নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশে থেকে যাওয়া উর্দুভাষী জনগোষ্ঠী দেশের ১৩টি জেলায় ৭০টি ক্যাম্পে সব রকমের মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত হয়ে অসহায় ও মানবেতর জীবন-যাপন করে আসছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সংগঠন স্ট্রান্ডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপ্যাট্রিয়েশন কমিটি। পুনর্বাসনসহ ৭ দফা দাবিও জানিয়েছে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর এই সংগঠনটি। রোববার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেছেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি এম শওকত আলী।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে শওকত আলী বলেন, ‘১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সরকারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রায় ১ লাখ ৬৯ হাজার উর্দুভাষীদের পাকিস্তানে প্রত্যাবর্তন করা হয়। এরপর পুনরায় আর প্রত্যাবর্তন করা হয়নি। বর্তমানে আমরা পাকিস্তান সরকারের প্রতি সম্পূর্ণ অনাস্থা প্রকাশ করে পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়ার দাবির পরিবর্তে এ দেশেই পুনর্বাসিত হতে চাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধনের সময় বলছেন-যে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীকে পাকিস্তান সরকার ফিরিয়ে নেয়নি, আমি তাদের এ দেশে সম্মানজনক পুনর্বাসন করে দেবার জন্য ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দিয়েছি। ওনার এই মহানুভবতায় উর্দুভাষী জনগোষ্ঠী আশ্বস্ত ও খুবই আনন্দিত হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সারা বাংলাদেশে বসবাসরত উর্দুভাষীদের যত দিন পর্যন্ত স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন না হয় তত দিন পর্যন্ত তাদের হয়রানি বা উচ্ছেদ করা যাবে না মর্মে একটি সরকারি আদেশ জারি করা, যত দিন পর্যন্ত উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন হচ্ছে না তত দিন পর্যন্ত প্রণীত বিধি অনুযায়ী ক্যাম্পের সকল সুযোগ-সুবিধাসহ বিদ্যুৎ, পানি ও নিরাপত্তা বহাল রাখা, অসহায় গরিব উর্দুভাষীদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ, সরকারিভাবে উর্দুভাষীদের কোন তালিকা প্রণয়ন ও পুনর্বাসন করা হলে তাতে উক্ত সংগঠনকে সম্পৃক্ত করা, উক্ত সংগঠনের নেতৃবৃন্দের ওপর রুজুকৃত মামলা প্রত্যাহার করার দাবি জানানো হয়।’
এ ছাড়াও রাবিতা ট্রাস্টে উর্দুভাষীদের পুনর্বাসনের জন্য হাবিব ব্যাংকে জমাকৃত ৫০০ কোটি রুপি বাংলাদেশ সরকারকে ফেরত দেবার জন্য কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখা, শিক্ষিত ও বেকার যুবকদের সরকারি উদ্যোগে চাকরি প্রদান এবং কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের শিক্ষাবৃত্তির আওতায় এনে বিদেশ প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান নেতৃবৃন্দ।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশে থেকে যাওয়া উর্দুভাষী জনগোষ্ঠী দেশের ১৩টি জেলায় ৭০টি ক্যাম্পে সব রকমের মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত হয়ে অসহায় ও মানবেতর জীবন-যাপন করে আসছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সংগঠন স্ট্রান্ডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপ্যাট্রিয়েশন কমিটি। পুনর্বাসনসহ ৭ দফা দাবিও জানিয়েছে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর এই সংগঠনটি। রোববার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেছেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি এম শওকত আলী।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে শওকত আলী বলেন, ‘১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সরকারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রায় ১ লাখ ৬৯ হাজার উর্দুভাষীদের পাকিস্তানে প্রত্যাবর্তন করা হয়। এরপর পুনরায় আর প্রত্যাবর্তন করা হয়নি। বর্তমানে আমরা পাকিস্তান সরকারের প্রতি সম্পূর্ণ অনাস্থা প্রকাশ করে পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়ার দাবির পরিবর্তে এ দেশেই পুনর্বাসিত হতে চাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধনের সময় বলছেন-যে উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীকে পাকিস্তান সরকার ফিরিয়ে নেয়নি, আমি তাদের এ দেশে সম্মানজনক পুনর্বাসন করে দেবার জন্য ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দিয়েছি। ওনার এই মহানুভবতায় উর্দুভাষী জনগোষ্ঠী আশ্বস্ত ও খুবই আনন্দিত হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে সারা বাংলাদেশে বসবাসরত উর্দুভাষীদের যত দিন পর্যন্ত স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন না হয় তত দিন পর্যন্ত তাদের হয়রানি বা উচ্ছেদ করা যাবে না মর্মে একটি সরকারি আদেশ জারি করা, যত দিন পর্যন্ত উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন হচ্ছে না তত দিন পর্যন্ত প্রণীত বিধি অনুযায়ী ক্যাম্পের সকল সুযোগ-সুবিধাসহ বিদ্যুৎ, পানি ও নিরাপত্তা বহাল রাখা, অসহায় গরিব উর্দুভাষীদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ, সরকারিভাবে উর্দুভাষীদের কোন তালিকা প্রণয়ন ও পুনর্বাসন করা হলে তাতে উক্ত সংগঠনকে সম্পৃক্ত করা, উক্ত সংগঠনের নেতৃবৃন্দের ওপর রুজুকৃত মামলা প্রত্যাহার করার দাবি জানানো হয়।’
এ ছাড়াও রাবিতা ট্রাস্টে উর্দুভাষীদের পুনর্বাসনের জন্য হাবিব ব্যাংকে জমাকৃত ৫০০ কোটি রুপি বাংলাদেশ সরকারকে ফেরত দেবার জন্য কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখা, শিক্ষিত ও বেকার যুবকদের সরকারি উদ্যোগে চাকরি প্রদান এবং কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের শিক্ষাবৃত্তির আওতায় এনে বিদেশ প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান নেতৃবৃন্দ।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৮ মিনিট আগেঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
১৯ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগে