নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চুরির মামলায় ব্যারিস্টার এ কে এম ফখরুল ইসলামসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্য দুই আসামি হলেন মোহাম্মদ বশির ও ইসমাইল হোসেন।
ব্যারিস্টার ফখরুল মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর রায় ফাঁস করার মামলার ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তবে ওই মামলায় তিনি আপিলে জামিনে আছেন।
অবৈধ অনুপ্রবেশ, মারধর, চুরি ও চুরিতে সহায়তা করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিকেলে তিনজনকে আদালতে হাজির করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিমের উপপরিদর্শক লোকমান হোসেন তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আবেদন ও জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তিনজনকেই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৬ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডি থানায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছিলেন এস এম মহিবুল্লাহ মহিউদ্দিন।
মামলার বাদী তার এজাহারে উল্লেখ করেন, তিনি সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গণস্বাস্থ্য ফার্মেসির
৪৮ ভাগ শেয়ারের মালিক হিসেবে দীর্ঘদিন যাবৎ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে ফার্মেসি ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মৃত্যুর পরে এই প্রতিষ্ঠানের স্বার্থান্বেষী ও ষড়যন্ত্রকারী কিছু ব্যক্তি বাদীর প্রতিষ্ঠানটি দখল করার চেষ্টা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্যারিস্টার ফখরুলসহ অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে গত ৯ জুলাই ফার্মেসির ক্যাশ থেকে ১১ লাখ ১৯ হাজার টাকা ও ২ কোটি টাকার ওষুধ নিয়ে যান। বাদী মামলায় আরও উল্লেখ করেন ঘটনার সময় তিনি একটি মিথ্যা মামলায় কারাগারে ছিলেন। মামলায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বর্তমান চেয়ারপারসন অধ্যাপক আলতাফুন্নেসাকেও আসামি করা হয়।
বাদী পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল, আব্দুর রশিদ মোল্লা, মাহাবুব আলম ও শ্রী হরে কৃষ্ণ।
আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান হাওলাদার ও মো. আক্তারুজ্জামান ।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সাকা চৌধুরীর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের খসড়া ফাঁসের মামলায় বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম ব্যারিস্টার ফখরুলকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। তার ম্যানেজার মাহবুবুল হাসান, ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের জুনিয়র আইনজীবী মেহেদী হাসান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কর্মচারী ফারুক আহমেদ ও নয়ন আলীকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সাকা চৌধুরীর মামলার রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালের কর্মচারীদের সহযোগিতায় ফখরুল রায় ফাঁস করেন। বিষয়টি ওই সময় আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।
চুরির মামলায় ব্যারিস্টার এ কে এম ফখরুল ইসলামসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্য দুই আসামি হলেন মোহাম্মদ বশির ও ইসমাইল হোসেন।
ব্যারিস্টার ফখরুল মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর রায় ফাঁস করার মামলার ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তবে ওই মামলায় তিনি আপিলে জামিনে আছেন।
অবৈধ অনুপ্রবেশ, মারধর, চুরি ও চুরিতে সহায়তা করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিকেলে তিনজনকে আদালতে হাজির করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিমের উপপরিদর্শক লোকমান হোসেন তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আবেদন ও জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তিনজনকেই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৬ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডি থানায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছিলেন এস এম মহিবুল্লাহ মহিউদ্দিন।
মামলার বাদী তার এজাহারে উল্লেখ করেন, তিনি সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গণস্বাস্থ্য ফার্মেসির
৪৮ ভাগ শেয়ারের মালিক হিসেবে দীর্ঘদিন যাবৎ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে ফার্মেসি ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মৃত্যুর পরে এই প্রতিষ্ঠানের স্বার্থান্বেষী ও ষড়যন্ত্রকারী কিছু ব্যক্তি বাদীর প্রতিষ্ঠানটি দখল করার চেষ্টা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্যারিস্টার ফখরুলসহ অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে গত ৯ জুলাই ফার্মেসির ক্যাশ থেকে ১১ লাখ ১৯ হাজার টাকা ও ২ কোটি টাকার ওষুধ নিয়ে যান। বাদী মামলায় আরও উল্লেখ করেন ঘটনার সময় তিনি একটি মিথ্যা মামলায় কারাগারে ছিলেন। মামলায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বর্তমান চেয়ারপারসন অধ্যাপক আলতাফুন্নেসাকেও আসামি করা হয়।
বাদী পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল, আব্দুর রশিদ মোল্লা, মাহাবুব আলম ও শ্রী হরে কৃষ্ণ।
আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান হাওলাদার ও মো. আক্তারুজ্জামান ।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সাকা চৌধুরীর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের খসড়া ফাঁসের মামলায় বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম শামসুল আলম ব্যারিস্টার ফখরুলকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। তার ম্যানেজার মাহবুবুল হাসান, ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের জুনিয়র আইনজীবী মেহেদী হাসান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কর্মচারী ফারুক আহমেদ ও নয়ন আলীকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সাকা চৌধুরীর মামলার রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালের কর্মচারীদের সহযোগিতায় ফখরুল রায় ফাঁস করেন। বিষয়টি ওই সময় আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে