নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানহানিকর প্রতিবেদন প্রচারের অভিযোগে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের মামলা করেছে ওরিয়ন গ্রুপ।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার চতুর্থ যুগ্ম জেলা জজ আদালতে এই মামলা করা হয়।
ওরিয়ন গ্রুপের ছয়টি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওবায়দুল করিমের পক্ষে গ্রুপের সিনিয়র সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মোখলেসার রহমান এই মামলা করেন। এতে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিইও (প্রধান সম্পাদক) এম শামসুর রহমান ও প্রতিবেদক আব্দুল্লাহ আল রাফীকে বিবাদী করা হয়েছে।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রের নামে ওরিয়নের হাজার কোটি টাকা পাচার’ শিরোনামে সংবাদ প্রচারিত হয়। এতে বলা হয়, সাতটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরকারকে কোনো বিদ্যুৎ না দিয়ে ওরিয়ন সরকারি অর্থ আত্মসাৎ ও বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। ব্যবসায় রাজনৈতিক যোগাযোগ ব্যবহার করেছে। ওরিয়ন বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জন্য নেওয়া ঋণের মাধ্যমে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করে ওই টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়, বাংলাদেশের আরও শতাধিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের মতো একই বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি (পিপিএ) করেছে ওরিয়ন। ২০১১ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ছয়টি অত্যাধুনিক, সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও সম্পূর্ণরূপে চালু বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে ১৬.৯ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে।
ওরিয়ন গ্রুপ বলছে, তাদের সমস্ত বিনিয়োগ ও অর্থ বাংলাদেশেই রয়েছে। বিদেশে কোনো অর্থ পাচার হয়নি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, দুবাই ও চীনের দুটি বিদেশি কোম্পানি ওরিয়ন গ্রুপের মালিকানাধীন হওয়ার অভিযোগও মিথ্যা। এই কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ওরিয়নের অংশীদারত্ব বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য বিডিং প্রক্রিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কোম্পানি দুটির কোনোটিই ওরিয়নের চেয়ারম্যান বা কোনো বাংলাদেশির মালিকানাধীন নয়। ওরিয়নের কোনো কোম্পানিতে কোনো বহিরাগত রাজনৈতিক মালিকানা নেই। রাজনৈতিক অংশীদারত্বের মাধ্যমে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে প্রভাব খাটানো এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
ওরিয়ন গ্রুপের সুনাম নষ্ট করতে এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে দাবি করে মামলায় বলা হয়, এতে প্রতিষ্ঠানটির ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়।
মানহানিকর প্রতিবেদন প্রচারের অভিযোগে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের মামলা করেছে ওরিয়ন গ্রুপ।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার চতুর্থ যুগ্ম জেলা জজ আদালতে এই মামলা করা হয়।
ওরিয়ন গ্রুপের ছয়টি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমান ওবায়দুল করিমের পক্ষে গ্রুপের সিনিয়র সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মোখলেসার রহমান এই মামলা করেন। এতে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিইও (প্রধান সম্পাদক) এম শামসুর রহমান ও প্রতিবেদক আব্দুল্লাহ আল রাফীকে বিবাদী করা হয়েছে।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রের নামে ওরিয়নের হাজার কোটি টাকা পাচার’ শিরোনামে সংবাদ প্রচারিত হয়। এতে বলা হয়, সাতটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরকারকে কোনো বিদ্যুৎ না দিয়ে ওরিয়ন সরকারি অর্থ আত্মসাৎ ও বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। ব্যবসায় রাজনৈতিক যোগাযোগ ব্যবহার করেছে। ওরিয়ন বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জন্য নেওয়া ঋণের মাধ্যমে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করে ওই টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়, বাংলাদেশের আরও শতাধিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের মতো একই বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি (পিপিএ) করেছে ওরিয়ন। ২০১১ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ছয়টি অত্যাধুনিক, সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও সম্পূর্ণরূপে চালু বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে ১৬.৯ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে।
ওরিয়ন গ্রুপ বলছে, তাদের সমস্ত বিনিয়োগ ও অর্থ বাংলাদেশেই রয়েছে। বিদেশে কোনো অর্থ পাচার হয়নি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, দুবাই ও চীনের দুটি বিদেশি কোম্পানি ওরিয়ন গ্রুপের মালিকানাধীন হওয়ার অভিযোগও মিথ্যা। এই কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ওরিয়নের অংশীদারত্ব বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য বিডিং প্রক্রিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কোম্পানি দুটির কোনোটিই ওরিয়নের চেয়ারম্যান বা কোনো বাংলাদেশির মালিকানাধীন নয়। ওরিয়নের কোনো কোম্পানিতে কোনো বহিরাগত রাজনৈতিক মালিকানা নেই। রাজনৈতিক অংশীদারত্বের মাধ্যমে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে প্রভাব খাটানো এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
ওরিয়ন গ্রুপের সুনাম নষ্ট করতে এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে দাবি করে মামলায় বলা হয়, এতে প্রতিষ্ঠানটির ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রাতের আঁধারে খননযন্ত্র দিয়ে নদীতীরের মাটি কেটে নেওয়ার অপরাধে চার ব্যক্তির কাছ থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলা সদরের বংশাই নদীর ত্রিমোহন ও লৌহজং নদীর পাকুল্যা ঋষিপাড়া এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পৃথক অভিযান পরিচালনা করেন উপজ
২ মিনিট আগেমিয়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদীর মোহনা থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়ায় গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে তল্লাশির কথা বলে কার্গোগুলো আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত জাহাজগুলো ছাড়েনি তারা।
৫ মিনিট আগেনির্বাচনের সাড়ে তিন বছর পর আদালতের রায়ের মাধ্যমে মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রয়াত উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ডা. শাহাদাত হোসেন।
১৩ মিনিট আগেপশ্চিম শিবরামপুর কোম্পানি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত কিশোরী দিনাজপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরেছে। এ ঘটনায় পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৪১ মিনিট আগে