নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার আসামি ও পাবনার স্থানীয় সর্বহারা পার্টির (নকশাল) শীর্ষ নেতা ওয়ারেসকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানাধীন শিবপুর এলাকায়।
র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ওয়ারেস পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানার চাঞ্চল্যকর জলিল হত্যা এবং সাঁথিয়া থানার চাঞ্চল্যকর দিপু হত্যা মামলার পলাতক আসামি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-৪-এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম।
তিনি জানান, ওয়ারেস পাবনা জেলার সর্বহারা দলের (নকশাল) প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। পরবর্তী সময়ে সংগঠনের একজন শীর্ষ নেতা হিসেবে দায়িত্ব নেন। তাঁদের সঙ্গে পাবনা জেলার অন্যান্য সর্বহারা দলের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়ই সংঘর্ষ লেগে থাকত। ১৯৯৯ সালের ৮ আগস্ট আটঘরিয়া থানার আব্দুল জলিল গ্রুপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। জলিল গ্রুপের প্রধান আব্দুল জলিলকে নৃশংসভাবে হত্যা করেন ওয়ারেস।
এর পরেই আত্মগোপনে চলে যান ওয়ারেস। এ ঘটনায় পাবনার আটঘরিয়া থানায় ওয়ারেসকে প্রধান আসামি এবং তার দলের ১৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। এ ছাড়া ওয়ারেস পাবনা জেলার সাঁথিয়া থানার চাঞ্চল্যকর দিপু হত্যার সঙ্গেও সরাসরি জড়িত ছিলেন।
এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে ঢাকায় আসেন ওয়ারেস। তিনি সাভারসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাত থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্য কৌশলে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে ১৩ মাস অবস্থান করেন। আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় নিজের পরিচয় গোপনের জন্য ক্রমাগত পেশা পরিবর্তন করতে থাকেন। ২০২০ সালে দেশে ফিরে সাভারে অবস্থানরত স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সেখানে দুধের ছানা সাপ্লাইয়ের কাজ শুরু করেন। সর্বশেষ সাভারে মাইক্রোবাসের ড্রাইভার হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। পরিচয় গোপন করে সাভার এলাকায় বিয়েও করেন তিনি।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবের কাছে সর্বহারা জলিল গ্রুপের গ্রুপ লিডার আব্দুল জলিলকে হত্যা এবং দিপু হত্যা মামলার সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন গ্রেপ্তার ওয়ারেস। এ ছাড়া তাঁর নামে দেশের বিভিন্ন থানায় হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
এএসপি মাজহারুল ইসলাম আরও জানান, ওয়ারেস মাত্র ২২ বছর বয়সে অবিবাহিত থাকা অবস্থায় সর্বহারা দলের (নকশাল) প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হন। পরে সংগঠনের একজন শীর্ষ নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দেন তিনি। সর্বহারা দলের নেতা থাকাকালীন তিনি পাবনার আটঘরিয়া ও সাঁথিয়া থানায় একাধিক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁর নামে আটঘরিয়া ও সাঁথিয়া থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়।
গ্রেপ্তার এড়াতে পাবনা থেকে পালিয়ে প্রথমে সাভারে পরে আশুলিয়া, ধামরাই, গাজীপুর, বাড্ডাসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করেন। এ ছাড়া ছদ্মবেশে ক্রমাগত অবস্থান পরিবর্তন করে আসছিলেন। আসামি সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পরিচয় গোপন করে বিয়ে করেন এবং ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই কন্যাসন্তানের জনক। ১৯৯৯ সালের পর থেকে আসামি আর কোনো দিন পাবনা জেলায় যাননি। গ্রেপ্তার আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার আসামি ও পাবনার স্থানীয় সর্বহারা পার্টির (নকশাল) শীর্ষ নেতা ওয়ারেসকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানাধীন শিবপুর এলাকায়।
র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ওয়ারেস পাবনা জেলার আটঘরিয়া থানার চাঞ্চল্যকর জলিল হত্যা এবং সাঁথিয়া থানার চাঞ্চল্যকর দিপু হত্যা মামলার পলাতক আসামি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-৪-এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম।
তিনি জানান, ওয়ারেস পাবনা জেলার সর্বহারা দলের (নকশাল) প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। পরবর্তী সময়ে সংগঠনের একজন শীর্ষ নেতা হিসেবে দায়িত্ব নেন। তাঁদের সঙ্গে পাবনা জেলার অন্যান্য সর্বহারা দলের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়ই সংঘর্ষ লেগে থাকত। ১৯৯৯ সালের ৮ আগস্ট আটঘরিয়া থানার আব্দুল জলিল গ্রুপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। জলিল গ্রুপের প্রধান আব্দুল জলিলকে নৃশংসভাবে হত্যা করেন ওয়ারেস।
এর পরেই আত্মগোপনে চলে যান ওয়ারেস। এ ঘটনায় পাবনার আটঘরিয়া থানায় ওয়ারেসকে প্রধান আসামি এবং তার দলের ১৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। এ ছাড়া ওয়ারেস পাবনা জেলার সাঁথিয়া থানার চাঞ্চল্যকর দিপু হত্যার সঙ্গেও সরাসরি জড়িত ছিলেন।
এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে ঢাকায় আসেন ওয়ারেস। তিনি সাভারসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাত থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্য কৌশলে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে ১৩ মাস অবস্থান করেন। আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় নিজের পরিচয় গোপনের জন্য ক্রমাগত পেশা পরিবর্তন করতে থাকেন। ২০২০ সালে দেশে ফিরে সাভারে অবস্থানরত স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সেখানে দুধের ছানা সাপ্লাইয়ের কাজ শুরু করেন। সর্বশেষ সাভারে মাইক্রোবাসের ড্রাইভার হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। পরিচয় গোপন করে সাভার এলাকায় বিয়েও করেন তিনি।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবের কাছে সর্বহারা জলিল গ্রুপের গ্রুপ লিডার আব্দুল জলিলকে হত্যা এবং দিপু হত্যা মামলার সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন গ্রেপ্তার ওয়ারেস। এ ছাড়া তাঁর নামে দেশের বিভিন্ন থানায় হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
এএসপি মাজহারুল ইসলাম আরও জানান, ওয়ারেস মাত্র ২২ বছর বয়সে অবিবাহিত থাকা অবস্থায় সর্বহারা দলের (নকশাল) প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হন। পরে সংগঠনের একজন শীর্ষ নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দেন তিনি। সর্বহারা দলের নেতা থাকাকালীন তিনি পাবনার আটঘরিয়া ও সাঁথিয়া থানায় একাধিক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁর নামে আটঘরিয়া ও সাঁথিয়া থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়।
গ্রেপ্তার এড়াতে পাবনা থেকে পালিয়ে প্রথমে সাভারে পরে আশুলিয়া, ধামরাই, গাজীপুর, বাড্ডাসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করেন। এ ছাড়া ছদ্মবেশে ক্রমাগত অবস্থান পরিবর্তন করে আসছিলেন। আসামি সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পরিচয় গোপন করে বিয়ে করেন এবং ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই কন্যাসন্তানের জনক। ১৯৯৯ সালের পর থেকে আসামি আর কোনো দিন পাবনা জেলায় যাননি। গ্রেপ্তার আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
গাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট ক্লার্ক শাহীন আলমকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদের বিরুদ্ধে।
৪ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা জমি দখলের মহোৎসব চলছে। ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬০ মিটার সেতুর দুই পাড়ের অধিকাংশ জমি এরই মধ্যে দখলে নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঘর ও দোকান। সেসব ভাড়া দিয়ে টাকা নিচ্ছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী।
৪ ঘণ্টা আগে‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
৫ ঘণ্টা আগে