নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘গণতন্ত্র ও শান্তির’ বার্তা নিয়ে শুরু হয়েছে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন। আজ শনিবার রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সকাল সাড়ে ৯টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন মালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ক্লাব মাদ্রিদের সদস্য মওসা মারা এবং সিজিএসের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীসহ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অতিথিরা।
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান সময় খুবই জটিল। সারা পৃথিবীতে যুদ্ধের কারণে দেশ বিভক্ত হচ্ছে। এটা খুবই ভয়ের যে শান্তি শেষ হয়ে যাচ্ছে। তবে এখনো আশা ও সুযোগ আছে। এই সম্মেলনের মাধ্যমে ইন্দো প্যাসেফিক ইস্যুগুলো আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে। এই অঞ্চলের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে।’
জিল্লুর বলেন, ‘গতবারের সম্মেলনে তাঁদের অনেক খারাপ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। নিজেদের সরকারই তাঁদের প্রশ্ন করেছে। তাই এবার সিজিএস সুযোগ নিয়েছে প্রমাণ করার জন্য। এটি বিশ্বের কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না।’
মওসা মারা বলেন, ‘পৃথিবীতে এখন জোটবদ্ধতা কমে যাচ্ছে। এ কারণে আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলো সমাধানে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এসব সমস্যার মধ্যে অন্যতম জলবায়ু পরিবর্তন, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক বিষয়গুলো। কিছু কিছু দেশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে, যারা অন্য দেশগুলোতে তাদের প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চায়না ও আমেরিকা। তারা নিজেদের মতো করে বিভিন্নভাবে অন্য দেশগুলোকে তাদের আয়ত্তে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে।’
গণতন্ত্রের বিষয়ে মওসা মারা বলেন, ‘এখন পৃথিবীতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কমে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে গণতন্ত্র চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। মৌলবাদ ছড়িয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’
মওসা বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আর একটি সমস্যা তৈরি করেছে। দুঃখের বিষয়—এই যুদ্ধ শেষ হবে না। অন্যদিকে ইউরোপ নামের মহাদেশে কিছু ধনী দেশ আছে, কিন্তু তারা একত্রিত নয়। তারা নিজেদের মধ্যে বিভিন্নভাবে সমস্যা তৈরি করছে।’
সিজিএসের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশসহ ইন্দো প্যাসেফিকের দেশগুলো যেসব সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সেগুলো এই সম্মেলনে দৃষ্টিগোচর করা হবে। মূলত ভারতীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভূরাজনীতি নিয়ে আলোচনা করা হবে বিভিন্ন অধিবেশনে।’
আয়োজকদের তথ্যমতে, এটি সিজিএসের দ্বিতীয় সম্মেলন। এবারের সম্মেলনে দেশীয় রাজনৈতিক ও বিরোধী দলের কোনো বক্তা থাকবেন না। শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত চলবে এই সম্মেলন। বিশ্বের ৭৫টি দেশের গবেষক, শিক্ষক, লেখক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন পেশার ২০০ জন গুরুত্বপূর্ণ বক্তা উপস্থিত থাকবেন। তিন দিনে সম্মেলনে ৫০টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আলোচ্য বিষয় ইন্দো-প্যাসেফিক ইস্যু ও ভূরাজনীতি। এই সম্মেলনের লক্ষ্য হবে বে অব বেঙ্গল অঞ্চলের দ্রুত বিকাশমান পরিস্থিতিকে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে জানা-বোঝা। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা। পাশাপাশি এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি ও ভূরাজনীতি নিয়ে আলোচনা করা।
‘গণতন্ত্র ও শান্তির’ বার্তা নিয়ে শুরু হয়েছে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন। আজ শনিবার রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সকাল সাড়ে ৯টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন মালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ক্লাব মাদ্রিদের সদস্য মওসা মারা এবং সিজিএসের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীসহ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অতিথিরা।
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান সময় খুবই জটিল। সারা পৃথিবীতে যুদ্ধের কারণে দেশ বিভক্ত হচ্ছে। এটা খুবই ভয়ের যে শান্তি শেষ হয়ে যাচ্ছে। তবে এখনো আশা ও সুযোগ আছে। এই সম্মেলনের মাধ্যমে ইন্দো প্যাসেফিক ইস্যুগুলো আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে। এই অঞ্চলের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে।’
জিল্লুর বলেন, ‘গতবারের সম্মেলনে তাঁদের অনেক খারাপ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। নিজেদের সরকারই তাঁদের প্রশ্ন করেছে। তাই এবার সিজিএস সুযোগ নিয়েছে প্রমাণ করার জন্য। এটি বিশ্বের কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না।’
মওসা মারা বলেন, ‘পৃথিবীতে এখন জোটবদ্ধতা কমে যাচ্ছে। এ কারণে আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলো সমাধানে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এসব সমস্যার মধ্যে অন্যতম জলবায়ু পরিবর্তন, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক বিষয়গুলো। কিছু কিছু দেশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে, যারা অন্য দেশগুলোতে তাদের প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চায়না ও আমেরিকা। তারা নিজেদের মতো করে বিভিন্নভাবে অন্য দেশগুলোকে তাদের আয়ত্তে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে।’
গণতন্ত্রের বিষয়ে মওসা মারা বলেন, ‘এখন পৃথিবীতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কমে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে গণতন্ত্র চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। মৌলবাদ ছড়িয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’
মওসা বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আর একটি সমস্যা তৈরি করেছে। দুঃখের বিষয়—এই যুদ্ধ শেষ হবে না। অন্যদিকে ইউরোপ নামের মহাদেশে কিছু ধনী দেশ আছে, কিন্তু তারা একত্রিত নয়। তারা নিজেদের মধ্যে বিভিন্নভাবে সমস্যা তৈরি করছে।’
সিজিএসের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশসহ ইন্দো প্যাসেফিকের দেশগুলো যেসব সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সেগুলো এই সম্মেলনে দৃষ্টিগোচর করা হবে। মূলত ভারতীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভূরাজনীতি নিয়ে আলোচনা করা হবে বিভিন্ন অধিবেশনে।’
আয়োজকদের তথ্যমতে, এটি সিজিএসের দ্বিতীয় সম্মেলন। এবারের সম্মেলনে দেশীয় রাজনৈতিক ও বিরোধী দলের কোনো বক্তা থাকবেন না। শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত চলবে এই সম্মেলন। বিশ্বের ৭৫টি দেশের গবেষক, শিক্ষক, লেখক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন পেশার ২০০ জন গুরুত্বপূর্ণ বক্তা উপস্থিত থাকবেন। তিন দিনে সম্মেলনে ৫০টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আলোচ্য বিষয় ইন্দো-প্যাসেফিক ইস্যু ও ভূরাজনীতি। এই সম্মেলনের লক্ষ্য হবে বে অব বেঙ্গল অঞ্চলের দ্রুত বিকাশমান পরিস্থিতিকে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে জানা-বোঝা। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা। পাশাপাশি এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি ও ভূরাজনীতি নিয়ে আলোচনা করা।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একটি বেড়িবাঁধের তিন স্থানে কেটে ইটভাটার রাস্তা তৈরির আট বছরেও বাঁধটি সংস্কার করা হয়নি। এতে বন্যার পানি লোকালয়ে ঢোকায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। তাঁদের চলাচলেও ভোগান্তি হচ্ছে।
৬ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলায় যমুনা নদীতে দিনরাত অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করছে একটি চক্র। রাজনীতির পালাবদলের পর আইনের তোয়াক্কা না করে চক্রটি প্রকাশ্যে নদীর বিভিন্ন স্থানে ৮টি খননযন্ত্র (ড্রেজার) দিয়ে বালু তুলছে। এক মাসের বেশি সময় ধরে এই বালু লুট চললেও তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে
১০ মিনিট আগেখুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছেন কিছু চা ও জুসের দোকানি। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ‘কাদের জুস কর্নার’ নামের দোকানটি। দোকানের মালিক আব্দুল কাদের খান শিক্ষার্থীদের কাছে ‘কাদের ভাই’ নামে বহুল
১৪ মিনিট আগেআট বছর আগে শুরু হওয়া চট্টগ্রাম ওয়াসার ভান্ডালজুড়ি পানি সরবরাহ প্রকল্পে পানি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ কোটি লিটার। সেই লক্ষ্যমাত্রার কোনো হেরফের হয়নি। তবে প্রকল্প ব্যয়ে বড় ধরনের হেরফের হয়েছে। শুরুর ১ হাজার ৩৬ কোটি টাকার প্রকল্প ঠেকেছে ১ হাজার ৯৯৫ কোটিতে। বেশি ব্যয় হলো ৯৫৯ কোটি টাকা।
১৯ মিনিট আগে