হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পদ্মা নদীতে ৬.৫, ১০.৫ ও ১০ কেজি ওজনের তিনটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার ভোরের মধ্যে মাছগুলো ধরা পড়ে। পরে দুজন মাছ ব্যবসায়ী মাছগুলো হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক ঘাট আড়তে নিয়ে যান।
ঘাটের আড়তদার ও জেলেরা জানান, পদ্মায় তিনটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়ে। এগুলোর ওজন ৬.৫, ১০.৫ ও ১০ কেজি। শিবালয় উপজেলার আরিচা থেকে হরিরামপুর উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নের বাল্লা এলাকার সুধীর হালদার ৬.৫ ও ১০.৫ কেজি ওজনের দুটি পাঙাশ মাছ আড়তে আনেন। এ ছাড়া হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস ১০ কেজি ওজনের পাঙাশটি আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে যান।
বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য এবং আন্ধারমানিক ঘাট আড়তদার সুমন রাজবংশী রাধু জানান, শিবালয় উপজেলার আরিচা থেকে হরিরামপুর উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নের বাল্লা এলাকার সুধীর হালদার এবং আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস তিনটি পাঙাশ মাছ আড়তে নিয়ে আসেন। উপজেলার দাসকান্দি বয়ড়া এলাকার এবং ঢাকার ব্যবসায়ী মাসুম আনসারি ৬.৫ কেজি ওজনের পাঙাশটি ১ হাজার ১০০ টাকা দরে ৭ হাজার ১ শত ৫০ টাকা দিয়ে কিনে নেন। তবে সুধীরের ১০.৫ কেজির পাঙাশটি বিক্রি হয়নি। এ ছাড়া হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস ১০ কেজি ওজনের পাঙাশটি আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে আসেন। মাছটি বয়ড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহিদুর রহমান মহিদ কিনে নেন।
এ বিষয়ে মাছ ব্যবসায়ী সুধীর হালদার বলেন, ‘শিবালয় উপজেলার পদ্মা নদী থেকে জেলেরা দুটি পাঙাশ মাছ ধরে আরিচায় নিয়ে এলে আমি মাছটি কিনে হরিরামপুরের আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে যাই। ৬.৫ কেজি ওজনের মাছটি ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পেরেছি। তবে আড়তে দেরি করে আসায় ১০.৫ কেজি ওজনের মাছটি বিক্রি করতে পারিনি।
হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান জানান, এই মৌসুমে পদ্মা নদীতে মাঝেমধ্যেই বড় বড় পাঙাশ বিশেষ করে ১০-১৫ কেজির মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। কয়েক দিন ধরে পানি কমতে থাকায় আবার বড় বড় পাঙাশের পাশাপাশি বাগাড়, আইর মাছ ধরা পড়ছে। হরিরামপুর ও শিবালয়য়ের পদ্মা নদী মাছের অভয়াশ্রম।
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পদ্মা নদীতে ৬.৫, ১০.৫ ও ১০ কেজি ওজনের তিনটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার ভোরের মধ্যে মাছগুলো ধরা পড়ে। পরে দুজন মাছ ব্যবসায়ী মাছগুলো হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক ঘাট আড়তে নিয়ে যান।
ঘাটের আড়তদার ও জেলেরা জানান, পদ্মায় তিনটি পাঙাশ মাছ ধরা পড়ে। এগুলোর ওজন ৬.৫, ১০.৫ ও ১০ কেজি। শিবালয় উপজেলার আরিচা থেকে হরিরামপুর উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নের বাল্লা এলাকার সুধীর হালদার ৬.৫ ও ১০.৫ কেজি ওজনের দুটি পাঙাশ মাছ আড়তে আনেন। এ ছাড়া হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস ১০ কেজি ওজনের পাঙাশটি আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে যান।
বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য এবং আন্ধারমানিক ঘাট আড়তদার সুমন রাজবংশী রাধু জানান, শিবালয় উপজেলার আরিচা থেকে হরিরামপুর উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নের বাল্লা এলাকার সুধীর হালদার এবং আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস তিনটি পাঙাশ মাছ আড়তে নিয়ে আসেন। উপজেলার দাসকান্দি বয়ড়া এলাকার এবং ঢাকার ব্যবসায়ী মাসুম আনসারি ৬.৫ কেজি ওজনের পাঙাশটি ১ হাজার ১০০ টাকা দরে ৭ হাজার ১ শত ৫০ টাকা দিয়ে কিনে নেন। তবে সুধীরের ১০.৫ কেজির পাঙাশটি বিক্রি হয়নি। এ ছাড়া হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী রতন দাস ১০ কেজি ওজনের পাঙাশটি আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে আসেন। মাছটি বয়ড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহিদুর রহমান মহিদ কিনে নেন।
এ বিষয়ে মাছ ব্যবসায়ী সুধীর হালদার বলেন, ‘শিবালয় উপজেলার পদ্মা নদী থেকে জেলেরা দুটি পাঙাশ মাছ ধরে আরিচায় নিয়ে এলে আমি মাছটি কিনে হরিরামপুরের আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে যাই। ৬.৫ কেজি ওজনের মাছটি ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পেরেছি। তবে আড়তে দেরি করে আসায় ১০.৫ কেজি ওজনের মাছটি বিক্রি করতে পারিনি।
হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান জানান, এই মৌসুমে পদ্মা নদীতে মাঝেমধ্যেই বড় বড় পাঙাশ বিশেষ করে ১০-১৫ কেজির মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। কয়েক দিন ধরে পানি কমতে থাকায় আবার বড় বড় পাঙাশের পাশাপাশি বাগাড়, আইর মাছ ধরা পড়ছে। হরিরামপুর ও শিবালয়য়ের পদ্মা নদী মাছের অভয়াশ্রম।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে