নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কখনো দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বড় কর্মকর্তা, আবার কখনো তাঁরা দেশসেরা সংবাদমাধ্যমের বড় অপরাধবিষয়ক সাংবাদিক। দুদকের ওয়েবসাইট থেকে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম, মোবাইল নম্বর ও ঠিকানা জোগাড় করে, তাঁদের সঙ্গে এসব পরিচয় দিয়ে যোগাযোগ করত শালা-দুলাভাইয়ের নেতৃত্বে একটি চক্র। অভিযোগ থেকে বাঁচিয়ে দেওয়ার আশ্বাসে অভিযুক্তদের থেকে হাতিয়ে নিতেন টাকা, কখনো বানাতেন দুদকের ভুয়া তদন্ত প্রতিবেদনও।
চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিন বছর ধরে পারিবারিক এই ‘দুদক’ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাতিয়ে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
আজ সোমবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানানো হয়েছে। রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা দুদকের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল রোববার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে এই চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) লালবাগ বিভাগ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চক্রের মূল হোতা ফিরোজ খান (৫২), তাঁর শ্যালক মো. হাসান মুন্না (২৮) ও মুন্নার শ্যালক মো. রিয়াজ (১৮)। এ সময় তাঁদের কাছে বিভিন্ন পত্রিকা, টেলিভিশনের সাংবাদিকদের পরিচয়পত্র ও ভিজিটিং কার্ড এবং দুদক কর্মকর্তাদের পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র দুদকের সহকারী পরিচালক ও সাংবাদিক পরিচয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র, ওয়ার্ড কমিশনারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নিউজ হলে, সেগুলো বিস্তারিত জেনে নিত। এরপর দুদক ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে তাদের ফোন দিত। প্রথমে সাংবাদিক পরিচয়ে কথা বলে অভিযুক্তদের মনোবল ভেঙে দিত। তারপর দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন দিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন পরিবর্তনের কথা বলে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিত।’
হারুন অর রশীদ আরও বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা এসব অপরাধে সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এই চক্রের সঙ্গে দুদকের কোনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা আছে কি না, সেসব ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
কখনো দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বড় কর্মকর্তা, আবার কখনো তাঁরা দেশসেরা সংবাদমাধ্যমের বড় অপরাধবিষয়ক সাংবাদিক। দুদকের ওয়েবসাইট থেকে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম, মোবাইল নম্বর ও ঠিকানা জোগাড় করে, তাঁদের সঙ্গে এসব পরিচয় দিয়ে যোগাযোগ করত শালা-দুলাভাইয়ের নেতৃত্বে একটি চক্র। অভিযোগ থেকে বাঁচিয়ে দেওয়ার আশ্বাসে অভিযুক্তদের থেকে হাতিয়ে নিতেন টাকা, কখনো বানাতেন দুদকের ভুয়া তদন্ত প্রতিবেদনও।
চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিন বছর ধরে পারিবারিক এই ‘দুদক’ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাতিয়ে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
আজ সোমবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানানো হয়েছে। রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা দুদকের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল রোববার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে এই চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) লালবাগ বিভাগ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চক্রের মূল হোতা ফিরোজ খান (৫২), তাঁর শ্যালক মো. হাসান মুন্না (২৮) ও মুন্নার শ্যালক মো. রিয়াজ (১৮)। এ সময় তাঁদের কাছে বিভিন্ন পত্রিকা, টেলিভিশনের সাংবাদিকদের পরিচয়পত্র ও ভিজিটিং কার্ড এবং দুদক কর্মকর্তাদের পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র দুদকের সহকারী পরিচালক ও সাংবাদিক পরিচয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র, ওয়ার্ড কমিশনারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নিউজ হলে, সেগুলো বিস্তারিত জেনে নিত। এরপর দুদক ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে তাদের ফোন দিত। প্রথমে সাংবাদিক পরিচয়ে কথা বলে অভিযুক্তদের মনোবল ভেঙে দিত। তারপর দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন দিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন পরিবর্তনের কথা বলে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিত।’
হারুন অর রশীদ আরও বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা এসব অপরাধে সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এই চক্রের সঙ্গে দুদকের কোনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা আছে কি না, সেসব ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৩ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৪ ঘণ্টা আগে