ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে একটি বাস চুরির সময় বাধা দেওয়ায় ওই বাসের চালকের সহকারীকে খুনের ঘটনায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মামলায় আরও দুই আসামির মধ্যে একজনকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং পরে পুলিশ পাহারায় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলা শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার সিদ্দিক মোল্যার ছেলে জনি মোল্যা (২৫), সুফী আব্দুল বাড়ি সড়কের শাহীন হাওলাদারের ছেলে মো. মেহেদী আবু কাওসার (২০), রথখোলা এলাকার অনিল রবিদাসের পুত্র রাজেস রবিদাস (২৪), বাখুন্ডা গ্রামের মৃত সালাম মোল্যার ছেলে মো. রবিন মোল্যা ওরফে ভিকি (২০) ও সালথা উপজেলার রসুলপুরের নজরুল হোসেনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন মাতুব্বর (২৫)। তাঁদের পেনাল কোড ১৮৬০–এর ৩৯৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে এ সাজা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া আলমগীর হোসেন পাঠান নামে অপর এক আসামিকে পেনাল কোডের ৪১২ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং মো. হাফিজুল বেপারী অভিযোগ থেকে খালাস পান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর জেলা শহরের বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন শেখ রাসেল শিশু পার্কের বিপরীত পাশে নিউ নূপুর পরিবহনের একটি বাস পার্কিং করে চালকের সহকারী সাদ্দাম শেখ (২১) ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে বাসটি ভাঙ্গা চৌরাস্তার মোড়ের পাশে এবং হাত-মুখ বাঁধা মৃত অবস্থায় সাদ্দাম শেখকে পাওয়া যায়।
এ ঘটনার পর কোতোয়ালি থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন বাসটির মালিক জয়নাল আবেদীন (৬৭)। ওই এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, বাসটি চুরি করতে বাধা দেওয়ায় সাদ্দাম শেখকে খুন করা হয়। এরপর দুর্বৃত্তরা হয়তো কোনো অসুবিধার কারণে ভাঙ্গা চৌরাস্তার ভাঙ্গা-মাওয়া সড়কের পাশে বাস ও সাদ্দাম শেখের মরদেহ রেখে চলে যায়। তারা নতুন দুটি টায়ার রিংসহ খুলে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহত সাদ্দাম শেখের মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে আদালতে সিআর মামলা দায়ের করেন। এরপর আদালতের নির্দেশে থানা-পুলিশ তদন্ত করেন। এ মামলার তদন্তে জড়িত ওই সাতজনের নাম উঠে আসে। পরে দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামি পক্ষের আইনজীবী সানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ রায়ের মধ্যে দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বাদীপক্ষ সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছেন।
ফরিদপুরে একটি বাস চুরির সময় বাধা দেওয়ায় ওই বাসের চালকের সহকারীকে খুনের ঘটনায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মামলায় আরও দুই আসামির মধ্যে একজনকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং পরে পুলিশ পাহারায় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলা শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার সিদ্দিক মোল্যার ছেলে জনি মোল্যা (২৫), সুফী আব্দুল বাড়ি সড়কের শাহীন হাওলাদারের ছেলে মো. মেহেদী আবু কাওসার (২০), রথখোলা এলাকার অনিল রবিদাসের পুত্র রাজেস রবিদাস (২৪), বাখুন্ডা গ্রামের মৃত সালাম মোল্যার ছেলে মো. রবিন মোল্যা ওরফে ভিকি (২০) ও সালথা উপজেলার রসুলপুরের নজরুল হোসেনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন মাতুব্বর (২৫)। তাঁদের পেনাল কোড ১৮৬০–এর ৩৯৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে এ সাজা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া আলমগীর হোসেন পাঠান নামে অপর এক আসামিকে পেনাল কোডের ৪১২ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং মো. হাফিজুল বেপারী অভিযোগ থেকে খালাস পান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর জেলা শহরের বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন শেখ রাসেল শিশু পার্কের বিপরীত পাশে নিউ নূপুর পরিবহনের একটি বাস পার্কিং করে চালকের সহকারী সাদ্দাম শেখ (২১) ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে বাসটি ভাঙ্গা চৌরাস্তার মোড়ের পাশে এবং হাত-মুখ বাঁধা মৃত অবস্থায় সাদ্দাম শেখকে পাওয়া যায়।
এ ঘটনার পর কোতোয়ালি থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন বাসটির মালিক জয়নাল আবেদীন (৬৭)। ওই এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, বাসটি চুরি করতে বাধা দেওয়ায় সাদ্দাম শেখকে খুন করা হয়। এরপর দুর্বৃত্তরা হয়তো কোনো অসুবিধার কারণে ভাঙ্গা চৌরাস্তার ভাঙ্গা-মাওয়া সড়কের পাশে বাস ও সাদ্দাম শেখের মরদেহ রেখে চলে যায়। তারা নতুন দুটি টায়ার রিংসহ খুলে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহত সাদ্দাম শেখের মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে আদালতে সিআর মামলা দায়ের করেন। এরপর আদালতের নির্দেশে থানা-পুলিশ তদন্ত করেন। এ মামলার তদন্তে জড়িত ওই সাতজনের নাম উঠে আসে। পরে দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামি পক্ষের আইনজীবী সানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ রায়ের মধ্যে দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বাদীপক্ষ সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছেন।
খোয়াজপুরে বালু ব্যবসাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মো. শাজাহান ও মতিন মোল্যার সঙ্গে একই এলাকার সাইফুল সরদারের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর জের ধরে আজ দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় সাইফুল ও তাঁর ভাই আতাউরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
৬ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুটিকে নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে। বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে আজ শনিবার দিনভর বিক্ষোভ মিছিল করার কথা রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী। মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি। আজ শনিবার সকালে জানা গেছে...
২০ মিনিট আগেমাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে আজ শনিবার দিনভর বিক্ষোভ মিছিল করার কথা রয়েছে। গতকাল বিক্ষুব্ধ মানুষ থানাও ঘেরাও করতে গেলে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে