সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তিতে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন অভিভাবকেরা। অভিভাবকদের দাবি, লটারিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নামের তালিকায় অন্য শিক্ষার্থীদের নাম বসিয়ে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। তাই এই ত্রুটিপূর্ণ ফলাফল বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা।
প্রকাশিত ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা যায়, লটারিতে নির্বাচিত ৮৪ নম্বর ফরমের শিক্ষার্থী মো. বায়জিদের স্থলে চূড়ান্ত তালিকায় সবুজ মিয়া নামে এক শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। ১৪১ নম্বর ফরমে আফরোজা আক্তারের পরিবর্তে শেহাব উদ্দিন, ৪১ সিরিয়ালে আয়শা আক্তারের স্থলে আসিফ হোসেন নামে এক শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে।
অপরদিকে, চূড়ান্ত ও অপেক্ষমাণ উভয় তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তারা হলেন, ৫ নম্বর ফরম রাব্বি হোসেন, ৩৭ নম্বর ফরম অন্তর মনিদাস, ৬৭ নম্বর ফরম ফাল্গুনী দাস, ১২৩ নম্বর ফরম রায়হান হোসেন, ১৩৮ নম্বর ফরম উজ্জল হোসেন, ১৪৫ নম্বর ফরম মো. সায়াম হোসেন, ১৪৯ নম্বর ফরম মো. ইউসুফ আলী ও ১৬৯ নম্বর ফরম জিদান।
অভিভাবকদের দাবি, বিদ্যালয়টি সরকারি হওয়ার পর থেকে একটি চক্র প্রতিবছর ভর্তি বাণিজ্য করে আসছে।
আবদুর রহিম নামে এক অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রকাশিত চূড়ান্ত তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদের অপেক্ষমাণ তালিকাতে একই শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। ফরম নম্বরের সঙ্গে নামের চূড়ান্ত ফলাফল তালিকায় শিক্ষার্থীর নাম, পিতা ও মাতার নামের কোনো মিল নেই অনেক শিক্ষার্থীর। আর যে চূড়ান্ত তালিকা করা হয়েছে তা একই সিরিয়ালে রয়েছে। প্রতিবছর এই স্কুলে কোনো না কোনো দুর্নীতি করে।’
অভিভাবক মামুন অর রশিদ বলেন, ‘যে সকল শিক্ষার্থীর নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে অনেকের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়নি। অথচ যাদের নাম চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি তাদের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়েছে। ভর্তি বাণিজ্য করার জন্যই এমন করা হয়েছে। আমি এই ফলাফল বাতিল করার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সফটওয়্যারের ভুলের কারণেই এমনটি হতে পারে। ভুলবশত গতবারের ভোকেশনালের শিক্ষার্থীদের নামের তালিকাটা এবারের ফলাফলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। এ ছাড়া চূড়ান্ত ও অপেক্ষমাণ উভয় তালিকায় কিছু শিক্ষার্থীর নাম এসেছে।’
এই বিষয়ে সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও ইউএনও শারমিন আরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লটারির মাধ্যমে ফল প্রকাশের চূড়ান্ত তালিকায় যেসব ভুল হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
উল্লেখ্য, গত ১৫ ডিসেম্বর পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির উপস্থিতিতে সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে এ লটারি অনুষ্ঠিত হয়। একই দিনে চূড়ান্ত তালিকাও প্রকাশ করা হয়।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তিতে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন অভিভাবকেরা। অভিভাবকদের দাবি, লটারিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নামের তালিকায় অন্য শিক্ষার্থীদের নাম বসিয়ে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। তাই এই ত্রুটিপূর্ণ ফলাফল বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা।
প্রকাশিত ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা যায়, লটারিতে নির্বাচিত ৮৪ নম্বর ফরমের শিক্ষার্থী মো. বায়জিদের স্থলে চূড়ান্ত তালিকায় সবুজ মিয়া নামে এক শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। ১৪১ নম্বর ফরমে আফরোজা আক্তারের পরিবর্তে শেহাব উদ্দিন, ৪১ সিরিয়ালে আয়শা আক্তারের স্থলে আসিফ হোসেন নামে এক শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে।
অপরদিকে, চূড়ান্ত ও অপেক্ষমাণ উভয় তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তারা হলেন, ৫ নম্বর ফরম রাব্বি হোসেন, ৩৭ নম্বর ফরম অন্তর মনিদাস, ৬৭ নম্বর ফরম ফাল্গুনী দাস, ১২৩ নম্বর ফরম রায়হান হোসেন, ১৩৮ নম্বর ফরম উজ্জল হোসেন, ১৪৫ নম্বর ফরম মো. সায়াম হোসেন, ১৪৯ নম্বর ফরম মো. ইউসুফ আলী ও ১৬৯ নম্বর ফরম জিদান।
অভিভাবকদের দাবি, বিদ্যালয়টি সরকারি হওয়ার পর থেকে একটি চক্র প্রতিবছর ভর্তি বাণিজ্য করে আসছে।
আবদুর রহিম নামে এক অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রকাশিত চূড়ান্ত তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদের অপেক্ষমাণ তালিকাতে একই শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। ফরম নম্বরের সঙ্গে নামের চূড়ান্ত ফলাফল তালিকায় শিক্ষার্থীর নাম, পিতা ও মাতার নামের কোনো মিল নেই অনেক শিক্ষার্থীর। আর যে চূড়ান্ত তালিকা করা হয়েছে তা একই সিরিয়ালে রয়েছে। প্রতিবছর এই স্কুলে কোনো না কোনো দুর্নীতি করে।’
অভিভাবক মামুন অর রশিদ বলেন, ‘যে সকল শিক্ষার্থীর নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে অনেকের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়নি। অথচ যাদের নাম চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি তাদের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়েছে। ভর্তি বাণিজ্য করার জন্যই এমন করা হয়েছে। আমি এই ফলাফল বাতিল করার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সফটওয়্যারের ভুলের কারণেই এমনটি হতে পারে। ভুলবশত গতবারের ভোকেশনালের শিক্ষার্থীদের নামের তালিকাটা এবারের ফলাফলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। এ ছাড়া চূড়ান্ত ও অপেক্ষমাণ উভয় তালিকায় কিছু শিক্ষার্থীর নাম এসেছে।’
এই বিষয়ে সাটুরিয়া সরকারি আদর্শ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও ইউএনও শারমিন আরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লটারির মাধ্যমে ফল প্রকাশের চূড়ান্ত তালিকায় যেসব ভুল হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
উল্লেখ্য, গত ১৫ ডিসেম্বর পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির উপস্থিতিতে সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে এ লটারি অনুষ্ঠিত হয়। একই দিনে চূড়ান্ত তালিকাও প্রকাশ করা হয়।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিব ও গ্রাম পুলিশের সদস্যকে মারধর করা হয়েছে। স্থানীয় এক বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধনে দেরি হওয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর চড়াও হন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরই আইনি সহায়তাপ্রত্যাশী নারীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে এখনো অনেক নারী সহিংসতার শিকার হলেও মামলা করছেন না। সার্বিক পরিস্থিতির বিচারে সহিংসতার শিকার নারীদের বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচারকসহ সবার সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীতে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) আয়োজিত এক আ
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার শাহবাগ থানা কিছুটা সরিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকাতেই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। থানা সরিয়ে এর প্রবেশ মুখ উত্তর দিকে করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের আ
৫ ঘণ্টা আগেইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।
৫ ঘণ্টা আগে