মাদারীপুর প্রতিনিধি
সড়ক দুর্ঘটনায় মাদারীপুরের একই পরিবারের নিহত চারজনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দুই বোন ও তাঁদের ভাবির দাফন সম্পন্ন হয়। আরেক বোনকে স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জে দাফন করা হয়েছে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন মাদারীপুর জেলার ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর এলাকার কাজী আব্দুল হামিদের মেয়ে নাসিমা বেগম (৬২), সালাম বেগম (৫৮) ও আসমা বেগম (৫৬)। এ ছাড়া নিহত হয়েছেন তিন বোনের ভাবি কমল বানু (৭৫)। কমল বানু একই এলাকার কাজী হুমায়ুন কবিরের স্ত্রী।
তাঁদের মধ্যে নাছিমা বেগম, আসমা বেগম ও তাঁদের ভাবি কোমল বেগমের (৭৫) লাশ পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে। এ ছাড়া আরেক বোন সালমা বেগমের লাশ তাঁর স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জে দাফন করা হয়েছে। নিহত তিন বোন একই গ্রামের মৃত কাজী আবদুল হামিদের মেয়ে।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার সকালে একটি ভাড়া করা মাইক্রোবাসে কাজী হুমায়ুন কবির তাঁর স্ত্রী কোমল বেগম, ছোট বোন নাছিমা বেগম, আসমা বেগম, সালমা বেগমসহ সাতজন ঢাকা থেকে মাইক্রোবাস ভাড়া করে মাদারীপুরের ডাসারের নিজ গ্রামের বাড়িতে রওনা দেন। পথিমধ্যে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ছাগলছিড়া এলাকায় আসলে বিপরীত দিক থেকে একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে মাইক্রোবাসের চার নারী যাত্রী ও চালক ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ছাড়া এই ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন।
নিহতের ভাতিজা কাজী কাজল বলেন, ‘আমার পাঁচ ফুপু। এভাবে তিন ফুপু ও এক চাচি মারা যাবে, কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। এত বড় শোক মানা খুব কঠিন। বাসের চালককে আইনের আওতায় আনার দাবি করছি। চালক বাস বেশি জোরে চালানোর জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
নিহতদের আরেক ভাতিজা কাজী আসাদ বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যার দিকে আমার ফুপু নাছিমা বেগম ও আসমা বেগমের এবং চাচি কোমল বেগমের লাশ একটি পিকআপ ভ্যানে করে গোপালপুরের গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি তাঁদের দাফন করা হয়েছে। এ ছাড়া আমার আরেক ফুপু সালমা বেগমের লাশ তার স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জের পৌর এলাকায় দাফন করা হয়েছে।’
প্রতিবেশী সবুজ হোসেন বলেন, একসঙ্গে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু খুবই বেদনাদায়ক। এই ঘটনায় গ্রামজুড়ে শোক নেমেছে।
নিহত কোমল বেগমের মেয়ে কাজী পলি বলেন, ‘পারিবারিক কাজে মা গ্রামের বাড়িতে যান। দুদিন থেকে ফিরে আসার কথা ছিল। কিন্তু তার আর ফিরে আসা হলো না। মায়ের এই মৃত্যু আমাদের মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।’
ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার থানা এলাকার একই পরিবারের চারজন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। নিহতের মধ্যে তিনজনের লাশ তাদের গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।’
সড়ক দুর্ঘটনায় মাদারীপুরের একই পরিবারের নিহত চারজনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দুই বোন ও তাঁদের ভাবির দাফন সম্পন্ন হয়। আরেক বোনকে স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জে দাফন করা হয়েছে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন মাদারীপুর জেলার ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর এলাকার কাজী আব্দুল হামিদের মেয়ে নাসিমা বেগম (৬২), সালাম বেগম (৫৮) ও আসমা বেগম (৫৬)। এ ছাড়া নিহত হয়েছেন তিন বোনের ভাবি কমল বানু (৭৫)। কমল বানু একই এলাকার কাজী হুমায়ুন কবিরের স্ত্রী।
তাঁদের মধ্যে নাছিমা বেগম, আসমা বেগম ও তাঁদের ভাবি কোমল বেগমের (৭৫) লাশ পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে। এ ছাড়া আরেক বোন সালমা বেগমের লাশ তাঁর স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জে দাফন করা হয়েছে। নিহত তিন বোন একই গ্রামের মৃত কাজী আবদুল হামিদের মেয়ে।
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার সকালে একটি ভাড়া করা মাইক্রোবাসে কাজী হুমায়ুন কবির তাঁর স্ত্রী কোমল বেগম, ছোট বোন নাছিমা বেগম, আসমা বেগম, সালমা বেগমসহ সাতজন ঢাকা থেকে মাইক্রোবাস ভাড়া করে মাদারীপুরের ডাসারের নিজ গ্রামের বাড়িতে রওনা দেন। পথিমধ্যে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ছাগলছিড়া এলাকায় আসলে বিপরীত দিক থেকে একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে মাইক্রোবাসের চার নারী যাত্রী ও চালক ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ছাড়া এই ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন।
নিহতের ভাতিজা কাজী কাজল বলেন, ‘আমার পাঁচ ফুপু। এভাবে তিন ফুপু ও এক চাচি মারা যাবে, কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। এত বড় শোক মানা খুব কঠিন। বাসের চালককে আইনের আওতায় আনার দাবি করছি। চালক বাস বেশি জোরে চালানোর জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’
নিহতদের আরেক ভাতিজা কাজী আসাদ বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যার দিকে আমার ফুপু নাছিমা বেগম ও আসমা বেগমের এবং চাচি কোমল বেগমের লাশ একটি পিকআপ ভ্যানে করে গোপালপুরের গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি তাঁদের দাফন করা হয়েছে। এ ছাড়া আমার আরেক ফুপু সালমা বেগমের লাশ তার স্বামীর বাড়ি গোপালগঞ্জের পৌর এলাকায় দাফন করা হয়েছে।’
প্রতিবেশী সবুজ হোসেন বলেন, একসঙ্গে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু খুবই বেদনাদায়ক। এই ঘটনায় গ্রামজুড়ে শোক নেমেছে।
নিহত কোমল বেগমের মেয়ে কাজী পলি বলেন, ‘পারিবারিক কাজে মা গ্রামের বাড়িতে যান। দুদিন থেকে ফিরে আসার কথা ছিল। কিন্তু তার আর ফিরে আসা হলো না। মায়ের এই মৃত্যু আমাদের মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।’
ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার থানা এলাকার একই পরিবারের চারজন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। নিহতের মধ্যে তিনজনের লাশ তাদের গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।’
পশ্চিম শিবরামপুর কোম্পানি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত কিশোরী দিনাজপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরেছে। এই ঘটনায় পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪ মিনিট আগেপিস্তল–গুলিসহ বাগেরহাটের রামপালে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার উপজেলার কালীগঞ্জ বাজারের একটি রাইস মিল থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে এক রাউন্ড পিস্তলের গুলি ও ২৫ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করা হয়। আজ (শনিবার) তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ কোটা প্রশাসন ক্যাডারের জন্য বরাদ্দ রাখা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে মন্তব্য করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক ড. মুহম্মদ মফিজুর রহমান।
৭ মিনিট আগেখুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের জীবনে পরিবর্তনের আশা জাগাচ্ছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীদের উদ্যোগ ‘প্রজেক্ট সমৃদ্ধি’। পুরোনো কাপড় আর পাটের সৃজনশীল ব্যবহারের মাধ্যমে শুধু পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি নয় নারীদের স্বাবলম্বী করার পথ দেখাচ্ছে। পাশাপাশি, শিশুদের সৃজনশীল
৭ মিনিট আগে