কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কেউ দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় চট্টগ্রামের আনোয়ারার জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, ‘আমার ১০ বছরের মন্ত্রিত্বকালে এক টাকার দুর্নীতির প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। এক টাকার দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। আমার বাবা ব্যবসা করতেন, সেই সূত্রে আমি ব্যবসা করি। আপনাদের ভালোবাসায় আমি রাজনীতিতে এসেছি। কোনো প্রার্থীর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। সব প্রার্থী নিজেদের মতো প্রচারণা চালাবে।’
সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমার বাবা দীর্ঘদিন রাজনীতি করেছেন। আল্লাহর হুকুম ছিল না, নানা কারণে বাবা মন্ত্রী হতে পারেননি। কিন্তু আনোয়ারার মানুষের আশা ছিল বাবু মিয়া (আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু) মন্ত্রী হবেন। সেই আশা আমার মাধ্যমে আল্লাহ পূরণ করেছেন। দুইবার মন্ত্রী হয়েছি বলে দেশের কাজ অনেক বেশি করতে পেরেছি। সততার সঙ্গে কাজ করেছি। আমার সততা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। এটা ওপেন চ্যালেঞ্জ।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘একসময় বিএনপি বলত, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ইসলাম চলে যাবে, আজান চলে যাবে। তাদের এসব মিথ্যা প্রমাণিত হলো। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা চালু করেছে। দেশে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, সেটা বিশ্ব মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে। এটা বেশি দিন থাকবে না। আগামী দিনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দ্রব্যমূল্য কমে যাবে—এটায় আস্থা রাখেন।’
আনোয়ারা-কর্ণফুলীর এ সংসদ সদস্য পরে আরেকটি জনসভায় বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তারা নির্বাচনে না এসে ভোট বানচালের ষড়যন্ত্রে নেমেছে। তাদের এই ষড়যন্ত্র কখনো সফল হবে না। আপনারা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি লন্ডনে বসে অসহযোগের ডাক দিল, ট্রেনে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছে। এসব কার স্বার্থে? তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার একটাই দাবি, তাদের প্রথম ভোট যেন স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি নৌকা মার্কায় হয়।’
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কেউ দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় চট্টগ্রামের আনোয়ারার জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নে এক নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, ‘আমার ১০ বছরের মন্ত্রিত্বকালে এক টাকার দুর্নীতির প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। এক টাকার দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। আমার বাবা ব্যবসা করতেন, সেই সূত্রে আমি ব্যবসা করি। আপনাদের ভালোবাসায় আমি রাজনীতিতে এসেছি। কোনো প্রার্থীর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। সব প্রার্থী নিজেদের মতো প্রচারণা চালাবে।’
সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমার বাবা দীর্ঘদিন রাজনীতি করেছেন। আল্লাহর হুকুম ছিল না, নানা কারণে বাবা মন্ত্রী হতে পারেননি। কিন্তু আনোয়ারার মানুষের আশা ছিল বাবু মিয়া (আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু) মন্ত্রী হবেন। সেই আশা আমার মাধ্যমে আল্লাহ পূরণ করেছেন। দুইবার মন্ত্রী হয়েছি বলে দেশের কাজ অনেক বেশি করতে পেরেছি। সততার সঙ্গে কাজ করেছি। আমার সততা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। এটা ওপেন চ্যালেঞ্জ।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘একসময় বিএনপি বলত, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ইসলাম চলে যাবে, আজান চলে যাবে। তাদের এসব মিথ্যা প্রমাণিত হলো। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা চালু করেছে। দেশে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, সেটা বিশ্ব মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে। এটা বেশি দিন থাকবে না। আগামী দিনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দ্রব্যমূল্য কমে যাবে—এটায় আস্থা রাখেন।’
আনোয়ারা-কর্ণফুলীর এ সংসদ সদস্য পরে আরেকটি জনসভায় বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তারা নির্বাচনে না এসে ভোট বানচালের ষড়যন্ত্রে নেমেছে। তাদের এই ষড়যন্ত্র কখনো সফল হবে না। আপনারা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি লন্ডনে বসে অসহযোগের ডাক দিল, ট্রেনে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছে। এসব কার স্বার্থে? তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার একটাই দাবি, তাদের প্রথম ভোট যেন স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি নৌকা মার্কায় হয়।’
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২১ মিনিট আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২৭ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
৩৯ মিনিট আগে