
‘আজকে দুঃখ হয়, এতগুলো মায়ের কোল সন্তানহারা হলো, এত মানুষ পঙ্গু হলো, চক্ষু হারাল, আমাদের দাবি– সংস্কার হবে, খুনিদের দৃশ্যমান বিচার হবে, এরপর জাতীয় নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হবে। কিন্তু আমরা দেখলাম, একটি শ্রেণি সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারকে গুরুত্ব না দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য শুধু পাগল নয়,

দুপুর ১২টায় সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখা যায়, নেতা-কর্মীরা দলে দলে ব্যানার-ফেস্টুনসহ স্লোগান দিয়ে মাঠে প্রবেশ করছেন। সমাবেশস্থলের চারপাশের সড়কে নানা ধরনের খাবার ও খেলনার দোকান বসেছে। সমাবেশের কেন্দ্রীয় মঞ্চ প্রস্তুত, শহরজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দুই শতাধিক মাইকের লাইন। আট দলের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর আট শতাধিক

বিএনপির উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘আপনাদের পায়ের নিচের মাটি সরে গেছে। এখনো যদি জনগণের অবস্থা না বোঝেন, নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করেন, তাহলে আপনাদেরও মানুষ উৎখাত করবে।’

‘আমরা আট দলের বিজয় চাই না, আমরা ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চাই। আমরা দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ন্যায়বিচার, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, তাঁবেদারি নয় স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যেতে চাই। ক্ষমতায় না গিয়েও অনেকে ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন। প্রশাসনিক ক্যু করার চেষ্টা করছেন।’