নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয়েছে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো’ গানের রচয়িতা আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ। এখানে তাঁকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁদের সামরিক সচিব ফুল দিয়ে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের পক্ষে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আক্তারুজ্জামান, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষে ডিআইজি হাবিবুর রহমানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী, শাহরিয়ার কবির, আনিসুল হক, আ আ ম স আরেফিন সিদ্দীক, সেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, ১৪ দলের পক্ষে রাশেদ খান মেনন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, ন্যাপ (ভাসানী), বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ সর্বস্তরের জনগণ।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব পরিচালনা করেন।
এরপর বেলা সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেল ৪টায় গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ জাতীয় প্রেসক্লাবে আনা হবে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁর মরদেহ মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
এর আগে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহবাহী বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ২০২ ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে থেকে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন।
গত ১৯ মে ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে লন্ডনের বার্নেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালের ১২ ডিসেম্বর, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়া গ্রামে। ১৯৫৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। স্কুলে পড়ার সময় কংগ্রেস নেতা দুর্গা মোহন সেন সম্পাদিত কংগ্রেস হিতৈষী পত্রিকায় কাজ শুরু করেন।
সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয়েছে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো’ গানের রচয়িতা আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ। এখানে তাঁকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁদের সামরিক সচিব ফুল দিয়ে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের পক্ষে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আক্তারুজ্জামান, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষে ডিআইজি হাবিবুর রহমানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী, শাহরিয়ার কবির, আনিসুল হক, আ আ ম স আরেফিন সিদ্দীক, সেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, ১৪ দলের পক্ষে রাশেদ খান মেনন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, ন্যাপ (ভাসানী), বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ সর্বস্তরের জনগণ।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব পরিচালনা করেন।
এরপর বেলা সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেল ৪টায় গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ জাতীয় প্রেসক্লাবে আনা হবে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁর মরদেহ মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
এর আগে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহবাহী বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ২০২ ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে থেকে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর মরদেহ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন।
গত ১৯ মে ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে লন্ডনের বার্নেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালের ১২ ডিসেম্বর, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়া গ্রামে। ১৯৫৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। স্কুলে পড়ার সময় কংগ্রেস নেতা দুর্গা মোহন সেন সম্পাদিত কংগ্রেস হিতৈষী পত্রিকায় কাজ শুরু করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে