নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে নূর-এ-আলম (৫৭) নামের এক কাপড়ের প্রিন্টিং ব্যবসায়ীকে হত্যা করে তাঁরই কারখানার কর্মচারীরা। হত্যার পর মরদেহ টুকরো টুকরো করে কারখানার ভেতরেই মাটিচাপা দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম জানান, নূর-এ-আলম কারখানার মালিক। ওই কারখানার এক কর্মচারী মিরাজ। তিনি ওই কারখানায় থাকেন। মিরাজ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে আরও তিনজন বহিরাগতদের নিয়ে কারখানায় জুয়া খেলছিলেন। পাশের কক্ষ থেকে মালিক নূর আলম টের পেয়ে তাদের বকাঝকা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে একজন আলমকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করেন এবং আরেকজন তাঁর বুকে ছুরিকাঘাত করেন। ঘটনাস্থলেই নূর-এ-আলমের মৃত্যু হয়। এরপর হত্যাকারীরা মরদেহ টুকরো টুকরো করে ফ্যাক্টরির মাটির নিচে প্রায় দুই ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ে তা পুঁতে রাখে এবং সিমেন্ট দিয়ে সেই স্থান ঢেকে দেয়।
নূর-এ-আলমের জামাতা আতাউল্লাহ খান সজীব বলেন, কামরাঙ্গীরচরের হাসান নগরে এক বছর আগে ফ্যাক্টরি স্থাপন করেন আলম। সেখানেই তিনি থাকতেন, আর তাঁর পরিবার ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে থাকে।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ শুক্রবার ভোর রাতে নূর-এ-আলমকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার সকালে তাঁর গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগেই ভোররাতে তাঁকে হত্যা করা হয়। ঘটনার সময় আলমের ফোন থেকে রাত ৪টা ৩৫ মিনিটে তাঁর স্ত্রীর ফোনে একটি কল যায়। কল রিসিভ করার পর কোনো কথা না বললেও ওপাশ থেকে চিৎকার শোনা যায়। এরপরই ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়।
পরের দিন সকালে নূর-এ-আলম বাড়িতে না ফেরায় পরিবার থানায় অভিযোগ করে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ফোনকল এবং অন্যান্য প্রমাণ বিশ্লেষণ করে মিরাজ এবং তাঁর দুই সঙ্গীকে আটক করা হয়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের পুরো বিবরণ জানা যায়। পলাতক অপর আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে নূর-এ-আলম (৫৭) নামের এক কাপড়ের প্রিন্টিং ব্যবসায়ীকে হত্যা করে তাঁরই কারখানার কর্মচারীরা। হত্যার পর মরদেহ টুকরো টুকরো করে কারখানার ভেতরেই মাটিচাপা দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম জানান, নূর-এ-আলম কারখানার মালিক। ওই কারখানার এক কর্মচারী মিরাজ। তিনি ওই কারখানায় থাকেন। মিরাজ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে আরও তিনজন বহিরাগতদের নিয়ে কারখানায় জুয়া খেলছিলেন। পাশের কক্ষ থেকে মালিক নূর আলম টের পেয়ে তাদের বকাঝকা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে একজন আলমকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করেন এবং আরেকজন তাঁর বুকে ছুরিকাঘাত করেন। ঘটনাস্থলেই নূর-এ-আলমের মৃত্যু হয়। এরপর হত্যাকারীরা মরদেহ টুকরো টুকরো করে ফ্যাক্টরির মাটির নিচে প্রায় দুই ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ে তা পুঁতে রাখে এবং সিমেন্ট দিয়ে সেই স্থান ঢেকে দেয়।
নূর-এ-আলমের জামাতা আতাউল্লাহ খান সজীব বলেন, কামরাঙ্গীরচরের হাসান নগরে এক বছর আগে ফ্যাক্টরি স্থাপন করেন আলম। সেখানেই তিনি থাকতেন, আর তাঁর পরিবার ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে থাকে।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ শুক্রবার ভোর রাতে নূর-এ-আলমকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার সকালে তাঁর গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর আগেই ভোররাতে তাঁকে হত্যা করা হয়। ঘটনার সময় আলমের ফোন থেকে রাত ৪টা ৩৫ মিনিটে তাঁর স্ত্রীর ফোনে একটি কল যায়। কল রিসিভ করার পর কোনো কথা না বললেও ওপাশ থেকে চিৎকার শোনা যায়। এরপরই ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়।
পরের দিন সকালে নূর-এ-আলম বাড়িতে না ফেরায় পরিবার থানায় অভিযোগ করে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ফোনকল এবং অন্যান্য প্রমাণ বিশ্লেষণ করে মিরাজ এবং তাঁর দুই সঙ্গীকে আটক করা হয়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের পুরো বিবরণ জানা যায়। পলাতক অপর আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
জয়পুরহাটে রজ্জব আলী (৬০) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে জেলার কালাই উপজেলার মাত্রাই ইউনিয়নের বলিগ্রাম পশ্চিম পাড়া এলাকার একটি পুকুর পাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা জেলা বিএনপি অফিস ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা শহিদুল্লাহেল কবির ফারুককে (৫০) গ্রেপ্তার করছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে জেলা শহরের একটি বাসা তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মিনিট আগেগণমাধ্যমে অর্থনৈতিক মডেলের ক্ষেত্রে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ওয়েজবোর্ডের সিস্টেমটা বন্ধ করে দেওয়া উচিত। বরং গণমাধ্যমে ন্যূনতম বেতন কাঠামো ঠিক করে দেওয়া উচিত...
১২ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে বিজয় দিবসের পোস্টারে শহীদ আবু সাঈদের ছবি ব্যবহারের সমালোচনা করে দেওয়া বক্তব্যের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়া। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি ক্ষমা চান। একই অনুষ্ঠানে কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন, গত...
১৭ মিনিট আগে