তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
কমবেশি ১৮ বছর পর রাজধানীর বনানী ৫৪ প্লট প্রকল্পের ফাইলগুলোর দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। ২০০১ সালে ক্ষমতাসীন হওয়া বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বনানীর এ প্লটগুলো তৎকালীন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও অন্যদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। ওই সরকারের মেয়াদ শেষের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে বরাদ্দ-সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফাইলগুলোর কার্যক্রম স্থগিত করে। পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারও দীর্ঘদিন এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব ফাইলের কার্যক্রম শুরু করেছে রাজউক।
জানা গেছে, এখন থেকে বনানীর ওই প্লটগুলোর হস্তান্তর, বন্ধক, নামজারি, নকশা অনুমোদনসহ দাপ্তরিক কোনো কাজে বাধা থাকছে না। কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিন বিএনপির ৭ জন নেতার নামে থাকা প্লটের আবেদনপত্র নিয়ে সেগুলোর পরবর্তী কার্যক্রম চালানোর বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ সময় কার্যক্রম বন্ধ থাকা বনানীর এ প্লটগুলোর কার্যক্রম শুরু করেছি। যাচাই-বাছাই করে একটা সমাধান করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব মো. হামিদুল ইসলাম খান গতকাল রাতে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা (মন্ত্রণালয়) অবগত নই।’
রাজউক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি অভিজাত এলাকা বনানীর এসব প্লটের কার্যক্রম আবার চালুর বিষয়টি বেশ জোরেশোরে আলোচনায় আসে। এরই মধ্যে বিএনপিসমর্থিত প্রকৌশলীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সের (অ্যাব) নেতা প্রকৌশলী মো. রিয়াজুল ইসলামকে গত বছরের ২৬ অক্টোবর ২ বছরের জন্য রাজউকের সদস্য (এস্টেট) করা হয়। এরপর সংশ্লিষ্টদের কাছে প্লট-সংক্রান্ত কার্যক্রমের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ চিত্রটি আরও পরিষ্কার হয়। ৮ জানুয়ারি রাজউকের চেয়ারম্যান এ-সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। সে কমিটিতেও প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলামকে আহ্বায়ক করা হয়। এরপর গতকাল এ কমিটি প্রথম সভা করে। প্রথম সভাতেই প্লটবিষয়ক ৭টি আবেদন নিষ্পত্তির বিষয়ে ইতিবাচক মতামত উঠে আসে।
রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে রাজউকের পাঁচটি এলাকার দামি প্লটগুলোর দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে ২০০৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজউক চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে যেসব ফাইলের কার্যক্রম বন্ধ করা হয় তার তালিকায় ছিল বনানীর প্রকল্পটিও। প্লট বরাদ্দ পাওয়া ৫৪ জনের মধ্যে ৪১ জনই বিএনপির তৎকালীন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য; একজন চারদলীয় জোট সরকারের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সংসদ সদস্য ও একজন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। আর বাকি ১১ জনেরও বেশির ভাগ বিএনপির নেতা ও বিএনপিপন্থী শিক্ষক, ব্যবসায়ী এবং চাকরিজীবী।
প্লট বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাবেক ডেপুটি স্পিকার আখতার হামিদ সিদ্দিকী, সাবেক তথ্যমন্ত্রী প্রয়াত তরিকুল ইসলাম, সাবেক মৎস্য ও পশুসম্পদমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান, সাবেক বাণিজ্য উপদেষ্টা বরকতউল্লা বুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন, সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমান পটল, সাবেক সংসদ সদস্য মজিবর রহমান সরোয়ার, রাজশাহীর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, জামায়াতের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, নিখোঁজ সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলী, ফজলুল হক মিলন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আবদুল হাই, সেলিমা রহমান, প্রয়াত নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খায়রুল কবির খোকন, মজিবুর রহমান মঞ্জু, মশিউর রহমানসহ ৪১ জন। এর মধ্যে রাজউকে দাখিল করা হলফনামায় তথ্যের অমিল থাকার অভিযোগে কয়েকজনের প্লট বাতিল করা হয়েছিল।
পূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট রাজউক চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়ে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়েছিল। বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিধিবিধান মানা হয়েছে কি না এবং কেউ মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্লট নিয়েছেন কি না, তা জানানোর কথা বলা হয়েছিল চিঠিতে। পরে রাজউকের বিধান অনুযায়ী প্লটের আবেদনকারীদের হলফনামায় দেওয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করা হয়। সেখানে প্লট-বরাদ্দ পাওয়া কারও কারও তথ্যে গরমিল পাওয়া যায়। তথ্য গোপন করে যাঁরা প্লট নিয়েছিলেন পরে তাঁদের বরাদ্দ বাতিল করা হয়। রাজউকের এমআইএস সেল এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সহায়তা নিয়ে জহির উদ্দিন স্বপনের বনানীর ১/সি রোডের ৩ নম্বর প্লট, সাবেক সংসদ সদস্য সামসুজ্জোহা খানের ১/বি রোডের ৫ নম্বর প্লট, পেশাজীবীর তালিকায় বরাদ্দ পাওয়া শিক্ষক সাবিনা শারমিনের বনানী ১/এ রোডের ৪ নম্বর প্লট, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমানের প্লট, সাবেক সংসদ সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়ার প্লট, বরিশালের সাবেক মেয়র মজিবর রহমান সরোয়ারের বনানী ২ নম্বর রোডের ৭ নম্বর প্লট, বিএনপির নেতা বরকতউল্লা বুলুর প্লট, সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর প্লট ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান খান আজাদের প্লট বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছিল বলে জানা যায়। এসব বরাদ্দ বাতিল হওয়া প্লটের মধ্যেও কয়েকটির বিষয়ে রাজউক থেকে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান বলে জানা গেছে।
রাজউকের সদস্য (এস্টেট) রিয়াজুল ইসলাম গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সকল সংস্থার সাথে সমন্বয় করে সেসব সংস্থা থেকে অনাপত্তি নিয়ে সাতটি ফাইলের কাজ শুরু করেছি। কিছু জটিলতার কারণে এখানে জহির উদ্দিন স্বপনের ফাইল আমলে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এখানে আইনের ব্যত্যয় হচ্ছে না।’
কমবেশি ১৮ বছর পর রাজধানীর বনানী ৫৪ প্লট প্রকল্পের ফাইলগুলোর দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। ২০০১ সালে ক্ষমতাসীন হওয়া বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বনানীর এ প্লটগুলো তৎকালীন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও অন্যদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। ওই সরকারের মেয়াদ শেষের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে বরাদ্দ-সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফাইলগুলোর কার্যক্রম স্থগিত করে। পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারও দীর্ঘদিন এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব ফাইলের কার্যক্রম শুরু করেছে রাজউক।
জানা গেছে, এখন থেকে বনানীর ওই প্লটগুলোর হস্তান্তর, বন্ধক, নামজারি, নকশা অনুমোদনসহ দাপ্তরিক কোনো কাজে বাধা থাকছে না। কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিন বিএনপির ৭ জন নেতার নামে থাকা প্লটের আবেদনপত্র নিয়ে সেগুলোর পরবর্তী কার্যক্রম চালানোর বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ সময় কার্যক্রম বন্ধ থাকা বনানীর এ প্লটগুলোর কার্যক্রম শুরু করেছি। যাচাই-বাছাই করে একটা সমাধান করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব মো. হামিদুল ইসলাম খান গতকাল রাতে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা (মন্ত্রণালয়) অবগত নই।’
রাজউক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি অভিজাত এলাকা বনানীর এসব প্লটের কার্যক্রম আবার চালুর বিষয়টি বেশ জোরেশোরে আলোচনায় আসে। এরই মধ্যে বিএনপিসমর্থিত প্রকৌশলীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সের (অ্যাব) নেতা প্রকৌশলী মো. রিয়াজুল ইসলামকে গত বছরের ২৬ অক্টোবর ২ বছরের জন্য রাজউকের সদস্য (এস্টেট) করা হয়। এরপর সংশ্লিষ্টদের কাছে প্লট-সংক্রান্ত কার্যক্রমের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ চিত্রটি আরও পরিষ্কার হয়। ৮ জানুয়ারি রাজউকের চেয়ারম্যান এ-সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। সে কমিটিতেও প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলামকে আহ্বায়ক করা হয়। এরপর গতকাল এ কমিটি প্রথম সভা করে। প্রথম সভাতেই প্লটবিষয়ক ৭টি আবেদন নিষ্পত্তির বিষয়ে ইতিবাচক মতামত উঠে আসে।
রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে রাজউকের পাঁচটি এলাকার দামি প্লটগুলোর দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে ২০০৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজউক চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে যেসব ফাইলের কার্যক্রম বন্ধ করা হয় তার তালিকায় ছিল বনানীর প্রকল্পটিও। প্লট বরাদ্দ পাওয়া ৫৪ জনের মধ্যে ৪১ জনই বিএনপির তৎকালীন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য; একজন চারদলীয় জোট সরকারের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সংসদ সদস্য ও একজন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। আর বাকি ১১ জনেরও বেশির ভাগ বিএনপির নেতা ও বিএনপিপন্থী শিক্ষক, ব্যবসায়ী এবং চাকরিজীবী।
প্লট বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাবেক ডেপুটি স্পিকার আখতার হামিদ সিদ্দিকী, সাবেক তথ্যমন্ত্রী প্রয়াত তরিকুল ইসলাম, সাবেক মৎস্য ও পশুসম্পদমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান, সাবেক বাণিজ্য উপদেষ্টা বরকতউল্লা বুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন, সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফজলুর রহমান পটল, সাবেক সংসদ সদস্য মজিবর রহমান সরোয়ার, রাজশাহীর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, জামায়াতের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, নিখোঁজ সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলী, ফজলুল হক মিলন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আবদুল হাই, সেলিমা রহমান, প্রয়াত নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খায়রুল কবির খোকন, মজিবুর রহমান মঞ্জু, মশিউর রহমানসহ ৪১ জন। এর মধ্যে রাজউকে দাখিল করা হলফনামায় তথ্যের অমিল থাকার অভিযোগে কয়েকজনের প্লট বাতিল করা হয়েছিল।
পূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট রাজউক চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়ে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়েছিল। বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিধিবিধান মানা হয়েছে কি না এবং কেউ মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্লট নিয়েছেন কি না, তা জানানোর কথা বলা হয়েছিল চিঠিতে। পরে রাজউকের বিধান অনুযায়ী প্লটের আবেদনকারীদের হলফনামায় দেওয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করা হয়। সেখানে প্লট-বরাদ্দ পাওয়া কারও কারও তথ্যে গরমিল পাওয়া যায়। তথ্য গোপন করে যাঁরা প্লট নিয়েছিলেন পরে তাঁদের বরাদ্দ বাতিল করা হয়। রাজউকের এমআইএস সেল এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সহায়তা নিয়ে জহির উদ্দিন স্বপনের বনানীর ১/সি রোডের ৩ নম্বর প্লট, সাবেক সংসদ সদস্য সামসুজ্জোহা খানের ১/বি রোডের ৫ নম্বর প্লট, পেশাজীবীর তালিকায় বরাদ্দ পাওয়া শিক্ষক সাবিনা শারমিনের বনানী ১/এ রোডের ৪ নম্বর প্লট, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমানের প্লট, সাবেক সংসদ সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়ার প্লট, বরিশালের সাবেক মেয়র মজিবর রহমান সরোয়ারের বনানী ২ নম্বর রোডের ৭ নম্বর প্লট, বিএনপির নেতা বরকতউল্লা বুলুর প্লট, সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর প্লট ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান খান আজাদের প্লট বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছিল বলে জানা যায়। এসব বরাদ্দ বাতিল হওয়া প্লটের মধ্যেও কয়েকটির বিষয়ে রাজউক থেকে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান বলে জানা গেছে।
রাজউকের সদস্য (এস্টেট) রিয়াজুল ইসলাম গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সকল সংস্থার সাথে সমন্বয় করে সেসব সংস্থা থেকে অনাপত্তি নিয়ে সাতটি ফাইলের কাজ শুরু করেছি। কিছু জটিলতার কারণে এখানে জহির উদ্দিন স্বপনের ফাইল আমলে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এখানে আইনের ব্যত্যয় হচ্ছে না।’
গোপালগঞ্জে গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দুর্গাপুর কালী মন্দির এলাকায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে...
১৭ মিনিট আগেআজ শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে। আজ সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা আজ সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে নিশ্চিত করেছে আবহাওয়া অফিস। এর আগে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে বিদেশি পিস্তলসহ সাজু আক্তার (৩০) নামে এক নারীকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই নারীকে আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর রাজশাহী শহরের ১০৪টি পয়েন্টের পানি পরীক্ষা করে। পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) সরবরাহ করা এসব পানিতে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর ‘কলিফর্ম’ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি মিলেছিল। তবুও পানির মানোন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগে