পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের হাবাসপুর বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিরা হলেন হাবাসপুর গ্রামের মৃত শহর আলী প্রামাণিকের ছেলে আ. মান্নান প্রামাণিক, শামসুদ্দিন শেখের ছেলে মো. দুলাল উদ্দিন শেখ, ময়েজ উদ্দিন শেখের ছেলে মো. নিজাম উদ্দিন, মৃত আবুল হোসেন প্রামাণিকের ছেলে নজরুল ইসলাম, মৃত আ. ওহাবের ছেলে মো. রফিক, আয়েনুদ্দিন শেখের ছেলে মো. হাসেম শেখ, চরপাড়া গ্রামের হালিম খানের ছেলে রবিউল ইসলাম খান, আ. হাই খানের ছেলে রাকিবুল ইসলাম, আ. লতিফ প্রামাণিক ও হাসিদুল ইসলাম।
জানা যায়, সন্ধ্যায় হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আ. মান্নান প্রামাণিক তাঁর লোকজন নিয়ে হাবাসপুর বাজারে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে প্রতিদিনের মতো অবস্থান করছিলেন। এ সময় হাবাসপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে চরপাড়া মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে হাবাসপুর বাজার এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় মিছিলে থাকা লোকজন ও ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থাকা লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এ বিষয়ে হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আ. মান্নান প্রামাণিক বলেন, ‘আমিসহ আমার দলের নেতা–কর্মীরা সন্ধ্যায় হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিদিনের মতো অবস্থান করছিলাম। এ সময় আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে একটি মিছিল এসে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলার ঘটনায় আমিসহ সাতজন আহত হই।’
তিনি আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পর যারা গা ঢাকা দিয়েছিল, পুনরায় তাদের উত্থান করার লক্ষ্যে আ. লতিফ খান তাদের সঙ্গে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমি এ হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
হামলার ঘটনায় থানায় মামলা করবেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের সিনিয়র নেতা–কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
সংঘর্ষে আহত অপরপ ক্ষের রবিউল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে চরপাড়া মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে হাবাসপুর বাজারে পৌঁছালে বিএনপির অফিসে থাকা লোকজন আমাদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় আমিসহ পাঁচজন আহত হয়েছি।’
এ সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের গুরুতর আহত ব্যক্তিরা বর্তমানে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। অন্যরা বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে বলে জানা গেছে।
হাবাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে উপজেলা বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উভয় পক্ষের নেতা–কর্মীরা আহতদের দেখতে হাসপাতালে উপস্থিত হন। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
রাজবাড়ীর পাংশায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের হাবাসপুর বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিরা হলেন হাবাসপুর গ্রামের মৃত শহর আলী প্রামাণিকের ছেলে আ. মান্নান প্রামাণিক, শামসুদ্দিন শেখের ছেলে মো. দুলাল উদ্দিন শেখ, ময়েজ উদ্দিন শেখের ছেলে মো. নিজাম উদ্দিন, মৃত আবুল হোসেন প্রামাণিকের ছেলে নজরুল ইসলাম, মৃত আ. ওহাবের ছেলে মো. রফিক, আয়েনুদ্দিন শেখের ছেলে মো. হাসেম শেখ, চরপাড়া গ্রামের হালিম খানের ছেলে রবিউল ইসলাম খান, আ. হাই খানের ছেলে রাকিবুল ইসলাম, আ. লতিফ প্রামাণিক ও হাসিদুল ইসলাম।
জানা যায়, সন্ধ্যায় হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আ. মান্নান প্রামাণিক তাঁর লোকজন নিয়ে হাবাসপুর বাজারে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে প্রতিদিনের মতো অবস্থান করছিলেন। এ সময় হাবাসপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে চরপাড়া মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে হাবাসপুর বাজার এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় মিছিলে থাকা লোকজন ও ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থাকা লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এ বিষয়ে হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আ. মান্নান প্রামাণিক বলেন, ‘আমিসহ আমার দলের নেতা–কর্মীরা সন্ধ্যায় হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিদিনের মতো অবস্থান করছিলাম। এ সময় আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে একটি মিছিল এসে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলার ঘটনায় আমিসহ সাতজন আহত হই।’
তিনি আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পর যারা গা ঢাকা দিয়েছিল, পুনরায় তাদের উত্থান করার লক্ষ্যে আ. লতিফ খান তাদের সঙ্গে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমি এ হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
হামলার ঘটনায় থানায় মামলা করবেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের সিনিয়র নেতা–কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
সংঘর্ষে আহত অপরপ ক্ষের রবিউল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা আ. লতিফ খানের নেতৃত্বে চরপাড়া মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে হাবাসপুর বাজারে পৌঁছালে বিএনপির অফিসে থাকা লোকজন আমাদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় আমিসহ পাঁচজন আহত হয়েছি।’
এ সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের গুরুতর আহত ব্যক্তিরা বর্তমানে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। অন্যরা বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে বলে জানা গেছে।
হাবাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে উপজেলা বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উভয় পক্ষের নেতা–কর্মীরা আহতদের দেখতে হাসপাতালে উপস্থিত হন। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।
ইমন আওয়ামী নেতা ও মন্ত্রীদের রোষানলে পড়ে একাধিক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হয়ে বিনা বিচারে বছরের পর বছর জেলখানায় আটক ছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ইমন জামিনে মুক্তি পায়। ইমন বর্তমানে বিদেশে। কিন্তু তাঁকে এলিফ্যান্ট রোডের হামলায় আসামি করা হয়েছে...
১০ মিনিট আগেডা. শফিক বলেন, ‘রাজশাহী, যেটাকে শিক্ষার ভিলেজ বলা হয়, শিক্ষার গ্রাম। আমি আশা করি, ৫ তারিখের (৫ আগস্ট) পর রাজশাহীতে কোনো চাঁদাবাজি হয় না। এখানকার মানুষ ভদ্র, বিনয়ী ও সৎ। কেউ চাঁদাবাজি এখানে করে না, ঠিক না?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘চাঁদাবাজি হয়’ বলে আওয়াজ তোলেন। আমির প্রশ্ন করেন, ‘এখানেও চাঁদাবাজি হয়...
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগ এলাকায় একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে ইডেন মহিলা কলেজের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে হাজারীবাগ ৭/এ রোডের ৯১/কে নম্বর বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়...
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া ছিনতাই মামলার আসামি শাহাদত হোসেন কলমকে (৩৪) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নওগাঁর নিয়ামতপুর থানার মহাদেবপুর গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়ার আদমদীঘি থানা-পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে