নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় দুটি থানায় দায়ের করা নাশকতার তিন মামলার রায়ে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৩৬ নেতা কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
তিন মামলার আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর দন্ড কার্যকর হবে বলে প্রত্যেকটি রায়ে বলা হয়েছে।
সূত্রাপুর থানায় দায়ের করা দুটি মামলার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ। অন্যদিকে কলাবাগান থানার মামলায় রায় দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম।
কলাবাগান থানার মামলায় ১৭ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালে রাজধানীর কলাবাগান থানায় দায়ের করা এক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীদেরকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সাইদুর রহমান সাঈদ, শ্যামল ভূঁইয়া, মিলন শেখ, জামিল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান নয়ন, হাজী মোহাম্মদ হোসেন আলী, শেখ স্বাধীন মুসলিম ওরফে মোসলেম উদ্দিন, আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, জামাল খান, মোস্তফা শরীফ টিপু জাহাঙ্গীর হোসেন, আব্দুর রহিম, নাদিম আহমেদ পাভেল, মেহেদী হাসান বিল্লাল ও মোহাম্মদ সাইফুল ওরফে ভিকেল সাইফুল।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পান্থপথ প্রধান সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা অস্ত্র নিয়ে অবৈধ সমাবেশ করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। পুলিশ বাধা দিলে তাদের ওপর চড়াও হয় এবং সমাবেশ কারীরা পুলিশের সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় ওই দিনই কলাবাগান থানা পুলিশ ১৭ জন ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ৩৬ জনকে আসামি করে ২০১৮ সালের ২০ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করে।
আদালত এই মামলায় ১৯ জনকে খালাস দিয়েছেন।
সুত্রাপুর থানার এক মামলায় ১০ জনের কারাদণ্ড:
সূত্রাপুর থানায় নাশকতার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় ১০ জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুস সাত্তার, দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ নাজির, জাবেদ কামাল রুবেল কাজী মফিজুর রহমান কাওসার, এম এ হক সবুজ, মো. সোহেল, আক্তার হোসেন, মো. ফয়সাল ও কামরুল হাসান নয়ন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সূত্রাপুরের ধোলাইখাল প্রধান সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে রাস্তায় যানবাহন ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিলে সমাবেশকারীরা পুলিশের উপর হামলা করে। এ ঘটনায় ওই দিনই সূত্রাপুর থানায় মামলা করে সূত্রাপুর থানা পুলিশ। ২০১৯ সালের ৩০ জুন ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়।
সূত্রাপুরের আরেক মামলায় ৯ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নেতাকর্মীরা মিছিল সমাবেশ করে। মিছিল থেকে পুলিশের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় সূত্রাপুর থানা-পুলিশ মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৮ জুলাই ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। বিচার শেষে আদালত নয়জনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।
আসামিরা হলেন এম এ হক সবুজ, নাজির আহমেদ, আক্তার হোসেন ওরফে আকতু, কাজী মফিজুর রহমান কাওসার, মমতাজুল হক লিটন, ইয়াসিন জাবেদ, কামরুল হাসান নয়ন, মো. সোহেল ও মো. মমতাজ।
রাজধানী ঢাকায় দুটি থানায় দায়ের করা নাশকতার তিন মামলার রায়ে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৩৬ নেতা কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
তিন মামলার আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর দন্ড কার্যকর হবে বলে প্রত্যেকটি রায়ে বলা হয়েছে।
সূত্রাপুর থানায় দায়ের করা দুটি মামলার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ। অন্যদিকে কলাবাগান থানার মামলায় রায় দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম।
কলাবাগান থানার মামলায় ১৭ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালে রাজধানীর কলাবাগান থানায় দায়ের করা এক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীদেরকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সাইদুর রহমান সাঈদ, শ্যামল ভূঁইয়া, মিলন শেখ, জামিল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান নয়ন, হাজী মোহাম্মদ হোসেন আলী, শেখ স্বাধীন মুসলিম ওরফে মোসলেম উদ্দিন, আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, জামাল খান, মোস্তফা শরীফ টিপু জাহাঙ্গীর হোসেন, আব্দুর রহিম, নাদিম আহমেদ পাভেল, মেহেদী হাসান বিল্লাল ও মোহাম্মদ সাইফুল ওরফে ভিকেল সাইফুল।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পান্থপথ প্রধান সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা অস্ত্র নিয়ে অবৈধ সমাবেশ করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। পুলিশ বাধা দিলে তাদের ওপর চড়াও হয় এবং সমাবেশ কারীরা পুলিশের সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় ওই দিনই কলাবাগান থানা পুলিশ ১৭ জন ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ৩৬ জনকে আসামি করে ২০১৮ সালের ২০ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করে।
আদালত এই মামলায় ১৯ জনকে খালাস দিয়েছেন।
সুত্রাপুর থানার এক মামলায় ১০ জনের কারাদণ্ড:
সূত্রাপুর থানায় নাশকতার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় ১০ জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুস সাত্তার, দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ নাজির, জাবেদ কামাল রুবেল কাজী মফিজুর রহমান কাওসার, এম এ হক সবুজ, মো. সোহেল, আক্তার হোসেন, মো. ফয়সাল ও কামরুল হাসান নয়ন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সূত্রাপুরের ধোলাইখাল প্রধান সড়কে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে রাস্তায় যানবাহন ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিলে সমাবেশকারীরা পুলিশের উপর হামলা করে। এ ঘটনায় ওই দিনই সূত্রাপুর থানায় মামলা করে সূত্রাপুর থানা পুলিশ। ২০১৯ সালের ৩০ জুন ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়।
সূত্রাপুরের আরেক মামলায় ৯ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নেতাকর্মীরা মিছিল সমাবেশ করে। মিছিল থেকে পুলিশের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় সূত্রাপুর থানা-পুলিশ মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৮ জুলাই ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। বিচার শেষে আদালত নয়জনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।
আসামিরা হলেন এম এ হক সবুজ, নাজির আহমেদ, আক্তার হোসেন ওরফে আকতু, কাজী মফিজুর রহমান কাওসার, মমতাজুল হক লিটন, ইয়াসিন জাবেদ, কামরুল হাসান নয়ন, মো. সোহেল ও মো. মমতাজ।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে