শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুই শ্রমিককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, জখমের স্থানে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের ২ মিনিট ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকালে উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামে ও আবদার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন (২৪) ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার বাটিদিয়া গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামের ইলেক্ট্রোস পুলস অ্যাড স্ট্রাকচার লিমিটেড নামে বৈদ্যুতিক খুঁটি তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন। অপর যুবক আলমগীর একই কবরখানার শ্রমিক। তাঁর বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আমি জৈনাবাজার এলাকার আবদার গ্রামে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি কারখানায় চাকরি করি। স্থানীয় ফাইজুদ্দিনের অটোরিকশা চুরি গেছে। ফাইজুদ্দিনের লোকজন আমাকে কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবু ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গাছের সঙ্গে পাশাপাশি দুই যুবকের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করা হচ্ছে। পাশে দাঁড়িয়ে এক নারী তাঁদের শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন মিলে নির্যাতন করছে। তাঁদের চুরির দায় স্বীকার করতে বলছে। ভুক্তভোগী দুজন আর্তনাদ করছেন। একজনের রক্তাক্ত পা ওপরে তুলে এক নারী মরিচের গুঁড়া আর লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। তখন দুজনেই জোরে চিৎকার করছেন। কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘মরিচ দুই নাম্বার!’ কয়েকজন যুবক মরিচের গুঁড়া তাঁদের গায়ে ভালো করে মাখিয়ে দিচ্ছেন। একজন যুবক কিছুক্ষণ পর পর গায়ে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন বাধা দিচ্ছেন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে বহু মানুষ। কয়েকজন ভিডিও ধারণ করছেন। এত নির্যাতনের পরও দুজন বলছেন, অটোরিকশা চুরির বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
ভুক্তভোগী শ্রমিক মাইনুদ্দিনের বড় ভাই মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার নাইট ডিউটি শেষে ভোরে আমার ভাই কারখানার সামনের গেটের একটি দোকানে চা খেতে যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে যায়। নিয়ে গিয়ে গাছের সঙ্গে বাঁধে। বেঁধে ফেলা হয় হাত-পা। এরপর প্রচুর মারধর শেষে মরিচের গুঁড়া ও লবণ দেওয়া হয় গায়ে। পিটিয়ে রক্তাক্ত করে জখমের স্থানে দেওয়া হয় মরিচ আর লবণ। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। আমার সামনেই ওরা অমানবিক নির্যাতন চালায়। আমি গলা ফাটিয়ে চিৎকার ও কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাইলেও ওরা থামেনি। নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকলে আমি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ এসে ভাইকে মুক্ত করে। তবু আমাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। ওদের ভয়ে মামলা করতে সাহস পাচ্ছি না। ওরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. তারেক হাসান বাচ্চু বলেন, ‘নির্যাতনের ভিডিওটি আমি দেখেছি। এমন পাশবিক নির্যাতন কোনো মানুষ করতে পারে না। তদন্ত করে সঠিক বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। ভিডিও দেখার পরপরই পুলিশ পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তরা আইনের আওতায় আসবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুই শ্রমিককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, জখমের স্থানে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের ২ মিনিট ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকালে উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামে ও আবদার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন (২৪) ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার বাটিদিয়া গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামের ইলেক্ট্রোস পুলস অ্যাড স্ট্রাকচার লিমিটেড নামে বৈদ্যুতিক খুঁটি তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন। অপর যুবক আলমগীর একই কবরখানার শ্রমিক। তাঁর বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আমি জৈনাবাজার এলাকার আবদার গ্রামে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি কারখানায় চাকরি করি। স্থানীয় ফাইজুদ্দিনের অটোরিকশা চুরি গেছে। ফাইজুদ্দিনের লোকজন আমাকে কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবু ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গাছের সঙ্গে পাশাপাশি দুই যুবকের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করা হচ্ছে। পাশে দাঁড়িয়ে এক নারী তাঁদের শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন মিলে নির্যাতন করছে। তাঁদের চুরির দায় স্বীকার করতে বলছে। ভুক্তভোগী দুজন আর্তনাদ করছেন। একজনের রক্তাক্ত পা ওপরে তুলে এক নারী মরিচের গুঁড়া আর লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। তখন দুজনেই জোরে চিৎকার করছেন। কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘মরিচ দুই নাম্বার!’ কয়েকজন যুবক মরিচের গুঁড়া তাঁদের গায়ে ভালো করে মাখিয়ে দিচ্ছেন। একজন যুবক কিছুক্ষণ পর পর গায়ে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন বাধা দিচ্ছেন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে বহু মানুষ। কয়েকজন ভিডিও ধারণ করছেন। এত নির্যাতনের পরও দুজন বলছেন, অটোরিকশা চুরির বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
ভুক্তভোগী শ্রমিক মাইনুদ্দিনের বড় ভাই মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার নাইট ডিউটি শেষে ভোরে আমার ভাই কারখানার সামনের গেটের একটি দোকানে চা খেতে যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে যায়। নিয়ে গিয়ে গাছের সঙ্গে বাঁধে। বেঁধে ফেলা হয় হাত-পা। এরপর প্রচুর মারধর শেষে মরিচের গুঁড়া ও লবণ দেওয়া হয় গায়ে। পিটিয়ে রক্তাক্ত করে জখমের স্থানে দেওয়া হয় মরিচ আর লবণ। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। আমার সামনেই ওরা অমানবিক নির্যাতন চালায়। আমি গলা ফাটিয়ে চিৎকার ও কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাইলেও ওরা থামেনি। নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকলে আমি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ এসে ভাইকে মুক্ত করে। তবু আমাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। ওদের ভয়ে মামলা করতে সাহস পাচ্ছি না। ওরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. তারেক হাসান বাচ্চু বলেন, ‘নির্যাতনের ভিডিওটি আমি দেখেছি। এমন পাশবিক নির্যাতন কোনো মানুষ করতে পারে না। তদন্ত করে সঠিক বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। ভিডিও দেখার পরপরই পুলিশ পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তরা আইনের আওতায় আসবে।’
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুই শ্রমিককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, জখমের স্থানে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের ২ মিনিট ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকালে উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামে ও আবদার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন (২৪) ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার বাটিদিয়া গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামের ইলেক্ট্রোস পুলস অ্যাড স্ট্রাকচার লিমিটেড নামে বৈদ্যুতিক খুঁটি তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন। অপর যুবক আলমগীর একই কবরখানার শ্রমিক। তাঁর বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আমি জৈনাবাজার এলাকার আবদার গ্রামে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি কারখানায় চাকরি করি। স্থানীয় ফাইজুদ্দিনের অটোরিকশা চুরি গেছে। ফাইজুদ্দিনের লোকজন আমাকে কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবু ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গাছের সঙ্গে পাশাপাশি দুই যুবকের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করা হচ্ছে। পাশে দাঁড়িয়ে এক নারী তাঁদের শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন মিলে নির্যাতন করছে। তাঁদের চুরির দায় স্বীকার করতে বলছে। ভুক্তভোগী দুজন আর্তনাদ করছেন। একজনের রক্তাক্ত পা ওপরে তুলে এক নারী মরিচের গুঁড়া আর লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। তখন দুজনেই জোরে চিৎকার করছেন। কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘মরিচ দুই নাম্বার!’ কয়েকজন যুবক মরিচের গুঁড়া তাঁদের গায়ে ভালো করে মাখিয়ে দিচ্ছেন। একজন যুবক কিছুক্ষণ পর পর গায়ে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন বাধা দিচ্ছেন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে বহু মানুষ। কয়েকজন ভিডিও ধারণ করছেন। এত নির্যাতনের পরও দুজন বলছেন, অটোরিকশা চুরির বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
ভুক্তভোগী শ্রমিক মাইনুদ্দিনের বড় ভাই মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার নাইট ডিউটি শেষে ভোরে আমার ভাই কারখানার সামনের গেটের একটি দোকানে চা খেতে যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে যায়। নিয়ে গিয়ে গাছের সঙ্গে বাঁধে। বেঁধে ফেলা হয় হাত-পা। এরপর প্রচুর মারধর শেষে মরিচের গুঁড়া ও লবণ দেওয়া হয় গায়ে। পিটিয়ে রক্তাক্ত করে জখমের স্থানে দেওয়া হয় মরিচ আর লবণ। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। আমার সামনেই ওরা অমানবিক নির্যাতন চালায়। আমি গলা ফাটিয়ে চিৎকার ও কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাইলেও ওরা থামেনি। নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকলে আমি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ এসে ভাইকে মুক্ত করে। তবু আমাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। ওদের ভয়ে মামলা করতে সাহস পাচ্ছি না। ওরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. তারেক হাসান বাচ্চু বলেন, ‘নির্যাতনের ভিডিওটি আমি দেখেছি। এমন পাশবিক নির্যাতন কোনো মানুষ করতে পারে না। তদন্ত করে সঠিক বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। ভিডিও দেখার পরপরই পুলিশ পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তরা আইনের আওতায় আসবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুই শ্রমিককে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, জখমের স্থানে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের ২ মিনিট ১৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকালে উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামে ও আবদার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন (২৪) ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার বাটিদিয়া গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার সাইটালিয়া গ্রামের ইলেক্ট্রোস পুলস অ্যাড স্ট্রাকচার লিমিটেড নামে বৈদ্যুতিক খুঁটি তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন। অপর যুবক আলমগীর একই কবরখানার শ্রমিক। তাঁর বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
ভুক্তভোগী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আমি জৈনাবাজার এলাকার আবদার গ্রামে ভাড়া থেকে স্থানীয় একটি কারখানায় চাকরি করি। স্থানীয় ফাইজুদ্দিনের অটোরিকশা চুরি গেছে। ফাইজুদ্দিনের লোকজন আমাকে কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবু ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গাছের সঙ্গে পাশাপাশি দুই যুবকের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করা হচ্ছে। পাশে দাঁড়িয়ে এক নারী তাঁদের শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন মিলে নির্যাতন করছে। তাঁদের চুরির দায় স্বীকার করতে বলছে। ভুক্তভোগী দুজন আর্তনাদ করছেন। একজনের রক্তাক্ত পা ওপরে তুলে এক নারী মরিচের গুঁড়া আর লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। তখন দুজনেই জোরে চিৎকার করছেন। কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘মরিচ দুই নাম্বার!’ কয়েকজন যুবক মরিচের গুঁড়া তাঁদের গায়ে ভালো করে মাখিয়ে দিচ্ছেন। একজন যুবক কিছুক্ষণ পর পর গায়ে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন। কয়েকজন বাধা দিচ্ছেন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে বহু মানুষ। কয়েকজন ভিডিও ধারণ করছেন। এত নির্যাতনের পরও দুজন বলছেন, অটোরিকশা চুরির বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
ভুক্তভোগী শ্রমিক মাইনুদ্দিনের বড় ভাই মঈনুদ্দিন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার নাইট ডিউটি শেষে ভোরে আমার ভাই কারখানার সামনের গেটের একটি দোকানে চা খেতে যায়। সেখান থেকে অভিযুক্তরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে যায়। নিয়ে গিয়ে গাছের সঙ্গে বাঁধে। বেঁধে ফেলা হয় হাত-পা। এরপর প্রচুর মারধর শেষে মরিচের গুঁড়া ও লবণ দেওয়া হয় গায়ে। পিটিয়ে রক্তাক্ত করে জখমের স্থানে দেওয়া হয় মরিচ আর লবণ। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। আমার সামনেই ওরা অমানবিক নির্যাতন চালায়। আমি গলা ফাটিয়ে চিৎকার ও কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাইলেও ওরা থামেনি। নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকলে আমি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ এসে ভাইকে মুক্ত করে। তবু আমাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। ওদের ভয়ে মামলা করতে সাহস পাচ্ছি না। ওরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. তারেক হাসান বাচ্চু বলেন, ‘নির্যাতনের ভিডিওটি আমি দেখেছি। এমন পাশবিক নির্যাতন কোনো মানুষ করতে পারে না। তদন্ত করে সঠিক বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্যাতনের ভিডিও দেখেছি। ভিডিও দেখার পরপরই পুলিশ পাঠিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তরা আইনের আওতায় আসবে।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।
৯ মিনিট আগে
চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের কংশপুরা গ্রামে মো. জহির ও খলিলুর রহমানের লোকজনের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
টেঁটাবিদ্ধ সিরাজদিখান থানার এসআই হাফিজুর রহমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাকি আহতরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মাটি কাটা নিয়ে কংশপুরা গ্রামের খলিলুর রহমান ও পূর্ব রামকৃষ্ণদি গ্রামের মো. জহিরের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কংশপুরা গ্রামে দুই পক্ষের লোকজন টেঁটাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় উভয় পক্ষের কয়েকটি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। সংঘর্ষ থামাতে সিরাজদিখান থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে এসআই হাফিজুর হাতে টেঁটাবিদ্ধ হন। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়।
সিরাজদিখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক জাহানারা আক্তার বলেন, পুলিশের এসআইয়ের ডান হাতে টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢামেকে পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে খলিলুর রহমান বলেন, ‘জহিরের অবৈধ মাটি কাটা বন্ধ করে দেওয়ায় লোকজন নিয়ে আমার বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও স্বর্ণালংকার লুটপাট করা হয়েছে। আমার কয়েকজন লোক টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।’
এদিকে মো. জহির বলেন, ‘খলিলের সঙ্গে আমার বিরোধ অনেক আগের। আজকের ঘটনায় আমি জড়িত নই।’
লতব্দী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন খান খোকন বলেন, ড্রেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাটা ও ভরাটকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আজকের ঘটনায় কয়েকজন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।
সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হান্নান বলেন, ঘটনার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে মামলা দায়ের করা হবে।

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের কংশপুরা গ্রামে মো. জহির ও খলিলুর রহমানের লোকজনের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
টেঁটাবিদ্ধ সিরাজদিখান থানার এসআই হাফিজুর রহমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাকি আহতরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মাটি কাটা নিয়ে কংশপুরা গ্রামের খলিলুর রহমান ও পূর্ব রামকৃষ্ণদি গ্রামের মো. জহিরের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কংশপুরা গ্রামে দুই পক্ষের লোকজন টেঁটাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় উভয় পক্ষের কয়েকটি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। সংঘর্ষ থামাতে সিরাজদিখান থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে এসআই হাফিজুর হাতে টেঁটাবিদ্ধ হন। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়।
সিরাজদিখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক জাহানারা আক্তার বলেন, পুলিশের এসআইয়ের ডান হাতে টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢামেকে পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে খলিলুর রহমান বলেন, ‘জহিরের অবৈধ মাটি কাটা বন্ধ করে দেওয়ায় লোকজন নিয়ে আমার বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও স্বর্ণালংকার লুটপাট করা হয়েছে। আমার কয়েকজন লোক টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।’
এদিকে মো. জহির বলেন, ‘খলিলের সঙ্গে আমার বিরোধ অনেক আগের। আজকের ঘটনায় আমি জড়িত নই।’
লতব্দী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন খান খোকন বলেন, ড্রেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাটা ও ভরাটকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আজকের ঘটনায় কয়েকজন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।
সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হান্নান বলেন, ঘটনার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে মামলা দায়ের করা হবে।

কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত–পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবুও ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (শুক্রবার রাত ৬টা ১৫ মিনিট) পরিবারের সদস্যদের পঞ্চগড়ের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা জানান নিহত আক্তারুজ্জামানের স্ত্রীর ভাই মামুনুর রশীদ মামুন। মোবাইল ফোনে তিনি জানান, পরনের প্যান্ট, শার্ট ও জুতা দেখে তাঁরা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন লাশটি তাঁর বোনের স্বামীর।
জানতে চাইলে পঞ্চগড় সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বেলাল হোসেন জানান, লাশটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য থানায় রাখা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা থানায় পৌঁছালে সেটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হবে। এরপর লাশ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আক্তারুজ্জামান চৌগাছা উপজেলার সিংহঝুলি ইউনিয়নের জামলতা গ্রামের মৃত আনিচুর বিশ্বাসের ছেলে। তিনি খুলনা রেঞ্জের বাগেরহাট জেলার রামপাল থানায় কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, লাশটির দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ার পর গতকাল স্থানীয় বাসিন্দারা থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। তবে লাশটির কোনো তথ্য না থাকায় জানার জন্য চেষ্টা করেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা। ক্লুলেস লাশটির পরিচয় শনাক্তে একমাত্র সূত্র হয় উদ্ধার করা লাশের আন্ডারওয়্যার।
যা ছিল পুলিশের লোগো-সংবলিত। পরে সেটি একজন পুলিশ কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হলে তাঁর পরনের প্যান্ট, শার্ট ও জুতার ছবি নিহত আক্তারুজ্জামানের স্ত্রীকে নিয়ে দেখালে তিনি তাঁর স্বামীর পোশাক বলে শনাক্ত করেন।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর নিহত পুলিশ সদস্যের স্ত্রী শাহিনা আক্তার শিমা চৌগাছা থানায় নিখোঁজের বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডি ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, স্ত্রী-সন্তানসহ চৌগাছা শহরের ইছাপুর গ্রামের বিল্লাল হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন আক্তারুজ্জামান। গত ২৬ নভেম্বর পাঁচ দিনের ছুটি নিয়ে তিনি বাড়িতে আসেন। পরদিন ২৭ নভেম্বর সকালে মহেশপুর যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে যান।
এর পর থেকে তাঁর আর খোঁজ মেলেনি।
জিডিতে শাহিনা আক্তার শিমা বলেন, ‘তিন দিন ধরে কোথাও স্বামীর সন্ধান না পেয়ে থানায় অভিযোগ করেছি।’ তিনি জানান, আক্তারুজ্জামান তাঁর ব্যবহৃত দুটি ফোন বাসায় রেখে গিয়েছেন। ফলে কোনোভাবেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না।

যশোরের চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (শুক্রবার রাত ৬টা ১৫ মিনিট) পরিবারের সদস্যদের পঞ্চগড়ের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা জানান নিহত আক্তারুজ্জামানের স্ত্রীর ভাই মামুনুর রশীদ মামুন। মোবাইল ফোনে তিনি জানান, পরনের প্যান্ট, শার্ট ও জুতা দেখে তাঁরা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন লাশটি তাঁর বোনের স্বামীর।
জানতে চাইলে পঞ্চগড় সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বেলাল হোসেন জানান, লাশটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য থানায় রাখা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা থানায় পৌঁছালে সেটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হবে। এরপর লাশ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আক্তারুজ্জামান চৌগাছা উপজেলার সিংহঝুলি ইউনিয়নের জামলতা গ্রামের মৃত আনিচুর বিশ্বাসের ছেলে। তিনি খুলনা রেঞ্জের বাগেরহাট জেলার রামপাল থানায় কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, লাশটির দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ার পর গতকাল স্থানীয় বাসিন্দারা থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। তবে লাশটির কোনো তথ্য না থাকায় জানার জন্য চেষ্টা করেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা। ক্লুলেস লাশটির পরিচয় শনাক্তে একমাত্র সূত্র হয় উদ্ধার করা লাশের আন্ডারওয়্যার।
যা ছিল পুলিশের লোগো-সংবলিত। পরে সেটি একজন পুলিশ কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচর হলে তাঁর পরনের প্যান্ট, শার্ট ও জুতার ছবি নিহত আক্তারুজ্জামানের স্ত্রীকে নিয়ে দেখালে তিনি তাঁর স্বামীর পোশাক বলে শনাক্ত করেন।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর নিহত পুলিশ সদস্যের স্ত্রী শাহিনা আক্তার শিমা চৌগাছা থানায় নিখোঁজের বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডি ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, স্ত্রী-সন্তানসহ চৌগাছা শহরের ইছাপুর গ্রামের বিল্লাল হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন আক্তারুজ্জামান। গত ২৬ নভেম্বর পাঁচ দিনের ছুটি নিয়ে তিনি বাড়িতে আসেন। পরদিন ২৭ নভেম্বর সকালে মহেশপুর যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে যান।
এর পর থেকে তাঁর আর খোঁজ মেলেনি।
জিডিতে শাহিনা আক্তার শিমা বলেন, ‘তিন দিন ধরে কোথাও স্বামীর সন্ধান না পেয়ে থানায় অভিযোগ করেছি।’ তিনি জানান, আক্তারুজ্জামান তাঁর ব্যবহৃত দুটি ফোন বাসায় রেখে গিয়েছেন। ফলে কোনোভাবেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না।

কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত–পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবুও ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।
৯ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি।
বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮৬৮ নম্বরের ৩ নম্বর উপপিলারের একপাশে ভারতীয় কোচবিহার রাজ্যের মাথাভাঙ্গা থানার বালারহাট এলাকা এবং অন্যপাশে বাংলাদেশের লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জগৎবেড় ও জোংড়া ইউনিয়ন সীমান্তের মোহাম্মদপুর ককোয়াবাড়ী এলাকা। কাঁটাতারবিহীন ওই সীমান্ত এলাকার ভারতের প্রায় ৪০০ গজ অভ্যন্তরে বালারহাট এলাকায় পার্শ্ববর্তী বন থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে একটি বাঘ লোকালয়ে চলে আসে। এ সময় ভারতের স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা বাঘটিকে ধাওয়া দিলে বাঘটি পালিয়ে যায়। সীমান্তে বাঘ আসায় এই শোরগোলের খবর ভারতের ১৫৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের শ্রীমুখ ক্যাম্পের বিএসএফের টহল দলের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের (তিস্তা-২) নাজিরগোমানী ক্যাম্পের টহল দল জানতে পারে। এ ঘটনায় রাতে হ্যান্ড মাইকের মাধ্যমে সীমান্তবাসীদের সতর্ক থাকতে বলে বিজিবি।
এক সপ্তাহ আগেও ভারতের ওই গ্রামে দুটি বাঘ এসেছিল। স্থানীয় বন বিভাগের লোকজনের সহায়তায় একটি বাঘ আটক করা হয় এবং অপর বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ককোয়াবাড়ী এলাকার আবেদা বেগম (৫৫) বলেন, ‘বিজিবি মাইকে বলেছে এটা শুনেছি। বাঘ দেখিনি, তবে এতে ভয় লাগে।’
একই এলাকার ওয়াদুদ হোসেন বলেন, ‘রাতের বেলা ভারতে চিল্লাচিল্লিতে আমরা খবর পাই বাঘ নাকি বের হয়েছে, পিটাপিটি (ধাওয়া) করেছে। ওই সময় শুনি বাঘ বাংলাদেশেও ঢুকতে পাড়ে। এতে এলাকাবাসী ভয় পেয়ে সতর্ক হয়।’
এ ব্যাপারে নাজিরগোমানী বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের (সিও) মোবাইল নম্বরে কল দিলে কোনো সাড়া মেলেনি। তবে বিজিবির দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলেন, ‘বাঘ তো বাংলাদেশে আসেনি। কেউ দেখেওনি। সীমান্তে এ ব্যাপারে জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। ঘটনাটি তিলকে তাল বানানো হয়েছে।’

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি।
বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮৬৮ নম্বরের ৩ নম্বর উপপিলারের একপাশে ভারতীয় কোচবিহার রাজ্যের মাথাভাঙ্গা থানার বালারহাট এলাকা এবং অন্যপাশে বাংলাদেশের লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জগৎবেড় ও জোংড়া ইউনিয়ন সীমান্তের মোহাম্মদপুর ককোয়াবাড়ী এলাকা। কাঁটাতারবিহীন ওই সীমান্ত এলাকার ভারতের প্রায় ৪০০ গজ অভ্যন্তরে বালারহাট এলাকায় পার্শ্ববর্তী বন থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে একটি বাঘ লোকালয়ে চলে আসে। এ সময় ভারতের স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা বাঘটিকে ধাওয়া দিলে বাঘটি পালিয়ে যায়। সীমান্তে বাঘ আসায় এই শোরগোলের খবর ভারতের ১৫৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের শ্রীমুখ ক্যাম্পের বিএসএফের টহল দলের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের (তিস্তা-২) নাজিরগোমানী ক্যাম্পের টহল দল জানতে পারে। এ ঘটনায় রাতে হ্যান্ড মাইকের মাধ্যমে সীমান্তবাসীদের সতর্ক থাকতে বলে বিজিবি।
এক সপ্তাহ আগেও ভারতের ওই গ্রামে দুটি বাঘ এসেছিল। স্থানীয় বন বিভাগের লোকজনের সহায়তায় একটি বাঘ আটক করা হয় এবং অপর বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ককোয়াবাড়ী এলাকার আবেদা বেগম (৫৫) বলেন, ‘বিজিবি মাইকে বলেছে এটা শুনেছি। বাঘ দেখিনি, তবে এতে ভয় লাগে।’
একই এলাকার ওয়াদুদ হোসেন বলেন, ‘রাতের বেলা ভারতে চিল্লাচিল্লিতে আমরা খবর পাই বাঘ নাকি বের হয়েছে, পিটাপিটি (ধাওয়া) করেছে। ওই সময় শুনি বাঘ বাংলাদেশেও ঢুকতে পাড়ে। এতে এলাকাবাসী ভয় পেয়ে সতর্ক হয়।’
এ ব্যাপারে নাজিরগোমানী বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের (সিও) মোবাইল নম্বরে কল দিলে কোনো সাড়া মেলেনি। তবে বিজিবির দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলেন, ‘বাঘ তো বাংলাদেশে আসেনি। কেউ দেখেওনি। সীমান্তে এ ব্যাপারে জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। ঘটনাটি তিলকে তাল বানানো হয়েছে।’

কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত–পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবুও ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।
৯ মিনিট আগে
চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
এর আগে আজ শুক্রবার বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে হাদির মরদেহ বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিজি-৫৮৫ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ সময় হাদির মরদেহ নিতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ অন্যরা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। সেখানে হিমঘরে মরদেহটি রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
এর আগে আজ শুক্রবার বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে হাদির মরদেহ বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিজি-৫৮৫ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ সময় হাদির মরদেহ নিতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ অন্যরা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

কারখানার সামনে থেকে অটোরিকশায় তুলে জঙ্গলে নিয়ে হাত–পা বেঁধে নির্যাতন করে। এরপর বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে মরিচের গুঁড়া ও লবণ ছিটিয়ে দেয়। আমি কয়েকবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। তবুও ওরা নির্যাতন বন্ধ করেনি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।
৯ মিনিট আগে
চৌগাছায় নিখোঁজের ২২ দিন পর আক্তারুজ্জামান (৪৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের অর্ধগলিত লাশ পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরের ৬ নম্বর সাতমোড়া ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার একটি আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। আজ শুক্রবার নিহত আক্তারুজ্জামানের পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারত থেকে বাঘ আসার খবরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলেছে বিজিবি
১ ঘণ্টা আগে