রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরার চরাঞ্চল শ্রীনগরে ফের মেঘনার ভাঙনের কবলে পড়েছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। গতকাল রোববার রাত ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সময়ে ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ঐতিহ্যবাহী কবরস্থান, এতিমখানা, মাদ্রাসা মাঠ ও ঈদগাহ। এতে করে হুমকির মুখে পড়েছে চরের কয়েক শ বসতবাড়ি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল রাত ১০টার দিকে মেঘনার তীরের শ্রীনগরের ফকিরের চর গ্রামে নদীর ভাঙন শুরু হয়। এতে গ্রামের শত বছরের ঐতিহ্যবাহী কবরস্থান, ঈদগাহ, এতিমখানা ও মাদ্রাসা মাঠের বেশির ভাগ অংশ নদীতে বিলীন হয়ে যায়। এ সময় গ্রামজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রতি বছরই নদীভাঙনে গ্রামটির অস্তিত্ব টিকে থাকা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত দেড় যুগে নদী ভাঙনে গ্রামের হাজারো পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে মেঘনায় বালু উত্তোলনের কারণে প্রতি বছর শত শত ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হলেও স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেই কোনো উদ্যোগ।
আজ সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, গ্রামটিতে নদীভাঙনে স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান, হাটবাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং কয়েক শ বিঘা ফসলি জমি, বসতভিটা মেঘনা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গ্রামটিকে রক্ষা করতে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তা না হলে মানচিত্র থেকে এ গ্রামটি বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে জোর দাবি জানান গ্রামবাসী।
এদিকে নদীভাঙনের খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে ভাঙনস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান, শ্রীনগর ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মুতালিব, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মামুন মিয়া প্রমুখ।
ইউপি সদস্য মো. জালাল উদ্দীন বলেন, মেঘনা নদীর ভাঙনের করাল গ্রাস থেকে বসতবাড়ি, ফসলি জমি রক্ষা করতে ৩০ বছর ধরে বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য এলাকাবাসী দাবি জানিয়ে আসছে। তবে এখনো তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। গ্রামটি রক্ষার জন্য দ্রুত বাঁধ চাই আমরা।
শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান রাসেল বলেন, ‘এখানকার নদীভাঙনের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। দ্রুত সমস্যার সমাধান করা না হলে পুরো গ্রামটি বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। আগামীকাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পরিদর্শন করার কথা জানিয়েছেন।’
নরসিংদীর রায়পুরার চরাঞ্চল শ্রীনগরে ফের মেঘনার ভাঙনের কবলে পড়েছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। গতকাল রোববার রাত ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সময়ে ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ঐতিহ্যবাহী কবরস্থান, এতিমখানা, মাদ্রাসা মাঠ ও ঈদগাহ। এতে করে হুমকির মুখে পড়েছে চরের কয়েক শ বসতবাড়ি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল রাত ১০টার দিকে মেঘনার তীরের শ্রীনগরের ফকিরের চর গ্রামে নদীর ভাঙন শুরু হয়। এতে গ্রামের শত বছরের ঐতিহ্যবাহী কবরস্থান, ঈদগাহ, এতিমখানা ও মাদ্রাসা মাঠের বেশির ভাগ অংশ নদীতে বিলীন হয়ে যায়। এ সময় গ্রামজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রতি বছরই নদীভাঙনে গ্রামটির অস্তিত্ব টিকে থাকা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত দেড় যুগে নদী ভাঙনে গ্রামের হাজারো পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে মেঘনায় বালু উত্তোলনের কারণে প্রতি বছর শত শত ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হলেও স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেই কোনো উদ্যোগ।
আজ সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, গ্রামটিতে নদীভাঙনে স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান, হাটবাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং কয়েক শ বিঘা ফসলি জমি, বসতভিটা মেঘনা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গ্রামটিকে রক্ষা করতে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তা না হলে মানচিত্র থেকে এ গ্রামটি বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে জোর দাবি জানান গ্রামবাসী।
এদিকে নদীভাঙনের খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে ভাঙনস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান, শ্রীনগর ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মুতালিব, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মামুন মিয়া প্রমুখ।
ইউপি সদস্য মো. জালাল উদ্দীন বলেন, মেঘনা নদীর ভাঙনের করাল গ্রাস থেকে বসতবাড়ি, ফসলি জমি রক্ষা করতে ৩০ বছর ধরে বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য এলাকাবাসী দাবি জানিয়ে আসছে। তবে এখনো তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। গ্রামটি রক্ষার জন্য দ্রুত বাঁধ চাই আমরা।
শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান রাসেল বলেন, ‘এখানকার নদীভাঙনের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। দ্রুত সমস্যার সমাধান করা না হলে পুরো গ্রামটি বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। আগামীকাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পরিদর্শন করার কথা জানিয়েছেন।’
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে