নাগরপুর প্রতিনিধি
আবহমান বাংলার ঐতিহ্য ও বহু বছরের প্রাচীন লোকসংস্কৃতির অন্যতম বাদ্যযন্ত্র তৈরি শিল্প। লোকসংস্কৃতির সেই ঐতিহ্যকে বুকে ধারণ করে এ শিল্পকে এখনো আঁকড়ে ধরে আছেন নাগরপুরের বাদ্যকারেরা। বাপ-দাদার পেশা তাঁরা বংশপরম্পরায় ধরে রেখেছেন উপজেলার বাবনাপাড়া গ্রামের বাদ্যকরেরা।
বাংলাদেশের অন্যতম লোকবাদ্যযন্ত্র ঢাক-ঢোল, তবলা। বিভিন্ন লোকসংগীতের আসরে ঢাক-ঢোল, তবলা এখনো প্রধান বাদ্যযন্ত্র। টাকডুম-টাকডুম আওয়াজ শুনলেই বোঝা যায় কোথাও ঢোল বাজছে। পয়লা বৈশাখের লাঠি খেলা, হোলি খেলা, নৌকাবাইচ, কুস্তি, কবিগানের আসর, জারিগান, সারিগান, বিয়ের বরযাত্রা ইত্যাদিতে ঢোল বাজে এখনো। এ ছাড়া হিন্দুদের বিভিন্ন পূজায় ঢোল ছাড়া চলেই না। আর ঢোল বেশি ব্যবহৃত হয় নাটক ও যাত্রাপালায়।
বাদ্যকরেরা জানান, ঢাক-ঢোল, তবলা তৈরিতে প্রথমে বড় বড় গাছ কেটে করাতকলে আনা হয়। তারপর এগুলো থেকে বিভিন্ন মাপ অনুযায়ী গাছের টুকরো করে সেগুলো দিয়ে মূল ফ্রেম তৈরি করা হয়। এরপর চামড়া, দোয়ালি ও চাক লাগানো হয় এবং রং করা হয়।
বাদ্যযন্ত্রের কারিগর সুবাষ সাহা বলেন, ‘বংশপরম্পরায় বাপ-দাদারা ঢাক-ঢোল তৈরি করেছে, তাই আমরাও এ পেশা বেছে নিয়েছি। এই ঢাক-ঢোল তৈরি করেই আমাদের সংসার চলে। এক সময় রমরমা থাকলেও এখন ঝিমিয়ে পড়েছে।’
বাদ্যযন্ত্রের কারিগর বাবুলাল সাহা বলেন, বড় ঢোল দুদিন আর ছোট ঢোল তৈরি করতে এক দিন লাগে। ঢোল তৈরি করতে চামড়া, দোয়ালি, চাক লাগে। শেষে রং করতে হয়। এগুলো ছাড়া এখানকার কারিগরেরা নাল, ঢাংকাসহ বিভিন্ন রকম বাদ্যযন্ত্র তৈরি করে থাকেন।
তিনি আরও জানান, সারা দেশ থেকে ক্রেতারা এসে এখান থেকে ঢাক-ঢোল, তবলা কিনে নিয়ে যান। এ ছাড়া এখানে তৈরি ঢাক-ঢোল, তবলা দেশের বিভিন্ন জেলাতেও বিক্রি করা হয়।
এ অঞ্চলের লোকসংগীতের শিল্পীরা বলছেন, লোকসংস্কৃতির অন্যতম শিল্প বাদ্যযন্ত্র ঢাক-ঢোল, তবলা তৈরির কারিগর ও বাদ্যকারদের টিকিয়ে রাখতে সহযোগিতা করা প্রয়োজন।
আবহমান বাংলার ঐতিহ্য ও বহু বছরের প্রাচীন লোকসংস্কৃতির অন্যতম বাদ্যযন্ত্র তৈরি শিল্প। লোকসংস্কৃতির সেই ঐতিহ্যকে বুকে ধারণ করে এ শিল্পকে এখনো আঁকড়ে ধরে আছেন নাগরপুরের বাদ্যকারেরা। বাপ-দাদার পেশা তাঁরা বংশপরম্পরায় ধরে রেখেছেন উপজেলার বাবনাপাড়া গ্রামের বাদ্যকরেরা।
বাংলাদেশের অন্যতম লোকবাদ্যযন্ত্র ঢাক-ঢোল, তবলা। বিভিন্ন লোকসংগীতের আসরে ঢাক-ঢোল, তবলা এখনো প্রধান বাদ্যযন্ত্র। টাকডুম-টাকডুম আওয়াজ শুনলেই বোঝা যায় কোথাও ঢোল বাজছে। পয়লা বৈশাখের লাঠি খেলা, হোলি খেলা, নৌকাবাইচ, কুস্তি, কবিগানের আসর, জারিগান, সারিগান, বিয়ের বরযাত্রা ইত্যাদিতে ঢোল বাজে এখনো। এ ছাড়া হিন্দুদের বিভিন্ন পূজায় ঢোল ছাড়া চলেই না। আর ঢোল বেশি ব্যবহৃত হয় নাটক ও যাত্রাপালায়।
বাদ্যকরেরা জানান, ঢাক-ঢোল, তবলা তৈরিতে প্রথমে বড় বড় গাছ কেটে করাতকলে আনা হয়। তারপর এগুলো থেকে বিভিন্ন মাপ অনুযায়ী গাছের টুকরো করে সেগুলো দিয়ে মূল ফ্রেম তৈরি করা হয়। এরপর চামড়া, দোয়ালি ও চাক লাগানো হয় এবং রং করা হয়।
বাদ্যযন্ত্রের কারিগর সুবাষ সাহা বলেন, ‘বংশপরম্পরায় বাপ-দাদারা ঢাক-ঢোল তৈরি করেছে, তাই আমরাও এ পেশা বেছে নিয়েছি। এই ঢাক-ঢোল তৈরি করেই আমাদের সংসার চলে। এক সময় রমরমা থাকলেও এখন ঝিমিয়ে পড়েছে।’
বাদ্যযন্ত্রের কারিগর বাবুলাল সাহা বলেন, বড় ঢোল দুদিন আর ছোট ঢোল তৈরি করতে এক দিন লাগে। ঢোল তৈরি করতে চামড়া, দোয়ালি, চাক লাগে। শেষে রং করতে হয়। এগুলো ছাড়া এখানকার কারিগরেরা নাল, ঢাংকাসহ বিভিন্ন রকম বাদ্যযন্ত্র তৈরি করে থাকেন।
তিনি আরও জানান, সারা দেশ থেকে ক্রেতারা এসে এখান থেকে ঢাক-ঢোল, তবলা কিনে নিয়ে যান। এ ছাড়া এখানে তৈরি ঢাক-ঢোল, তবলা দেশের বিভিন্ন জেলাতেও বিক্রি করা হয়।
এ অঞ্চলের লোকসংগীতের শিল্পীরা বলছেন, লোকসংস্কৃতির অন্যতম শিল্প বাদ্যযন্ত্র ঢাক-ঢোল, তবলা তৈরির কারিগর ও বাদ্যকারদের টিকিয়ে রাখতে সহযোগিতা করা প্রয়োজন।
বরিশালের মুলাদীতে গলা কেটে হত্যার ভয় দেখিয়ে প্রতিবন্ধী এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযোগ পেয়ে বিকেলে খোকন কবিরাজ (৩৫) নামের এক যুবককে পুলিশ আটক করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেড় যুগেও পূর্ণতা পায়নি বিএনপি সরকারের আমলে নির্মিত ময়মনসিংহের চরাঞ্চল ২০ শয্যার হাসপাতাল। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছে চরাঞ্চলের দুই লক্ষাধিক মানুষ। হাসপাতালের কমপ্লেক্স ও স্টাফদের আবাসন ভবন থাকলেও নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও লোকবল।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়ির বারোমাসিয়া খালের গতি পরিবর্তন করে অবৈধভাবে পানি উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে শিল্পপতি নাদের খানের মালিকানাধীন হালদা ভ্যালি চা-বাগান কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এই অবস্থায় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাম্প বসিয়ে একতরফা পানি উত্তোলন না করতে বাগান কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
৫ ঘণ্টা আগেএকজন ছিলেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ওমর ফারুক চৌধুরীর বাড়ির কাজের লোক। আরেকজন হুন্ডির কারবারি। কিন্তু সাবেক এমপির আশীর্বাদে দুজনেই হয়েছিলেন দুই উপজেলার চেয়ারম্যান।
৬ ঘণ্টা আগে