নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোজ্যতেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, পেঁয়াজসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ওএমএস নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রেশন কার্ডের মাধ্যমে বিক্রি করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন আদালত।
এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ রুলসহ নির্দেশ দেন। এছাড়া বেআইনি সিন্ডিকেট ও সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করা রোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন আদালত। বাণিজ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আগামী ২৬ এপ্রিলের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। ওই দিন এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানি হবে।
আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন সৈয়দ মহিদুল কবির। সঙ্গে ছিলেন মনির হোসেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা। সোমবার শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘সরকারের মেশিনারিজগুলো (আইন, বিধি, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, তদারক সংস্থা) সক্রিয় থাকলে মজুদকারীরা সাহস পেত না। জনসাধারণের এই অবস্থা হতো না। মেশিনারিজগুলো সক্রিয় করলে এরা সাহস পাবে না। মনোপলি ব্যবসা একটা গ্রুপের কাছে চলে যাচ্ছে। এর জন্য কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন। আমরা চাই সরকারের মেশিনারিজগুলো ৩৬৫ দিনই কার্যকর থাকুক। এটা (বাজার তদারকি বা নিয়ন্ত্রণ) একদিনের কাজ না।’
গত ৬ মার্চ তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা করতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের চার আইনজীবী ওই রিট দায়ের করেন। এর আগে ৩ মার্চ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন চার আইনজীবী। আদালত আইনজীবীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় রিট করার পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী রিট করা হয়।
ভোজ্যতেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, পেঁয়াজসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ওএমএস নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করে রেশন কার্ডের মাধ্যমে বিক্রি করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন আদালত।
এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ রুলসহ নির্দেশ দেন। এছাড়া বেআইনি সিন্ডিকেট ও সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করা রোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন আদালত। বাণিজ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আগামী ২৬ এপ্রিলের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। ওই দিন এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানি হবে।
আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন সৈয়দ মহিদুল কবির। সঙ্গে ছিলেন মনির হোসেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা। সোমবার শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘সরকারের মেশিনারিজগুলো (আইন, বিধি, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, তদারক সংস্থা) সক্রিয় থাকলে মজুদকারীরা সাহস পেত না। জনসাধারণের এই অবস্থা হতো না। মেশিনারিজগুলো সক্রিয় করলে এরা সাহস পাবে না। মনোপলি ব্যবসা একটা গ্রুপের কাছে চলে যাচ্ছে। এর জন্য কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন। আমরা চাই সরকারের মেশিনারিজগুলো ৩৬৫ দিনই কার্যকর থাকুক। এটা (বাজার তদারকি বা নিয়ন্ত্রণ) একদিনের কাজ না।’
গত ৬ মার্চ তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন এবং নীতিমালা করতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের চার আইনজীবী ওই রিট দায়ের করেন। এর আগে ৩ মার্চ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন চার আইনজীবী। আদালত আইনজীবীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় রিট করার পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী রিট করা হয়।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে