর্ড না থাকায় ত্রাণ নিয়ে আসা মানুষ ভেতরে না গিয়ে সড়কের পাশে একই জায়গায় বারবার ত্রাণ দিয়ে চলে যাচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান বলেন, টানা বৃষ্টি ও ভারতীয় ঢলে পানি বেড়েছে কুমিল্লার গোমতি নদী ও খালগুলোতে। সর্বশেষ আজ শনিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত গোমতী নদীর পানি বিপৎসীমার ৯২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ১৭টি উপজেলার মধ্যে ১৪টি উপজেলা বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ১২০ ইউনিয়ন। আমাদের সরকারি ত্রাণ কার্যক্রম চলমান আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক এনজিও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রাজনৈতিক দল তাদের ত্রাণ কার্যক্রম চালাচ্ছে। বুড়িচং উপজেলাটি এমনভাবে পরিবেষ্টিত যেখানে সহজে নৌকা আনা নেওয়া কঠিন। তারপরও আমরা নৌকা আনার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নৌকা ও স্পিডবোট এনে কাজ শুরু করেছে।’
এ ছাড়া পানিবন্দী অসহায়দের মধ্যে খাদ্যসহায়তা দিচ্ছে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের লোকজন মাঠে কাজ করছেন।
চট্টগ্রাম নগরীর রেয়াজউদ্দিন বাজার এলাকার মেসার্স জেকে ট্রেডার্স ক্রেতার কাছে বেশি দামে সুপার তেল বিক্রি ও বোতলজাত সয়াবিন তেল লুকিয়ে রাখার কারণে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের সমন্বয়ে নিয়মিত...
১ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে শিশুদের জন্য ডায়াপার তৈরির অনুমোদন নিয়ে অননুমোদিত ফিডার বোতল ও নিপল উৎপাদনের অভিযোগে একটি কারখানাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন কালিন্দী ইউনিয়নের বরিশুর এলাকায় ‘অ্যাক্টিভ ফেয়ার কোম্পানি’তে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী..
৩ মিনিট আগেনগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে