জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
নির্বাচিত হওয়ার পর ১০ বছরের ব্যবধানে প্রায় সাড়ে ৭ গুণ আয় বেড়েছে চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির। বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ৫৪ লাখ ৩৭ হাজার ৬২৭ টাকা।
২০১৮ সালে ছিল ৩৬ লাখ ৪৯ হাজার এবং ২০১৪ সালের আগে যা ছিল ৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এমনকি নজিবুল বশর, তাঁর স্ত্রী ও পুত্রের স্থাবর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৪১ কোটি ৮ লাখ ৯২ হাজার টাকা। হলফনামা থেকে তাঁর ও নির্ভরশীল ব্যক্তিদের সম্পত্তির পরিমাণ পাওয়া গেছে।
নজিবুল বশর এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর আগে দুবার মহাজোট থেকে ফটিকছড়ি আসনে নির্বাচন করেন।
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যানের গত ১০ বছরে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও বেড়েছে। সংসদ সদস্য হিসেবে গত পাঁচ বছরে ভাতা পেয়েছেন ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। একই সঙ্গে তাঁর ও পরিবারের ঋণও বেড়েছে। বর্তমানে ঋণ আছে ৩৬ কোটি ২৭ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। এরপর ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিএনপির হয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হন। তখন আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল আনোয়ারের কাছে হেরে যান। ২০০৮ সালে তিনি নির্বাচন করেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে তরিকত ফেডারেশন হয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করে নির্বাচিত হন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সালে নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির পেশা ছিল পরামর্শক। ২০১৮ এর মতো এখনো তিনি পরামর্শকের পাশাপাশি ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত আছেন। বর্তমানে তাঁর, স্ত্রী ও দুই পুত্রের অস্থাবর সম্পত্তির আর্থিক মূল্য ৪ কোটি ১১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ৫ বছর আগে ২০১৮ সালে ছিল ২ কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের আগে ছিল ১ কোটি ৩৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। ২০১৪ সালে তাঁর কোনো স্থায়ী আমানত (এফডিআর) না থাকলেও ২০১৮ সাল থেকে তাঁর এফডিআর বাড়ে। বর্তমানে এফডিআর আছে ৫৬ লাখ ১ হাজার টাকা। ৫ বছর আগে ছিল ১৫ লাখ টাকা। পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আগের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেড়েছে এফডিআর।
এমনকি ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে স্ত্রী ও ছেলেদের নামে গাড়ি ছিল না। ২০১৪ সালের পর তাঁদের গাড়ির সংখ্যা বাড়ে। বর্তমানে তাঁর স্ত্রীর ১১ লাখ ১০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গাড়ি রয়েছে। তাঁর দুই পুত্রের রয়েছে মোট তিনটি গাড়ি। এগুলোর মূল্য ধরা হয়েছে ৩৯ লাখ টাকা। তবে কী গাড়ি ব্যবহার করেন, সেটি হলফনামায় উল্লেখ করা হয়নি।
২০১৪ সালের আগে নজিবুল বশর ও তাঁর স্ত্রীর নামে ব্যাংক ঋণ ছিল ২৮ লাখ ১৩ হাজার ২৩৬ টাকা। ২০১৮ সালে ছিল ৩৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। এখন স্ত্রী ও দুই ছেলের নামে ব্যাংক ঋণ আছে ৩৬ কোটি ২৭ লাখ ১৫ হাজার টাকা। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নজিবুল বশরের নগদ টাকা ছিল ৪ লাখ ৩৪ হাজার, ২০১৮ সালে ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। এখন নগদ টাকার পরিমাণ বেড়ে ১৭ লাখ ২ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের আগে তাঁর পুত্রের ব্যবসার মূলধন ছিল ৪২ লাখ ৮৩ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৭০ লাখ ১৪ হাজার টাকায়। কিন্তু বর্তমানে এই খাতে কোনো মূলধন দেখানো হয়নি।
নির্বাচিত হওয়ার পর ১০ বছরের ব্যবধানে প্রায় সাড়ে ৭ গুণ আয় বেড়েছে চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির। বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ৫৪ লাখ ৩৭ হাজার ৬২৭ টাকা।
২০১৮ সালে ছিল ৩৬ লাখ ৪৯ হাজার এবং ২০১৪ সালের আগে যা ছিল ৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এমনকি নজিবুল বশর, তাঁর স্ত্রী ও পুত্রের স্থাবর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৪১ কোটি ৮ লাখ ৯২ হাজার টাকা। হলফনামা থেকে তাঁর ও নির্ভরশীল ব্যক্তিদের সম্পত্তির পরিমাণ পাওয়া গেছে।
নজিবুল বশর এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর আগে দুবার মহাজোট থেকে ফটিকছড়ি আসনে নির্বাচন করেন।
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যানের গত ১০ বছরে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণও বেড়েছে। সংসদ সদস্য হিসেবে গত পাঁচ বছরে ভাতা পেয়েছেন ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। একই সঙ্গে তাঁর ও পরিবারের ঋণও বেড়েছে। বর্তমানে ঋণ আছে ৩৬ কোটি ২৭ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। এরপর ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিএনপির হয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হন। তখন আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল আনোয়ারের কাছে হেরে যান। ২০০৮ সালে তিনি নির্বাচন করেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে তরিকত ফেডারেশন হয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করে নির্বাচিত হন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সালে নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির পেশা ছিল পরামর্শক। ২০১৮ এর মতো এখনো তিনি পরামর্শকের পাশাপাশি ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত আছেন। বর্তমানে তাঁর, স্ত্রী ও দুই পুত্রের অস্থাবর সম্পত্তির আর্থিক মূল্য ৪ কোটি ১১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ৫ বছর আগে ২০১৮ সালে ছিল ২ কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের আগে ছিল ১ কোটি ৩৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। ২০১৪ সালে তাঁর কোনো স্থায়ী আমানত (এফডিআর) না থাকলেও ২০১৮ সাল থেকে তাঁর এফডিআর বাড়ে। বর্তমানে এফডিআর আছে ৫৬ লাখ ১ হাজার টাকা। ৫ বছর আগে ছিল ১৫ লাখ টাকা। পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আগের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেড়েছে এফডিআর।
এমনকি ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে স্ত্রী ও ছেলেদের নামে গাড়ি ছিল না। ২০১৪ সালের পর তাঁদের গাড়ির সংখ্যা বাড়ে। বর্তমানে তাঁর স্ত্রীর ১১ লাখ ১০ হাজার টাকা মূল্যের একটি গাড়ি রয়েছে। তাঁর দুই পুত্রের রয়েছে মোট তিনটি গাড়ি। এগুলোর মূল্য ধরা হয়েছে ৩৯ লাখ টাকা। তবে কী গাড়ি ব্যবহার করেন, সেটি হলফনামায় উল্লেখ করা হয়নি।
২০১৪ সালের আগে নজিবুল বশর ও তাঁর স্ত্রীর নামে ব্যাংক ঋণ ছিল ২৮ লাখ ১৩ হাজার ২৩৬ টাকা। ২০১৮ সালে ছিল ৩৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। এখন স্ত্রী ও দুই ছেলের নামে ব্যাংক ঋণ আছে ৩৬ কোটি ২৭ লাখ ১৫ হাজার টাকা। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নজিবুল বশরের নগদ টাকা ছিল ৪ লাখ ৩৪ হাজার, ২০১৮ সালে ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। এখন নগদ টাকার পরিমাণ বেড়ে ১৭ লাখ ২ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের আগে তাঁর পুত্রের ব্যবসার মূলধন ছিল ৪২ লাখ ৮৩ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৭০ লাখ ১৪ হাজার টাকায়। কিন্তু বর্তমানে এই খাতে কোনো মূলধন দেখানো হয়নি।
কিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
৫ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৩২ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২ ঘণ্টা আগে