টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে ১২ বছরের স্কুলছাত্রী ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।
ধর্ষক ও হত্যার দায়ে সাজাপ্রাপ্ত মো. মাজেদুর রহমান (২৬) টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়নের মিরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালত পরিদর্শক তানবীর আহমেদ।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৯ অক্টোবরে বিকেলে মিরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের মাজেদুর ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। শিশুটি কাঁদতে থাকে এবং ঘটনাটি তার মা-বাবাকে জানাবে বলে। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানির ভয়ে মাজেদুর মেয়েটিকে গলা টিপে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে হত্যা করে। পরে পাশের একটি ঝোপে তার মরদেহ ফেলে লতাপাতা দিয়ে ঢেকে দেয়।
অপরদিকে মেয়েকে না পেয়ে তার মা-বাবা অনেক খোঁজাখুঁজি করে। সন্ধ্যার দিকে ওই গ্রামের এক শিশু ভুক্তভোগীর বাবাকে জানায়, ওই কিশোরীকে সে মাজেদুরের সঙ্গে আখ খেতে যেতে দেখেছিল। পরে সেখানে গিয়ে ঝোপের মাঝে তার মরদেহ খুঁজে পায় স্বজনেরা।
টাঙ্গাইল সদর থানা-পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে মাজেদুর জানায়, ভুক্তভোগী কিশোরীকে সে আখ খেতে ধর্ষণ করার পর হত্যা করে।
ঘটনার দিনই ভুক্তভোগীর বড় ভাই সানি আলম বাদী হয়ে মাজেদুরকে আসামি করে টাঙ্গাইল সদর থানায় মামলা করেন। পরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে নিজের দোষ স্বীকার করেন মাজেদুর।
রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে মামলার বাদী সানি আলম বলেন, আমি এ রায়ে খুশি। তবে দ্রুত রায় কার্যকর হোক সেটাই আমাদের প্রত্যাশা। যাতে এ রায় দেখে আর কেউ ধর্ষণের মতো অপরাধ করতে সাহস না পায়।
রায় প্রসঙ্গে নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আহম্মেদ জানান, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৬৪ সহ আদালতে চার্জশিট দেন। মামলায় ১০ জন সাক্ষী দেন। দুই বছরের মাথায় এ অপরাধের রায় হয়েছে। রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি। আশা করছি দ্রুত এই রায় কার্যকর হবে।
টাঙ্গাইলে ১২ বছরের স্কুলছাত্রী ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় এক যুবককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।
ধর্ষক ও হত্যার দায়ে সাজাপ্রাপ্ত মো. মাজেদুর রহমান (২৬) টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়নের মিরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালত পরিদর্শক তানবীর আহমেদ।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৯ অক্টোবরে বিকেলে মিরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের মাজেদুর ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। শিশুটি কাঁদতে থাকে এবং ঘটনাটি তার মা-বাবাকে জানাবে বলে। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানির ভয়ে মাজেদুর মেয়েটিকে গলা টিপে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে হত্যা করে। পরে পাশের একটি ঝোপে তার মরদেহ ফেলে লতাপাতা দিয়ে ঢেকে দেয়।
অপরদিকে মেয়েকে না পেয়ে তার মা-বাবা অনেক খোঁজাখুঁজি করে। সন্ধ্যার দিকে ওই গ্রামের এক শিশু ভুক্তভোগীর বাবাকে জানায়, ওই কিশোরীকে সে মাজেদুরের সঙ্গে আখ খেতে যেতে দেখেছিল। পরে সেখানে গিয়ে ঝোপের মাঝে তার মরদেহ খুঁজে পায় স্বজনেরা।
টাঙ্গাইল সদর থানা-পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে মাজেদুর জানায়, ভুক্তভোগী কিশোরীকে সে আখ খেতে ধর্ষণ করার পর হত্যা করে।
ঘটনার দিনই ভুক্তভোগীর বড় ভাই সানি আলম বাদী হয়ে মাজেদুরকে আসামি করে টাঙ্গাইল সদর থানায় মামলা করেন। পরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে নিজের দোষ স্বীকার করেন মাজেদুর।
রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে মামলার বাদী সানি আলম বলেন, আমি এ রায়ে খুশি। তবে দ্রুত রায় কার্যকর হোক সেটাই আমাদের প্রত্যাশা। যাতে এ রায় দেখে আর কেউ ধর্ষণের মতো অপরাধ করতে সাহস না পায়।
রায় প্রসঙ্গে নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আহম্মেদ জানান, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৬৪ সহ আদালতে চার্জশিট দেন। মামলায় ১০ জন সাক্ষী দেন। দুই বছরের মাথায় এ অপরাধের রায় হয়েছে। রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি। আশা করছি দ্রুত এই রায় কার্যকর হবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪১ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪১ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে