টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার সন্দেহে দুই নারীকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে মা ও ছেলের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এমন অভিযোগ উঠেছে পশ্চিম পাড়া গ্রামের সুভাষ সরকারের স্ত্রী রঞ্জু সরকার (৩৫) ও তাঁর ছেলে সুকান্ত সরকারের (১৭) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহতেরা হলেন, একই গ্রামের জ্যোতির্ময় ব্যাপারীর মা মাধুরী ব্যাপারী (৭০) ও তাঁর স্ত্রী সুনীতি ব্যাপারী (৪৫)। তাঁরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে বাড়িতে রয়েছেন।
মারধরের শিকার সুনীতি ব্যাপারী বলেন, ‘মার্চ মাসের প্রথমদিকে পশ্চিমপাড়া গ্রামের সুভাষ সরকারের ছেলে সুকান্ত সরকারের (১৭) বিয়ে ঠিক হয় কোটালীপাড়া উপজেলার লাটেঙ্গা গ্রামের একটি মেয়ের সঙ্গে। কিন্তু সুকান্ত নিয়মিত মাদক (গাঁজা) সেবন করে গ্রাম থেকে জানতে পেরে মেয়েপক্ষ বিয়ে ভেঙে দেয়। আমার ছেলে সুমন ব্যাপারী গোপালপুর ‘কিশোর–কিশোরী ক্লাবের’ পিআর লিডার হওয়ায় সুকান্তর মা রঞ্জু সরকার এ বিষয়ে আমাদের সন্দেহ করে আসছেন যে আমরা বিয়ে ভেঙে দিয়েছি। এ ছাড়া আমাদের পরিবারের কাউকে দেখলেই অকথ্য ভাষায় বকাঝকা করেন সুকান্তের মা।’
সুনীতি ব্যাপারী আরও বলেন, ‘আজ বুধবার সকালে বাড়ির পাশে গোবর আনতে গেলে সুকান্তর মা রঞ্জু ছেলের বিয়ে ভাঙার অভিযোগে বকাঝকা শুরু করেন। কিছুক্ষণ কথাকাটাকাটির পরে আমি গোবর না নিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় আমাকে মারধর শুরু করেন তিনি। তখন আমি তাঁকে ঠেলে ফেলে বাড়িতে পালিয়ে যাই। পরে সুকান্ত ও তাঁর মা রঞ্জু আমাদের বাড়িতে এসে আমাকে কাঠ দিয়ে পেটাতে শুরু করে। আমার বৃদ্ধ শাশুড়ি আটকাতে গেলে তাঁকেও পিটিয়ে আহত করেন।’
এ ব্যাপারে জানতে সুকান্তর ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে তাঁদের বাড়িতে গিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি।
টুঙ্গিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) তন্ময় মণ্ডল বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা থানায় এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার সন্দেহে দুই নারীকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে মা ও ছেলের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এমন অভিযোগ উঠেছে পশ্চিম পাড়া গ্রামের সুভাষ সরকারের স্ত্রী রঞ্জু সরকার (৩৫) ও তাঁর ছেলে সুকান্ত সরকারের (১৭) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহতেরা হলেন, একই গ্রামের জ্যোতির্ময় ব্যাপারীর মা মাধুরী ব্যাপারী (৭০) ও তাঁর স্ত্রী সুনীতি ব্যাপারী (৪৫)। তাঁরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে বাড়িতে রয়েছেন।
মারধরের শিকার সুনীতি ব্যাপারী বলেন, ‘মার্চ মাসের প্রথমদিকে পশ্চিমপাড়া গ্রামের সুভাষ সরকারের ছেলে সুকান্ত সরকারের (১৭) বিয়ে ঠিক হয় কোটালীপাড়া উপজেলার লাটেঙ্গা গ্রামের একটি মেয়ের সঙ্গে। কিন্তু সুকান্ত নিয়মিত মাদক (গাঁজা) সেবন করে গ্রাম থেকে জানতে পেরে মেয়েপক্ষ বিয়ে ভেঙে দেয়। আমার ছেলে সুমন ব্যাপারী গোপালপুর ‘কিশোর–কিশোরী ক্লাবের’ পিআর লিডার হওয়ায় সুকান্তর মা রঞ্জু সরকার এ বিষয়ে আমাদের সন্দেহ করে আসছেন যে আমরা বিয়ে ভেঙে দিয়েছি। এ ছাড়া আমাদের পরিবারের কাউকে দেখলেই অকথ্য ভাষায় বকাঝকা করেন সুকান্তের মা।’
সুনীতি ব্যাপারী আরও বলেন, ‘আজ বুধবার সকালে বাড়ির পাশে গোবর আনতে গেলে সুকান্তর মা রঞ্জু ছেলের বিয়ে ভাঙার অভিযোগে বকাঝকা শুরু করেন। কিছুক্ষণ কথাকাটাকাটির পরে আমি গোবর না নিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় আমাকে মারধর শুরু করেন তিনি। তখন আমি তাঁকে ঠেলে ফেলে বাড়িতে পালিয়ে যাই। পরে সুকান্ত ও তাঁর মা রঞ্জু আমাদের বাড়িতে এসে আমাকে কাঠ দিয়ে পেটাতে শুরু করে। আমার বৃদ্ধ শাশুড়ি আটকাতে গেলে তাঁকেও পিটিয়ে আহত করেন।’
এ ব্যাপারে জানতে সুকান্তর ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে তাঁদের বাড়িতে গিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি।
টুঙ্গিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) তন্ময় মণ্ডল বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা থানায় এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
১৪ মিনিট আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
৪৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে...
২ ঘণ্টা আগে