কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় পাহাড়ধসে ৯ জন মারা গেছেন। প্রবল বর্ষণে উখিয়ার চারটি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় আটজন রোহিঙ্গা ও একজন স্থানীয় বাসিন্দা মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে ৩টি শিশু ও তিন নারী রয়েছেন।
নিহতরা হলেন- উখিয়ার বালুখালীর ৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. আনোয়ারের ছেলে মো. হারেজ (৫), ৯ নম্বর ক্যাম্পের আলী জহুরের ছেলে মো. হোসেন আহম্মেদ (৫০), একই ক্যাম্পের আলী জোহারের মেয়ে আনোয়ারা বেগম ( ১৮), জামালের ছেলে মো. সালমান (৩), ১০ নম্বর বালুখালী ক্যাম্পের আবুল কালাম (৫৭), মতিউর রহমানের মেয়ে সলিমা খাতুন (৪২), আবুল কালামের ছেলে আবু মেহের (২৪), শরিফ হোসেনের মেয়ে জানু বিবি (১৯) এবং থাইংখালী ১৪ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দা শাহা আলমের ছেলে আব্দুল করিম (১২)।
রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর জানান, ‘মঙ্গলবার থেকে উখিয়া ও টেকনাফ এলাকায় টানা বৃষ্টি হচ্ছে। আজ বুধবার ভোরে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালীর কয়েকটি ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি ঘর মাটি চাপা পড়ে।’
তিনি বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, রেড ক্রিসেন্ট ও এপিবিএনসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। পাহাড় ধসের ঘটনায় ১০ নম্বর ক্যাম্পের সি ৩ ব্লকের ৪ জন, ৯ নম্বর ক্যাম্পের আই ৪ ব্লকের ২ জন, ৮ নম্বর ক্যাম্পের ২ জন রোহিঙ্গা মারা যায়।
এ ছাড়া ১৪ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন পালংখালী ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা পাহাড় ধসে মারা গেছেন। নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. শামসু দ্দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘মঙ্গলবার রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এ কারণে ভোররাতে পৃথক চারটি রোহিঙ্গা শিবিরে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকায় বসবাসরত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে কাজ চলছে।’
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. আবদুল হান্নান মিয়া বলেন, ‘আজ বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।’
কক্সবাজারের উখিয়ায় পাহাড়ধসে ৯ জন মারা গেছেন। প্রবল বর্ষণে উখিয়ার চারটি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় আটজন রোহিঙ্গা ও একজন স্থানীয় বাসিন্দা মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে ৩টি শিশু ও তিন নারী রয়েছেন।
নিহতরা হলেন- উখিয়ার বালুখালীর ৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. আনোয়ারের ছেলে মো. হারেজ (৫), ৯ নম্বর ক্যাম্পের আলী জহুরের ছেলে মো. হোসেন আহম্মেদ (৫০), একই ক্যাম্পের আলী জোহারের মেয়ে আনোয়ারা বেগম ( ১৮), জামালের ছেলে মো. সালমান (৩), ১০ নম্বর বালুখালী ক্যাম্পের আবুল কালাম (৫৭), মতিউর রহমানের মেয়ে সলিমা খাতুন (৪২), আবুল কালামের ছেলে আবু মেহের (২৪), শরিফ হোসেনের মেয়ে জানু বিবি (১৯) এবং থাইংখালী ১৪ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দা শাহা আলমের ছেলে আব্দুল করিম (১২)।
রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর জানান, ‘মঙ্গলবার থেকে উখিয়া ও টেকনাফ এলাকায় টানা বৃষ্টি হচ্ছে। আজ বুধবার ভোরে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালীর কয়েকটি ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি ঘর মাটি চাপা পড়ে।’
তিনি বলেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, রেড ক্রিসেন্ট ও এপিবিএনসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। পাহাড় ধসের ঘটনায় ১০ নম্বর ক্যাম্পের সি ৩ ব্লকের ৪ জন, ৯ নম্বর ক্যাম্পের আই ৪ ব্লকের ২ জন, ৮ নম্বর ক্যাম্পের ২ জন রোহিঙ্গা মারা যায়।
এ ছাড়া ১৪ নম্বর ক্যাম্প সংলগ্ন পালংখালী ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা পাহাড় ধসে মারা গেছেন। নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. শামসু দ্দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘মঙ্গলবার রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এ কারণে ভোররাতে পৃথক চারটি রোহিঙ্গা শিবিরে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকায় বসবাসরত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে কাজ চলছে।’
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. আবদুল হান্নান মিয়া বলেন, ‘আজ বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।’
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
২ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১২ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে