কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৭তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের ঈদের জামাতে লক্ষাধিক মুসল্লি অংশ নেন। আজ সোমবার সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের মারকাজ মসজিদের ইমাম মাওলানা হিফজুর রহমান খান।
নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
এদিকে জামাত ঘিরে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থায় ঢাকা ছিল ঈদগাহ ময়দান। র্যাব, পুলিশের পাশাপাশি মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ছিল দুই প্লাটুন বিজিবি। নিরাপত্তার স্বার্থে সকাল ৭টার আগে মুসল্লিদের ঈদগাহে প্রবেশ করতে দেয়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল ৭টার দিকে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে প্রত্যেক মুসল্লিকে তল্লাশি করে ঈদগাহে ঢুকতে দেয়। ১৭৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঈদগাহের ঐতিহ্য অনুসারে মুসল্লিদের প্রস্তুতির জন্য জামাত শুরুর ১৫ মিনিট আগে তিনটি, ১০ মিনিট আগে তিনটি এবং ৫ মিনিট আগে তিনটি শটগানের গুলি ছোড়া হয়।
অ্যাম্বুলেন্সসহ মেডিকেল টিম ও ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট সার্বক্ষণিক মোতায়েন ছিল। বোম ডিসপোজাল ইউনিটসহ পুলিশের কুইক রেসপন্স টিমও প্রস্তুত রাখা হয়। স্কাউটস সদস্যরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দূরের মুসল্লিদের সুবিধার্থে ঈদের দিন ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ রুটে শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। ঈদগাহ ময়দানে জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ বিশিষ্টজনেরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং মুসল্লিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ জানান, ২০১৬ সালের জঙ্গি হামলার ঘটনা মাথায় রেখে ঈদুল আজহায় শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠ ঘিরে নেওয়া হয় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা। পুলিশ, র্যাব, বিজিবির পাশাপাশি সাদা পোশাকে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তার স্বার্থে মাঠে আর্চওয়ে, ওয়াচ টাওয়ার, ড্রোন ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা, বাইনোকুলার, সিসি ক্যামেরাসহ সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ছিলেন ১ হাজার ১১৬ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে পোশাকে ৮৮০ জন, সাদা পোশাকে ১৮৭ জন ও ট্রাফিকে ৪৯ জন অফিসার ফোর্স মোতায়েন ছিলেন। র্যাবের আটটি টিম (প্রতি টিমে ছয়জন করে) ও ২ প্লাটুন বিজিবি সদস্য এবং এপিবিএন মোতায়েন ছিল। এ ছাড়া আনসার সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিল ফায়ার সার্ভিসেরও বেশ কয়েকটি ইউনিট। দায়িত্ব পালন করেছেন ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এবার ঈদুল আজহার ১৯৭তম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জামাত শেষ করতে পেরেছি। সবার প্রতি আহ্বান থাকবে সবাই নিরাপদে বাড়ি ফিরে যাবেন। আমরা কিশোরগঞ্জের মানুষের কল্যাণের জন্য দোয়া করেছি। লক্ষাধিক মুসল্লি আজকের জামাতে অংশগ্রহণ করেছেন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরে আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আল আমিন হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মনতোষ বিশ্বাস, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু রাসেল প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে ২০১৬ সালের ৭ জুলাই ভয়াবহ জঙ্গি হামলার ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্য, এক নারী এবং এক জঙ্গিসহ চারজন নিহত হন। এই জঙ্গি হামলায় পুলিশসহ ১৬ জন মুসল্লি আহত হন। এর পরও ভাটা পড়েনি ঐতিহাসিক এই ঈদগাহ ময়দানের ঈদের জামাতে মুসল্লিদের সমাগম। তবে করোনার কারণে গত দুই বছর ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে জামাত অনুষ্ঠিত হয়নি।
স্থানীয় জনমুখে প্রচলিত আছে, শাহ সুফি সৈয়দ আহমদ ঈদের জামাতের মোনাজাতে প্রাচুর্য প্রকাশে ‘সোয়া লাখ’ কথাটি ব্যবহার করেন। অন্য একটি মতে, সেই দিনের জামাতে ১ লাখ ২৫ হাজার অর্থাৎ, সোয়া লাখ লোক জমায়েত হয়। ফলে ‘সোয়া লাখ’ থেকেই ‘শোলাকিয়া’ নামটি চালু হয়ে যায়। পরে ১৯৫০ সালে স্থানীয় দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ (মসনদ-ই-আলা ঈশা খাঁর ষষ্ঠ বংশধর) ঈদগাহের জন্য ৪ দশমিক ৩৫ একর জমি শোলাকিয়া ঈদগাহে ওয়াকফ করেন।
দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৭তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের ঈদের জামাতে লক্ষাধিক মুসল্লি অংশ নেন। আজ সোমবার সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের মারকাজ মসজিদের ইমাম মাওলানা হিফজুর রহমান খান।
নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
এদিকে জামাত ঘিরে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থায় ঢাকা ছিল ঈদগাহ ময়দান। র্যাব, পুলিশের পাশাপাশি মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ছিল দুই প্লাটুন বিজিবি। নিরাপত্তার স্বার্থে সকাল ৭টার আগে মুসল্লিদের ঈদগাহে প্রবেশ করতে দেয়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সকাল ৭টার দিকে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে প্রত্যেক মুসল্লিকে তল্লাশি করে ঈদগাহে ঢুকতে দেয়। ১৭৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঈদগাহের ঐতিহ্য অনুসারে মুসল্লিদের প্রস্তুতির জন্য জামাত শুরুর ১৫ মিনিট আগে তিনটি, ১০ মিনিট আগে তিনটি এবং ৫ মিনিট আগে তিনটি শটগানের গুলি ছোড়া হয়।
অ্যাম্বুলেন্সসহ মেডিকেল টিম ও ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট সার্বক্ষণিক মোতায়েন ছিল। বোম ডিসপোজাল ইউনিটসহ পুলিশের কুইক রেসপন্স টিমও প্রস্তুত রাখা হয়। স্কাউটস সদস্যরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দূরের মুসল্লিদের সুবিধার্থে ঈদের দিন ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ রুটে শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। ঈদগাহ ময়দানে জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ বিশিষ্টজনেরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং মুসল্লিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ জানান, ২০১৬ সালের জঙ্গি হামলার ঘটনা মাথায় রেখে ঈদুল আজহায় শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠ ঘিরে নেওয়া হয় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা। পুলিশ, র্যাব, বিজিবির পাশাপাশি সাদা পোশাকে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তার স্বার্থে মাঠে আর্চওয়ে, ওয়াচ টাওয়ার, ড্রোন ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা, বাইনোকুলার, সিসি ক্যামেরাসহ সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ছিলেন ১ হাজার ১১৬ জন পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে পোশাকে ৮৮০ জন, সাদা পোশাকে ১৮৭ জন ও ট্রাফিকে ৪৯ জন অফিসার ফোর্স মোতায়েন ছিলেন। র্যাবের আটটি টিম (প্রতি টিমে ছয়জন করে) ও ২ প্লাটুন বিজিবি সদস্য এবং এপিবিএন মোতায়েন ছিল। এ ছাড়া আনসার সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিল ফায়ার সার্ভিসেরও বেশ কয়েকটি ইউনিট। দায়িত্ব পালন করেছেন ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এবার ঈদুল আজহার ১৯৭তম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জামাত শেষ করতে পেরেছি। সবার প্রতি আহ্বান থাকবে সবাই নিরাপদে বাড়ি ফিরে যাবেন। আমরা কিশোরগঞ্জের মানুষের কল্যাণের জন্য দোয়া করেছি। লক্ষাধিক মুসল্লি আজকের জামাতে অংশগ্রহণ করেছেন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরে আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আল আমিন হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মনতোষ বিশ্বাস, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু রাসেল প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে ২০১৬ সালের ৭ জুলাই ভয়াবহ জঙ্গি হামলার ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্য, এক নারী এবং এক জঙ্গিসহ চারজন নিহত হন। এই জঙ্গি হামলায় পুলিশসহ ১৬ জন মুসল্লি আহত হন। এর পরও ভাটা পড়েনি ঐতিহাসিক এই ঈদগাহ ময়দানের ঈদের জামাতে মুসল্লিদের সমাগম। তবে করোনার কারণে গত দুই বছর ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে জামাত অনুষ্ঠিত হয়নি।
স্থানীয় জনমুখে প্রচলিত আছে, শাহ সুফি সৈয়দ আহমদ ঈদের জামাতের মোনাজাতে প্রাচুর্য প্রকাশে ‘সোয়া লাখ’ কথাটি ব্যবহার করেন। অন্য একটি মতে, সেই দিনের জামাতে ১ লাখ ২৫ হাজার অর্থাৎ, সোয়া লাখ লোক জমায়েত হয়। ফলে ‘সোয়া লাখ’ থেকেই ‘শোলাকিয়া’ নামটি চালু হয়ে যায়। পরে ১৯৫০ সালে স্থানীয় দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ (মসনদ-ই-আলা ঈশা খাঁর ষষ্ঠ বংশধর) ঈদগাহের জন্য ৪ দশমিক ৩৫ একর জমি শোলাকিয়া ঈদগাহে ওয়াকফ করেন।
সাতক্ষীরায় বিভিন্ন সময় হারানো ৯২টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের কাছে ফেরত দিয়েছে থানা–পুলিশ। এ ছাড়া ভুলে অন্যের বিকাশ নম্বরে চলে যাওয়া ৭১ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করে দেওয়া হয়েছে।
৭ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জামিন পেয়েছেন।
১৭ মিনিট আগেশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, এ দাবি মানা না হলে কঠোর অবস্থানে যাবেন তারা।
১৭ মিনিট আগেআত্মসমর্পণকৃত বনদস্যুরা সুন্দরবনে তৎপর হওয়ার প্রতিবাদে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে মানববন্ধন হয়েছে। পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের মৎস্যজীবীদের উদ্যোগে আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে শ্যামনগর প্রেস ক্লাবে এই কর্মসূচি পালিত হয়। সুন্দরবনে যাতায়াতকারী জেলে ও তাদের পরিবারের সদস্যসহ বিএনপি ও জামায়াত ইসলাম দলীয়
৩০ মিনিট আগে