বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের বাসাইলে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। কম দাম, অধিক কার্যকরী, পরিবেশবান্ধব ও সাশ্রয়ী হওয়ায় এ সার ব্যবহারে অনেক কৃষক আগ্রহী হচ্ছেন। আজ শুক্রবার উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে কাশিলের দাপনাজোর গ্রামে 'বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ' প্রকল্পের আওতায় ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনের ওপর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি ও উপকারিতা ওপর কৃষকদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করা হয়।
জানা যায়, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট, খোসা ও কচুরিপানার মিশ্রণে প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদন করা হয় কেঁচো সার। যা ভার্মি কম্পোস্ট সার নামে অধিক পরিচিত। পচনশীল দ্রব্য দিয়ে তৈরি ভার্মি সার ব্যবহারে জমির গুণগতমান ঠিক থাকে।
উপজেলার দাপনাজোর গ্রামের ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদনকারী কৃষক হোসেন আলী বলেন, একটি রিংয়ে ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করা যায়। সার তৈরিতে প্রয়োজন হয় কেঁচো, পচা গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরকারির খোসা ও কচুরিপানা। তবে সব উপকরণ না পেলেও কেঁচো, কলার খোল ও পচা গোবর দিয়ে এ সার তৈরি করা যায়। আমি কৃষি অফিস থেকে ১০টি রিং ও কেঁচো পাইছিলাম। সেখান থেকে কেঁচো সার তৈরি শুরু করি। কিন্তু এখন আমার কাছে ২৫টি রিং রয়েছে। এ সারের যে উপকার তাতে আমি আরও রিং বাড়াব।
উপজেলার নথখোলা গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম বলেন, এ সার খুব উপকারী। আমি নিজে ব্যবহার করি। বাকি সার আশপাশে কৃষকের কাছে বিক্রি করি। প্রথমে আমি কৃষি অফিস থেকে ১০টি রিং আর কেঁচো পাইছিলাম। এরপর চাহিদা দেখে নিজ খরচে আরও ৮টি রিং বসিয়েছি।
বাসাইল উপজেলার কাশিল ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি অফিসার হাবিবুর রহমান বলেন, ৫০ কেজি সার উৎপাদন করতে সময় লাগবে এক থেকে দেড় মাস। ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট সার ৩০ শতক জমিতে ব্যবহার করা যায়। ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরিতে তেমন খরচ না হওয়ায় কৃষকেরাও আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
বাসাইল উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নাজনিন আক্তার বলেন, আমরা উপজেলা থেকে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের বিনামূল্যে ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরির উপকরণ দিয়েছি। এ সারের উপকারিতা দেখে দিনদিন কৃষকেরা নিজ খরচেই এ সার তৈরি করছে।
মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শাহানাজ পারভিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন-স্থানীয় উপসহকারী কৃষি অফিসার হাবিবুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও মনিরুল ইসলাম।
টাঙ্গাইলের বাসাইলে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। কম দাম, অধিক কার্যকরী, পরিবেশবান্ধব ও সাশ্রয়ী হওয়ায় এ সার ব্যবহারে অনেক কৃষক আগ্রহী হচ্ছেন। আজ শুক্রবার উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে কাশিলের দাপনাজোর গ্রামে 'বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ' প্রকল্পের আওতায় ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনের ওপর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি ও উপকারিতা ওপর কৃষকদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করা হয়।
জানা যায়, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট, খোসা ও কচুরিপানার মিশ্রণে প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদন করা হয় কেঁচো সার। যা ভার্মি কম্পোস্ট সার নামে অধিক পরিচিত। পচনশীল দ্রব্য দিয়ে তৈরি ভার্মি সার ব্যবহারে জমির গুণগতমান ঠিক থাকে।
উপজেলার দাপনাজোর গ্রামের ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদনকারী কৃষক হোসেন আলী বলেন, একটি রিংয়ে ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করা যায়। সার তৈরিতে প্রয়োজন হয় কেঁচো, পচা গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরকারির খোসা ও কচুরিপানা। তবে সব উপকরণ না পেলেও কেঁচো, কলার খোল ও পচা গোবর দিয়ে এ সার তৈরি করা যায়। আমি কৃষি অফিস থেকে ১০টি রিং ও কেঁচো পাইছিলাম। সেখান থেকে কেঁচো সার তৈরি শুরু করি। কিন্তু এখন আমার কাছে ২৫টি রিং রয়েছে। এ সারের যে উপকার তাতে আমি আরও রিং বাড়াব।
উপজেলার নথখোলা গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম বলেন, এ সার খুব উপকারী। আমি নিজে ব্যবহার করি। বাকি সার আশপাশে কৃষকের কাছে বিক্রি করি। প্রথমে আমি কৃষি অফিস থেকে ১০টি রিং আর কেঁচো পাইছিলাম। এরপর চাহিদা দেখে নিজ খরচে আরও ৮টি রিং বসিয়েছি।
বাসাইল উপজেলার কাশিল ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি অফিসার হাবিবুর রহমান বলেন, ৫০ কেজি সার উৎপাদন করতে সময় লাগবে এক থেকে দেড় মাস। ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট সার ৩০ শতক জমিতে ব্যবহার করা যায়। ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরিতে তেমন খরচ না হওয়ায় কৃষকেরাও আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
বাসাইল উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নাজনিন আক্তার বলেন, আমরা উপজেলা থেকে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের বিনামূল্যে ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরির উপকরণ দিয়েছি। এ সারের উপকারিতা দেখে দিনদিন কৃষকেরা নিজ খরচেই এ সার তৈরি করছে।
মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শাহানাজ পারভিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন-স্থানীয় উপসহকারী কৃষি অফিসার হাবিবুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও মনিরুল ইসলাম।
বিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধান খেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১৩ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
১৫ মিনিট আগেমাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
২৬ মিনিট আগেনীলফামারীর কিশোরগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলা করে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা মোখলেছুর রহমান বিমানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আজ শনিবার সকালে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত...
৩৫ মিনিট আগে