নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বছরের প্রথম ছয় মাসেই রাজধানীসহ সারা দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ডেঙ্গুর ভয়াবহতা লুকাতে সরকার মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এমন উদ্বেগের কথা জানায় সংগঠনটি।
সামনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধরবে করবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব মো. আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, ‘চলতি বছরের শুরু থেকেই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু। বিগত কয়েক বছর ধরেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকলেও, এই বছর এই সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাস সত্ত্বেও সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উদাসীনতা, সমন্বয়ের অভাব, জলবায়ুর পরিবর্তনসহ এডিস মশার বিবর্তনসহ নানাবিধ কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষত আগামী আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের আভাস ইতিমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। সরকারিভাবেই বলা হচ্ছে দেশের ৫৮ জেলায় ডেঙ্গু রোগ ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।’
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা লুকাতে সরকার মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুস সালাম বলেন, ‘চলতি বছরের সর্বশেষ সরকারি তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ইতিমধ্যে দেশে ডেঙ্গুতে ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১০ হাজার ২৯২ জন আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রায় আড়াই হাজার মানুষ এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছে এবং ৯ হাজারের বেশি আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। কিন্তু বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসাব থেকে অনেক বেশি। অন্য সব বিষয়ের মতো ডেঙ্গু মহামারির সময়েও সরকার তথ্য নিয়ে মিথ্যাচার বা লুকোচুরি করে যাচ্ছে।’
ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করার পেছনে সরকারি অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করে ড্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে ডেঙ্গু সবচেয়ে বড় আঘাত হানে ২০১৯ সালে। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় এবং সারা দেশে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল প্রায় ৫০০। সরকারি হিসাবমতে, ২০২২ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা যথাক্রমে ৬২ হাজার ৩২১ ও ২৮১। তবে দেশে কোনো বছরের প্রথম ছয় মাসে ডেঙ্গুর এমন ভয়াবহ রূপ আর কখনো দেখা যায়নি। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ২ হাজার ২০৮ জন। মারা গিয়েছিল আটজন।’
বিগত কয়েক দিন যাবৎ গড়ে প্রতিদিন ৬০০ এর কাছাকাছি মানুষ ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যদিও এই হিসাব ঢাকার ৫৩টি হাসপাতাল ও বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জন অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে। এই হাসপাতালগুলো ছাড়াও ছোট-বড় অনেক বেসরকারি ক্লিনিক ও বাসায় থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন আরও অনেক রোগী। যেসব ক্লিনিক বা হাসপাতাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তথ্য পাঠায় না, সেই রোগীদের হিসাব ডেঙ্গু পরিসংখ্যানে যুক্ত হয় না বলেও দাবি সংগঠনটির।
ঢাকার বাইরেও ডেঙ্গু পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টারের তথ্যমতে, বাংলাদেশে মোট ভর্তি রোগীর প্রায় ২৯ শতাংশ ঢাকার বাইরে। ঢাকার বাইরের অবস্থা তুলে ধরে সংগঠনটির মহাসচিব বলেন, ‘চট্টগ্রামে এবারের ডেঙ্গু পরিস্থিতি গতবারের চেয়েও আশঙ্কাজনক। গত ৬ জুলাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীকে চিঠি দিয়েছেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। একইভাবে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালককেও (সংক্রামক রোগনিয়ন্ত্রণ) উদ্বেগের কথা জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়। করপোরেশনের মেয়রকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, বর্ষা মৌসুম শুরুর সঙ্গে সঙ্গে করপোরেশন এলাকায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগী দ্রুত বাড়ছে, যা গত বছরের তুলনায় আশঙ্কাজনক।’
ডেঙ্গু সব জায়গায় একবারে ছড়ায় না, কোনো কোনো অঞ্চলে এর প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। সময়মতো শুরুর দিকের ক্লাস্টারগুলোতে এডিস দমনের যথাযথ পদক্ষেপ নিলে সারা শহর বা সারা দেশে সহজে ছড়াতে পারে না। কাজেই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সারা বছর নিয়মিত কাজের পাশাপাশি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের ঠিকানার মাধ্যমে এ ধরনের ডেঙ্গু ক্লাস্টারগুলো শনাক্ত করে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়াসহ বেশ কিছু করণীয় হাতে জানিয়েছে ড্যাব।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের অন্যান্য নেতাও উপস্থিত ছিলেন।
বছরের প্রথম ছয় মাসেই রাজধানীসহ সারা দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ডেঙ্গুর ভয়াবহতা লুকাতে সরকার মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এমন উদ্বেগের কথা জানায় সংগঠনটি।
সামনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধরবে করবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব মো. আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, ‘চলতি বছরের শুরু থেকেই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু। বিগত কয়েক বছর ধরেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকলেও, এই বছর এই সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাস সত্ত্বেও সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উদাসীনতা, সমন্বয়ের অভাব, জলবায়ুর পরিবর্তনসহ এডিস মশার বিবর্তনসহ নানাবিধ কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষত আগামী আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে পরিস্থিতির নাটকীয় পরিবর্তনের আভাস ইতিমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। সরকারিভাবেই বলা হচ্ছে দেশের ৫৮ জেলায় ডেঙ্গু রোগ ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।’
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা লুকাতে সরকার মিথ্যাচারের আশ্রয় নিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুস সালাম বলেন, ‘চলতি বছরের সর্বশেষ সরকারি তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ইতিমধ্যে দেশে ডেঙ্গুতে ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১০ হাজার ২৯২ জন আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রায় আড়াই হাজার মানুষ এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছে এবং ৯ হাজারের বেশি আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। কিন্তু বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা সরকারি হিসাব থেকে অনেক বেশি। অন্য সব বিষয়ের মতো ডেঙ্গু মহামারির সময়েও সরকার তথ্য নিয়ে মিথ্যাচার বা লুকোচুরি করে যাচ্ছে।’
ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করার পেছনে সরকারি অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করে ড্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে ডেঙ্গু সবচেয়ে বড় আঘাত হানে ২০১৯ সালে। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় এবং সারা দেশে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল প্রায় ৫০০। সরকারি হিসাবমতে, ২০২২ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা যথাক্রমে ৬২ হাজার ৩২১ ও ২৮১। তবে দেশে কোনো বছরের প্রথম ছয় মাসে ডেঙ্গুর এমন ভয়াবহ রূপ আর কখনো দেখা যায়নি। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ২ হাজার ২০৮ জন। মারা গিয়েছিল আটজন।’
বিগত কয়েক দিন যাবৎ গড়ে প্রতিদিন ৬০০ এর কাছাকাছি মানুষ ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যদিও এই হিসাব ঢাকার ৫৩টি হাসপাতাল ও বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জন অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে। এই হাসপাতালগুলো ছাড়াও ছোট-বড় অনেক বেসরকারি ক্লিনিক ও বাসায় থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন আরও অনেক রোগী। যেসব ক্লিনিক বা হাসপাতাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তথ্য পাঠায় না, সেই রোগীদের হিসাব ডেঙ্গু পরিসংখ্যানে যুক্ত হয় না বলেও দাবি সংগঠনটির।
ঢাকার বাইরেও ডেঙ্গু পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টারের তথ্যমতে, বাংলাদেশে মোট ভর্তি রোগীর প্রায় ২৯ শতাংশ ঢাকার বাইরে। ঢাকার বাইরের অবস্থা তুলে ধরে সংগঠনটির মহাসচিব বলেন, ‘চট্টগ্রামে এবারের ডেঙ্গু পরিস্থিতি গতবারের চেয়েও আশঙ্কাজনক। গত ৬ জুলাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীকে চিঠি দিয়েছেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। একইভাবে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালককেও (সংক্রামক রোগনিয়ন্ত্রণ) উদ্বেগের কথা জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়। করপোরেশনের মেয়রকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, বর্ষা মৌসুম শুরুর সঙ্গে সঙ্গে করপোরেশন এলাকায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগী দ্রুত বাড়ছে, যা গত বছরের তুলনায় আশঙ্কাজনক।’
ডেঙ্গু সব জায়গায় একবারে ছড়ায় না, কোনো কোনো অঞ্চলে এর প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। সময়মতো শুরুর দিকের ক্লাস্টারগুলোতে এডিস দমনের যথাযথ পদক্ষেপ নিলে সারা শহর বা সারা দেশে সহজে ছড়াতে পারে না। কাজেই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সারা বছর নিয়মিত কাজের পাশাপাশি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের ঠিকানার মাধ্যমে এ ধরনের ডেঙ্গু ক্লাস্টারগুলো শনাক্ত করে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়াসহ বেশ কিছু করণীয় হাতে জানিয়েছে ড্যাব।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের অন্যান্য নেতাও উপস্থিত ছিলেন।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় মাদকের টাকার জন্য মাকে মারধর করায় শাহজাহান মিয়া (২৫) নামের এক যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে শাহজাহানের মা সাজেদা খাতুন ছেলেকে থানায় সোপর্দ করেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
৯ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২ ঘণ্টা আগে