সাইফুল মাসুম, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে নয়া পল্টনে মহাসমাবেশের আয়োজন করেছে বিএনপি। এই মহাসমাবেশে নেতা–কর্মীদের ব্যবহারের জন্য নাইটিঙ্গেল মোড়ের দক্ষিণ পাশে তৈরি করা হয়েছে ১১টি মোবাইল টয়লেট। দলের নেতা–কর্মীরা বিনা পয়সায় এসব টয়লেট ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছেন।
আজ শুক্রবার দুপুরের পর মহাসমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নেতা–কর্মীরা জড়ো হতে থাকেন সকাল থেকেই। শুক্রবার বেলা ১১টার মধ্যে লোকে লোকারণ্য হয়ে যায় রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, পল্টন মোড় এলাকা।
মোহাম্মদপুর থেকে আসা মন্নান মিস্ত্রি নামে বিএনপির এক কর্মী জানান, সমাবেশের কারণে মার্কেটগুলো বন্ধ। মসজিদও অনেক দূরে। মোবাইল টয়লেটের কারণে সবার উপকার হয়েছে।
ময়মনসিংহ ভালুকা থেকে আসা ছাত্রদল নেতা এসএম আলী রাজ জানান, তিনি গতকাল মধ্যরাতে ঢাকায় এসেছেন। রাতে কয়েকজনসহ ফুটপাতে ছিলেন। আশপাশে টয়লেট না থাকায় অসুবিধায় পড়েছিলেন। রাজ বলেন, নাইটিঙ্গেল মোড়ের মতো সমাবেশস্থলের আশপাশের মোড়েও মোবাইল টয়লেট রাখা উচিত ছিল।
মোবাইল টয়লেট কারা ব্যবস্থাপনা করছেন জানতে চাইলে মহিউদ্দিন চৌধুরী নামে একজন এগিয়ে আসেন। তিনি নিজের পরিচয় দেন ফেনী জেলার সাবেক ছাত্রদল নেতা হিসেবে। মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়ালসহ যৌথভাবে এই টয়লেটের ব্যবস্থা করেছেন। টয়লেট ব্যবস্থাপনায় ১২ জন সুইপারসহ কয়েকজন দলীয় নেতা–কর্মী কাজ করছেন।
তবে প্রতিটি টয়লেটের গায়ে স্টিকারে লেখা রয়েছে, ‘শহর আমাদের, পরিষ্কার রাখার দায়িত্বও আমাদের’–সৌজন্যে তাবিথ আউয়াল এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন। সেখানে তাঁর পরিচয় লেখা রয়েছে, জনতার মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।
এ বিষয় জানতে চাইলে মহিউদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্টিকার আমি লাগিয়ে দিয়েছি। তবে নাম হাইলাইটস করা নিষেধ আছে। তাবিথ আউয়াল টয়লেট তৈরিতে অর্থায়ন করেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটা আমি ডিটেইলস বলব না। আমি তত্ত্বাবধান করছি সরাসরি দলের চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার নির্দেশে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে নয়া পল্টনে মহাসমাবেশের আয়োজন করেছে বিএনপি। এই মহাসমাবেশে নেতা–কর্মীদের ব্যবহারের জন্য নাইটিঙ্গেল মোড়ের দক্ষিণ পাশে তৈরি করা হয়েছে ১১টি মোবাইল টয়লেট। দলের নেতা–কর্মীরা বিনা পয়সায় এসব টয়লেট ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছেন।
আজ শুক্রবার দুপুরের পর মহাসমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নেতা–কর্মীরা জড়ো হতে থাকেন সকাল থেকেই। শুক্রবার বেলা ১১টার মধ্যে লোকে লোকারণ্য হয়ে যায় রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, পল্টন মোড় এলাকা।
মোহাম্মদপুর থেকে আসা মন্নান মিস্ত্রি নামে বিএনপির এক কর্মী জানান, সমাবেশের কারণে মার্কেটগুলো বন্ধ। মসজিদও অনেক দূরে। মোবাইল টয়লেটের কারণে সবার উপকার হয়েছে।
ময়মনসিংহ ভালুকা থেকে আসা ছাত্রদল নেতা এসএম আলী রাজ জানান, তিনি গতকাল মধ্যরাতে ঢাকায় এসেছেন। রাতে কয়েকজনসহ ফুটপাতে ছিলেন। আশপাশে টয়লেট না থাকায় অসুবিধায় পড়েছিলেন। রাজ বলেন, নাইটিঙ্গেল মোড়ের মতো সমাবেশস্থলের আশপাশের মোড়েও মোবাইল টয়লেট রাখা উচিত ছিল।
মোবাইল টয়লেট কারা ব্যবস্থাপনা করছেন জানতে চাইলে মহিউদ্দিন চৌধুরী নামে একজন এগিয়ে আসেন। তিনি নিজের পরিচয় দেন ফেনী জেলার সাবেক ছাত্রদল নেতা হিসেবে। মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়ালসহ যৌথভাবে এই টয়লেটের ব্যবস্থা করেছেন। টয়লেট ব্যবস্থাপনায় ১২ জন সুইপারসহ কয়েকজন দলীয় নেতা–কর্মী কাজ করছেন।
তবে প্রতিটি টয়লেটের গায়ে স্টিকারে লেখা রয়েছে, ‘শহর আমাদের, পরিষ্কার রাখার দায়িত্বও আমাদের’–সৌজন্যে তাবিথ আউয়াল এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন। সেখানে তাঁর পরিচয় লেখা রয়েছে, জনতার মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।
এ বিষয় জানতে চাইলে মহিউদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্টিকার আমি লাগিয়ে দিয়েছি। তবে নাম হাইলাইটস করা নিষেধ আছে। তাবিথ আউয়াল টয়লেট তৈরিতে অর্থায়ন করেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটা আমি ডিটেইলস বলব না। আমি তত্ত্বাবধান করছি সরাসরি দলের চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার নির্দেশে।’
বগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২৮ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
৩৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে